न्द्रमाझाठेाङ्ग दठू-यश्* \SNo) S জ্যোতিষশাস্ত্ৰে বুৎপত্তিলাভ করিয়াছেন । ইনি হাটখোলা-দত্তবংশীয় ভবানীপুর বকুলবাগান-নিবাসী শ্ৰীযুক্ত অক্ষয়কুমার দত্তের কনিষ্ঠা কন্যা শ্ৰীমতী জ্যোৎস্নাময়ীকে বিবাহ করিয়াছেন। শ্যামলাল বসুর জ্যেষ্ঠা কন্যার সহিত বারুইপুর। ধবধপি-নিবাসী তারকনাথ দত্তের, মধ্যম কন্যার সহিত বাদুড়বাগান-নিবাসী কালীপ্রসন্ন সিংহের পুত্ৰ যোগেন্দ্ৰচন্দ্ৰ সিংহের, তৃতীয়া কন্যার সহিত পটলডাঙ্গী,-নিবাসী গিরীন্দ্ৰনাথ দত্তের এবং কনিষ্ঠা কন্যার সহিত বেলুড-নিবাসী ডাক্তার নানিলাল দত্তের বিবাহ হইয়াছে । শিবনারায়ণ বসুর মধ্যম পুত্ৰ বিহারীলাল বসু ১> ৫৪ বঙ্গাব্দে অগ্রাভাষণ মাসে জন্মগ্রহণ করেন । তাহার ত্রয়োদশ বর্ষ বয়ঃক্রমকালে মাতৃবিয়োগ এবং চতুৰ্দশ বর্ষ বয়ঃক্রমকালে পিতৃবিয়োগ হয়। পঞ্চদশবর্ষ বয়ঃক্রমকালে তিনি এণ্টান্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন । ইহার দুই বৎসর পরে তিনি মেসাস রেমফ্রি এণ্ড বোস সলিসিটাসের ফৰ্ম্মে আরটিকেল হন । তিনি হাটখোলার প্রসিদ্ধ দত্ত-বংশের কালীনাথ দত্ত মহাশয়ের জ্যেষ্ঠা কন্যাকে বিবাহ করেন । প্ৰায় এক বৎসর ঐ ফৰ্ম্মে কাৰ্য্য করিবার পর মেসাস জেমস এণ্ডারসন কোম্পানীর ম্যানেজার উত্তর সলিসিটস ফাৰ্ম্মে একদিন কোন ও কাৰ্য্যোপলক্ষে যান । তথ্যায় সুন্দর, অষ্টাদশবর্ষীয় তরুণ যুবক বিহারীলালকে কাৰ্য্যনিরত দেখিয়া বড়ই মুগ্ধ হন এবং জেমস এণ্ডারসন কোম্পানীর অধীনে চাকুরী লইতে তাহাকে অনুরোধ করেন। তাহার অনুরোধে বিহারী লাল এণ্ডারসন কোম্পানীতে মাসিক ২৫, ২ বেতনে চাকুরী লন । তথায় চাকুরী করিবার কালে একদিন অফিসের একজন ইংরাজ কৰ্ম্মচারী পৃষ্ঠাহাকে অতি অভদ্রভাবে ডাকে, ইহাতে বিহারীলাল অতিমাত্র অপমানিত বোধ করিয়া তৎক্ষণাৎ সেই ইংরাজ কৰ্ম্মচারীর মাখের উপর জবাব দেন । উভয়ের মধ্যে মারামারি হইবার উপক্ৰম
