পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্দ্দশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RVDR श्-°5ि দেখিতে যাইবার কোন দরকার নাই , আমার ছেলে মারা যাইবে না।” সত্যই ইহা ঘটিল; পুত্র আরোগ্যলাভ করিলেন। তিনি প্ৰত্যহ গৃহের অধিষ্ঠাত্রী দেবী শ্ৰীশ্ৰী চণ্ডীমাতার পূজায় বিভোর থাকিতেন। প্রতিদিন তিনি একখানি নৈবেদ্য পশু পক্ষী জীব জন্তুর উদ্দেশ্যে বাহিরে রাখিয়া দতেন। কেহ দায়গ্ৰস্ত হইয়া অর্থের প্রার্থী হইলে তঁহার হাতে যদি টাকা না থাকি ত, তিনি নিজের অলঙ্কার তাহাকে দিয়া বলিতেন, “বন্ধক দিয়া বা বিক্রয় করিয়া টাকা লও”। গৃহে যতক্ষণ কোন জিনিষের এক কণাও থাকিবে, ততক্ষণ কোন অতিথি বা প্ৰাৰ্থীকে রিক্তহস্তে ফিরাইয়। দিবার আদেশ ছিল না। মদনমোহন ‘এই পুণ্যবতী। মাতার যোগ্য পুত্ৰ। মদনমোহন টাকা ধার করিয়া পৃথক ভাবে কৃষ্ণনগরে ব্যবসায় আরম্ভ করেন এবং অচিরকাল মধ্যে তিনি লক্ষ্মীর অনুগ্রহালাভ করিলেন । জ্যেষ্ট কনিচের উপর ব্যবসায়ের ভার দিয়া স্বগ্রামে জীবন অতিবাহিত করেন ও বিষয়সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিবর্তন করেন। উমেশ ও মদনের সৌভ্রাত্ৰ বৰ্ত্তমান কালে বিয়ল। উমেশের মাসিক খরচ, তাহার স্ত্রীর অসনভূষণ, পুত্রকন্যাগণের লেখাপড়া. বিবাহ প্রভৃতি সকল বিষয়ের ভারই মদন নিজ স্কন্ধে লইয়াছিলেন। মদন BD BBDDD DE BDBBDBDDEDB BDDSSDDD DB D D K DBB KBt DBBBuDDBBS BD BBDBBDDD DBD DDBD BBut0DB SS LDDt BD ব্যবসাও বরা এর দুই নামে ছিল । মদনের দুই বার বিবাহ হয়, প্ৰথম স্ত্রী অল্প দিনের মধ্যেই মারা যান । দ্বিতীয় বার তিনি নদীয়া জেলার নাটুদহ মহাজনপুর নিবাসী বিখ্যাত দেওয়ানের বেঢ়োর মিত্রবংশে দারপরিগ্রহ করেন । রায় জলধর সেন মহাশয়ও এই বংশে বিবাহ কমেন । ইহারা নেওয়ান রঘুনন্দন মিত্রের বংশধর । এই মিত্র পরিবার বহুগোষ্ঠী ও প্রধানতঃ মহাজনপুরে সুপ্রতিষ্ঠিত । অবস্থার উhতির সঙ্গে সঙ্গে মদন মোহনের খ্যাতি ও প্ৰতিপত্তি নদীয়া জেলায় ব্যাপ্ত হইয়া