পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১০০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কালো জলে ঢাকা দিলে প্রদোষ অধিারঅনিবার তরতার বিশাল বিস্তারসেই দঃখস্বরে হৃদি, শিহরি চণ্ডল, काँनिcद; ना खानि (कन जाँथभद्ध स्छन्न ! মনে হয় যেন কোন সখের সঙ্গীত। নাচাইয়ে হৃদি ডোরে জাগে আচম্পিবীত ৷ আপনি ভাসিবে আখি দব দীর ধারে । অনন্ত সমরিব চেয়ে পয়েধির পারে ৷ নবীনা রূপসী একা কাঁপে এক তারা, যেন নবী প্ৰণযিনী। প্রণয়সাগরে। ছেড়ে গেছে কর্ণধার একা পথহারা, কত আশা কত ভয়ে কাঁপিছে অন্তবে ৷ যখন সন্ধ্যায় শ্বেত অদ্ধ শশধবে ধীবে ধীবে ভেসে যাবে নীলের সাগবে। আকাশ বারিধি সনে করি। পরশন চারি পাশে ধাঁরবেক বিঘোর বসন বারেক ভাবিব সেই রমণীরতন রেখেছিল বেধে যার প্রেমমোহে মন ৷ যবে ভাসি অদ্ধ শশী তাবাময়াকাশে স্বপ্নভূমি সম ধরা অস্পষ্ট প্রকাশে কবর বাতাস বয় ক্ষীণালোকে যাবে ধাইবে সমদ্র স্থির অনিবার রবে: অনিবার সর সব উদ্ধেৰ তরীগণ দেখিব মিশিবে শিন্যে রমণীদ্বতন৷৷ অখি আব্ব নীলাকাশ মাঝে তায় ছাযা। অ্যালোময বেশে সেই ফলময় কায়া। নিবিড় কুন্তল দাম খেলিছে পবনে। মদ স্থির মোহময় প্রণয বদনে ৷ দেখিতে দেখিতে মোহে হাবাব চেতন । চেযে রব; জানিব না মিলােল কখন ৷ পণ শশী মোহমন্ত্রে চন্দ্রিকায় যাবে গিরি বারি বনাকাশ নিদ্রিত নীরবে । ঃসখে মনোদখে মোহিত হৃদয়ে। তার মাঝে বেড়াইব চার তাঁর লযে৷ ভাসিবে নিবিড় নীলে এক শশধর। দেখিব জৰলিছে স্থির নক্ষত্রনিকর ৷ পাশে নীল জল স্থির বব অনিবাব। যেমন সবপনে কথা যৌবনে আশার । একবার পর শিবে মলয়াসমীরে। যেমন সে পরীশত ভাগীরথীতীব্বে ৷ ধামেতে আকাশে মিশে তরদলতীরে। পরস্পর গায় পড়ে ঢলে ধীরে ধীরে ৷ প্ৰেমমোহ ভরে যেন, আবেগের রঙ্গে । প্রণয়ী ঢলিয়া পড়ে প্রণয়ীর অঙ্গে ৷ ভীম স্থির মাঝে কোন রবি শানিব না। তবে যদি নিরুপমা সবগীয় ললনা NAR শন্যাভরে শশিকারে সর্বপ্নসম মিশে, বাজায় মারলী মদ মনোমোহ ভরে, প্রকাশিয়ে যত জীবালা প্ৰণয়ের বিষে, গভীব কোমল ধীর যাতনার সবরে ৷ মনোসাধে মাজে তায় ভাবিবেক মন, স্বপনে নিবাশা সঙ্গে আশার মিলন ৷ মলি বে মোহিত মনে শনিব সে সম্বরে, মোহভরে মািখ পানে চেয়ে রব তার। ट्रा दिशाड; बळ दव्ल बांब्रक बळ द्द्त, হবে কি এমন দিন কপালে আমার ॥ অথবা দেখিব স্তব্ধ লতিকার কুঞ্জে। জবলে যথা শশিকিব স্থির পাতাপজে ৷ নবীন কুসম হাসি ছাড়িছে সবাস। যেন তৃণ লতা মাঝে নক্ষত্র প্রকাশ ৷ দেবেবী লালন দলে নাচে মাঝে তার । চন্দ্রেব কিবণে যেন চক্ষপকের হাব ৷ শত বীণা সবগ সবে অপসরে বাজায । শত গান এক সবে শন্যেতে মিশায় ৷ ঝবে ফল জব্বলে মণি দেহের বিত্তনে। কতই তবঙ্গ বয আলোক বসনে ৷ তাবা গেলে হবে কুঞ্জ বিজন অধিব । একাকী কাঁদিব দেখে ঝবা ফলহার ॥ নিমিযে, ঘচিবে সর্বপ্ন বিজনমন্ডলে। সেই ফল সেই লতা ধীবে ধীরে দোলে৷ কাননে সাগবে যবে অমাবস্যা বসিকালো মেঘে ঢাকা শিব ভীষণ বাক্ষসী -- গিবিগােহা মাঝে গন্ডেজ ক্ৰোধ ঝটিকাব। শনে তাহে মিশাইব, অংশ হব। তাল ৷ ভীমবণে প্ৰাণপণে পাগল পােবন। ঘবিয়া ঘ বিন্যা ধাগে করে গরজন ৷ গরজিবে যোগে বেগে অসংখ্য তবঙ্গ । তমোমাঝে শ্বেত ফেনা আছাড়িবে অঙ্গ । শনিব গভীবা ধীল জলধবধবনি। ফাটাবে গগন হলদি চেচায়ে অশনি ৷ উপবি উপৰিল বেগে ছিড়িবে শিখর। পাবতে পািকবতে যেন হাতেছে। সমব ! ভযঞ্জকবা ভূতগণ, নেচে নেচে ঝড়ে, উচ্চৈঃস্বাবে কাঁদিবেক ঝড়নাদ সঙ্গে । ভীম শ্বেত দস্তাবলী দেখাইবে রঙ্গে ৷ পবেতে গভীর স্থির জগৎসংসার। কাঁদিয়া ঘামালো যেন নবীন কুমার। যেন তাঁর করুণাব। প্রতিমা প্রকাশ। পজিব গভীর মোহে, বিগত বিলাস। স’পিয়া জীবন মন, যৌবন রতন। এমন সন্ধীর মনে হইবে পতন ॥