ड्राभेो ७दानी SV) সর্বাপেক্ষু লাভজনক বাহিরাবন্দ পরগণার স্বত্ব ত্যাগ করিতে বাধ্য হইলেন। হেষ্টিংস তাহার হাত হইতে উহা 'কাড়িয়া লইলেন। কিন্তু ইহাতেও তাহার দান-ধ্যান যথারীতি চলিয়াছিল। ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের পর তিনি আরও ৩৩ বৎসর জীবিত ছিলেন। তাহার পর ১২১০ সালের ( ১৮০৩ খৃষ্টাব্দের ) মাঘী পূৰ্ণিমার দিন তিনি সজ্ঞানে সাধনোচিত ধামে প্ৰস্থান করেন। তিনি ৭৯ বৎসর জীবিত ছিলেন । তঁহার এই ৭৯ বৎসরের জীবনই আলোচনার যোগ্য। তাহার বাটীতে যেরূপ দুর্গোৎসব হুইত, সেরূপ দুৰ্গোৎসব বঙ্গে কখনও হয় নাই, বোধ হয় হইবেও না । প্ৰতি বৎসর দুর্গোৎসবের সময় মহারাণী স্বহন্তে দুই সহস্ৰ সধবাকে৷ পট্টবস্ত্ৰ, শাখা ও সোণার নখ পরাইয়া দিতেন। দেবী পক্ষের প্রারম্ভ হইতে শেষ পৰ্য্যন্ত প্ৰতিদিন তিনি এক শতের উপর কুমারীকে নব নব বস্ত্র ও অলঙ্কারে ভূষিত করিয়া পূজা করিতেন। ইহা ছাড়া সংস্কৃত চতুষ্পাঠী ও ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতকে তিনি যে কত টাকা দান ও বৃত্তি প্ৰদান করিতেন, তাহার আর ইয়াত্ত নাই। বঙ্গের দূর-দূরান্তরে থাকিয়াও বহু ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিত র্তাহার প্রদত্ত বৃত্তি ভোগ করিতেন। রাণীর কাশীধামস্থ অন্নসত্রে প্রতিদিন ১০৮ জন। সধবা ও ১০৮ জন কুমারী-ভোজনের ব্যবস্থা ছিল। রাণীর ন্যায় তারাসুন্দরীও দেবদ্বিজে অনুরূপ। ভক্তিমতী ছিলেন। রাণী ভবানীর পোষ্য পুত্র রাজা রামকৃষ্ণ একজন সাধক ছিলেন, রাজকাৰ্য্যে তিনি আদৌ মনোনিবেশ করিতেন না। ফলে দিন দিন করিয়া এক একটি তালুক বিক্রীত হইতে থাকে। রাজা রামকৃষ্ণ তাহা শুনিয়া দুঃখিত না হইয়া বরং আনন্দে জয়কালীর বাটীতে যাইয়া DBDDBDBDSSu DBDDOD BDDB BD DBBB gBB BBD S S SDDBD দুইটি পুত্ৰ সন্তান হইয়াছিল (১) বিশ্বনাথ (২) শিবনাথ। বিশ্বনাথ ও শিবনাথ হইতেই নাটোরের বড় তরফ ও ছোট তরফের সৃষ্টি হয়।
