শ্ৰীযুত ব্ৰজেন্দ্ৰকিশোর রায়চৌধুরী SO ৬/গোপালবিগ্ৰহ, গণেশমূৰ্ত্তি ও শিবলিঙ্গ প্ৰতিষ্ঠা করেন। এইসকল বিগ্রহের নিত্যসেবার যে ব্যবস্থা তিনি করিয়া গিয়াছেন। আজ পৰ্য্যন্ত তাহা অটুট আছে। তিনি পতির অনুমতি-অনুসারে গোলকপুরের শম্ভুচন্দ্ৰ চৌধুরীর পুত্ৰ ঈশ্বরচন্দ্ৰ চৌধুরীকে দত্তক গ্ৰহণ করেন এবং DDDBBBD DDDDBBBSDS DD DDDB S DBBBDS S S S BBB BB বহু তীর্থ পরিদর্শন করিয়াছিলেন। সাগরসঙ্গম-তীর্থ হইতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তনকালে ১৮৬৩ খ্ৰীষ্টাব্দে পথিমধ্যে র্তাহার মৃত্যু হইয়াছিল। আনন্দকিশোর রায়চৌধুরী DBDDBD BD DBDBBDD DDB DDBDB BB DDDDBBDB জমাদারী লাভ করেন এবং তঁাহার জীবদ্দশায়ই ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দে একমাত্ৰ নাবালক পুত্র রাজেন্দ্ৰকিশোরকে রাখিয়া অকালে পরলোক গমন করেন। আনন্দকিশোর ভোগ-বিলাসী, আড়ম্বরপ্রিয়, গীত-বাস্থ্যানুরাগী ও মৃগয়াসক্ত ছিলেন। তঁহার সময়ে গীতবাদ্য ও আমোদউৎসবে গৌরীপুর প্রাসাদ সর্বদা মুখরিত থাকিত। গৌরীপুরের বিখ্যাত “পোস্তার দালান৷” তাহার বিলাসবাসের জন্য নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। আনন্দকিশোর ছাতিমগ্রাম-নিবাসী শিবকিশোর চৌধুরীর DBDS DBDBBDDD DDD BDBDDSSS SBDDBDDBBDBDB BDDDSDDB পর ভাগীরথী দেবী কিছুদিন জমীদারীর কাৰ্য্য পরিচালন করিয়াছিলেন। তৎপরে তাঁহার মৃত্যু হইলে নাবালকের সম্পত্তি বলিয়া গৌরীপুরের জমিদারী কোর্ট অফ ওয়ার্ডসের পরিচালনাধীন হয়। রাজেন্দ্ৰকিশোর রায়চৌধুরী ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দে ২০শে আগষ্ট তারিখে রাজেন্দ্ৰকিশোর জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৬৩ খ্ৰীষ্টাব্দে পিতামহীর মৃত্যু হইলে অপ্রাপ্তবয়স্ক বলিয়া
