পাতা:বংশ-পরিচয় (ষষ্ঠ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

さbrbr বংশ-পরিচয় চিকিৎসার অভাব হয় বুঝিলেন- এই অভাব মোচনার্থে তিনি নিজেই তৎপর হইয়াছিলেন । তিনি য়ং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাশাস্ত্ৰ অধ্যয়ন করিয়া গরীব-দুঃখীদের ঔষধ বিতরণ করিতেন ও আশ্চৰ্য্য এই যে, যেখানে তিনি গিয়াছেন সেইখানেই তাহার চিকিৎসায় হাতিযশা হইত । গোপালচন্দ্রের বাৎসরিক জন্মতিথি উপলক্ষে প্ৰতি বৎসর ব্ৰাহ্মণ বিদায় ও ভিখারী বিদায় হইয়া থাকে । এই ব্যাপারে বহু অর্থব্যয় হয়-অন্ধ, খঞ্জ, জীর্ণ, রুগ্ন ব্যক্তি ও ভিখারীদের মধ্যে বস্ত্র ও তামমুদ্রা, বিতরণ করা হয় । গোপালচন্দ্রের দান অপরিমিত র্তাহার দ্বার হইতে কখন কোনও WR 1 ব্যক্তি অর্থ সম্বন্ধে প্ৰত্যাভিলাষী হইয়া বিমূখ হইয়া ফিরিয়া যান নাই। গরীব ব্রাহ্মণ পুরোহিত কিংবা বিদ্বান পণ্ডিত যে কত তঁহার মাসিক বা বার্ষিক বৃত্তিভোগী, তাহ বলা যায় না। তিনি বহু সদনুষ্ঠানে বহু অর্থ দান করিয়াছেন তন্মধ্যে উল্লেখ যোগ্য শিবপুর স্কুলে ৫০০ শত মুদ্রা দান । গোপাল যখন দুঃখে ও শোকে কষ্ট পাইয়াছেন তখনই তিনি অভিমানসূচক গানসমূহ স্বয়ং রচনা করিয়া গাহিয়াছেন । তাহার স্নেহ-উদ্বেলিত ভাব-মধুর। গানগুলি যখন তিনি গাহিতেন তখন তাহার চক্ষু অশ্রুপূর্ণ হইত। বড়হ সুখের বিষয় যে, গোপালচন্দ্রর কনিষ্ঠ পুত্ৰ শ্ৰীমান শচীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এম-এ, বি-এল শীঘ্রই তাহার পিতার গানসমূহ একত্র সঙ্কলিত করিয়া মুদ্রিত করিবেন। শ্যামবিষয়ক সঙ্গীতাৱলী তিনি শ্যামবিষয়ক গান রচনা করিয়া এক সময় তঁাহার শ্রোতৃবৃন্দের মন মাতাইয়াছিলেন - তাহার সঙ্গীতে কালীদেবী স্নেহময়ী মাতার ন্যায় চিত্রিতা হইয়াছেন । উপসংহারে গোপালচন্দ্রের পুত্রদিগের বিষয় সামান্য কিঞ্চিৎ লিখিয়া গোপালের পুত্ৰগণ আমরা তঁহার জীবনী শেষ করিব। टा टूअ ७ नaिcन्द्र अडि 而双洲比 সঙ্গীত রচনা