বঙ্কিম রচনাবলী মোহিনীর মািখ রােপ, করি দরশন। কত লাজ কত জৰােলা, পেয়েছ তখন ৷ তত আর নাহি দািখ, তার অদর্শনে। সখেতে আকাশ মাঝে, প্রকাশ আপনে ৷ সাধেতে সাধিতে বাদ, আপনার প্রতি। যাবে না যামিনীনাথ, যথায় যাবতী ৷ ইহা যদি নিশানাথ, না মান আপনি। उआ ऊख्ठ छान आभ, दानद ५aश्नः ॥ চৌপদী ললনা লপনে লাজ, পেয়ে মানে দ্বিজরাজ, লকালে মেঘের মাঝ, ঘোমটা ধরিয়া রো। এই কথা মঢ়ে কয়, তাই অমানিশা হয়, কেহ কহে তাহা নয়, গিযাছে মরিয়া রে ৷ মহিলার মােখাকারে, অভিমানে আপনারে, একেবারে নাশিবারে, গমন করিয়া রে । মহেশ ললাট স্থলে, ধিকি ধিকি বহি জলে, ঝাঁপ দিলে সে অনলে, পরাণ হানিয়া বে৷ বিমল বারিধি জলে, ডুবেছিলে কেহ বলে, মঢ়ে বলে বারি তলে, ছায়া সে পড়িয়া বে। ভয় এই পাছে তায়, কামিনী তথায় যায়, ছিলে কম্পমান কায়, সলিলে লভিয়া রে ৷ পরেতে জানিয়া ভাল, করিছে বিরহ কাল, কামিনী বদন কাল, তাই ফিবে আইলো। ফিরে এলে সিন্ধ হতে, বলে নব শতে শতে, যে তুমি এমনি মতে, সমদ্রে জন্মাইলে৷ বিধ মাখ মহিলার, দেখা নাহি ফিরে বার, নাহি দেখি শোভা তার, আজো না পলাইলে। যেতে বলি যতবার, তত কর অস্বীকার, বঝেছি। কারণ তার, জবালা পাবে যাইলে। পয়ার নাহি ডর শশধর, ধর হে বচন। চরণে শরণা তার, করিও গ্ৰহণ ৷ প্রমদার পদতলে, পড়ি নিরন্তর। তোমার সদশে আছে, দশ শশধর । বিশেষতঃ পদে। যদি, না পড় প্রথমে । মখের সম্মখে কথা, কহ যদি তমো৷ ऊर्थान्न घर्षाग्रैव कूछ्, वन निशान् । ললনা ললাটে আছে, সিন্দর ভাস্কর ৷ তাহে যদি বল। তবে, কেন দিন-পতি রবে, লালনার ললাট উপর। প্রেয়সীর পদদ্বয়, সদা কিবা শোভা হয়, যািগল কমল মনোহর ॥ do R নখর নিকর তায়, শশী সম শোভা পায়, কমলের কোলে শশধর । ক্ৰোধে রক্ত দিবাপতি, छानल उनऊी अऊ, পদরাপা নলিনী নিকর৷ ঠেকে শিখে নারী রীতে, আর পদ্ম আগলিতে, বদন কমল কামিনীর। সিন্দর বিন্দর রােপ, নারী মাখে। অপরােপ, দিনেশ বসিল হয়ে স্থির ৷ যদি বল কি প্রকারে, চিনিবে তুমি হে তারে, দেখ নাই আগে তো সে জনে। জান যদি আপনার, চৌপদী যাও যাও সাধাকর, কেন হে বিলম্ব কবি, একব, ন শশধব, STS SING TNS Go প্রাণের প্ৰেয়সী পাশে, ঘল গিয়ে যদি আসে, *লিব পরাণ পাশে, বধিও না তাও রে৷ নহে বহি এই স্থলে, অহরহ কোন ছলে, যেও না হে অস্তাচলে, এই ভিক্ষা দাও বে। মোহিনীর মািখ তোরে, জ্ঞান করি প্রেম ডোরে, <ধিয়া বাঁচাব মোরে, যেও না কোথাও রে ৷ মনে হয়। সে রজনী, যখন রমণী মণি, অধবে অধরে ধনী, ধরিলে আমায় রো। সে কি এই নদী তীবে, এই সে নিকুঞ্জ কি রে, তোরি। তবে কলণ্ডকী রে, দেখেছি কি তায় রে ৷ হা নিকুঞ্জ মনোহর, হা মধর শশধর, হে তটিনী স্থিরতর, ধরি সবে পায় রো। ফিরে দেখা একবার, মোহিনী মধ্যরাকার, একবার দেখা আর, হৃদি ফেটে যায় রে ৷ চম্পকের শাখা ধরি, আমা পানে চায় রে। কি শনি কি শনি মারি, মোহন সবেরেতে করি, কে রে মোর নাম ধরি, ডাকিল কোথায় রে ৷ বঝি মোর প্রাণেশ্বরী, এহো অন্যগতে স্মরি, রাখি গে হৃদয়োপরি, আখি আখি করি রে। না রে মিছে কেন আর, সর্বপ্ন দেখে বারে বারে, মজি সখে মিছে কার, যাতনায় মারি রে ৷ নাহিক কপাল তার, প্ৰাণেশ্বরী পাইবার, এত আশা অভাগার, সম্পবেরি সম্পবেরি রো। যত সখা আশা আর, সব করি পরিহার, শেষ আসা আশা সার, তা কিসে পাসরি রে৷ যদিও জানি রে মনে, পাইব না। প্রিয়জনে, গোপনেতে প্ৰাণপণে, তব আশা ধরি রে। যদ্যপি সাবপ্নে বা ভ্ৰমে, ছায়া সখে কোন ক্রমে, পাই যদি প্রিয়তমে, হৃদয় ভিতরি রে৷
