পাতা:বংশ-পরিচয় (নবম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SVV) 빠-f(5 ইহাদের কাহারই কোন পুত্রসন্তান হয় নাই। তঁহারা দুইজনেই দত্তক গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। বিশ্বনাথের পোষ্য পুত্ৰ গোবিন্দচন্দ্ৰ, গোবিন্দচন্দ্ৰ গোবিন্দনাথকে পোষ্য গ্ৰহণ করেন । গোবিন্দনাথেরও কোন পুত্রসন্তান হয় নাই । গোবিন্দনাথ জগদিন্দ্রনাথকে দত্তক গ্ৰহণ করেন। জগদিন্দ্রনাথই বড় তরফের কৰ্ত্তা ছিলেন। ছোট তরফের শিবনাথ আনন্দনাথকে দত্তক গ্ৰহণ করেন। আনন্দনাথের পুত্ৰ যোগেন্দ্ৰনাথ । রাণী ভবানীর কন্যা তারাসুন্দরীর নামে যেসমস্ত বড় বড় তালুক ছিল, সে সব তিনি বিশ্বনাথকে দান করেন। সেই সমস্ত তালুক হইতে নাটোরের বড় তরফের সৃষ্টি হয়। শিবনাথের অধিকৃত দেবোত্তর সম্পত্তি হইতে ছোট তরফের সৃষ্টি হইয়াছে। মহারাজা জগদিন্দ্ৰনাথ রায় সাহিত্যসেবী ছিলেন । তিনি “মানসী ও মৰ্ম্মবাণী” পত্রের সম্পাদক ছিলেন। র্তাহার প্রণীত “নুরজাহান” “স্মৃতি-কথা” ও “সন্ধ্যা-তারা” বাঙ্গালা ভাষার অমূল্য সম্পদ। র্তাহার পুত্ৰ মহারাজা যোগীন্দ্ৰনাথ পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করিয়া উক্ত পত্রের সম্পাদকতা করিতেছেন। তিনি বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্য ।