বঙ্কিম রচনাবলী Atra চলেদরে দেখিতে দেখি কমল আখি মিলে। চন্দুের হৃদয়ে কালি কলঙ্ক কেবল, কমল হৃদয়ে চন্দ্র কেবল উত্তজবল।। আহা! আমি আমার চন্দ্রকে হারাইয়া দিয়াছি। বর বড়, না কনে বড়, এই দেখ, বর বড় চন্দ্ৰে সবে ষোল কলা হ্রাস বদ্ধি তয়, চক্ৰবত্তীর্ণ পরিপািণ এক কাঁদি কলায়। সেই কলা কভু লিপ্ত কভু বৰ্ত্তমান। कभलब्द्ध बाधान्द्ध जब भद्धभान। দেখ শশী, এখন নিজজন হইল। তোমাকে গোটাকত কথা বলিতে ইচ্ছা করি। তুমি তোমার রপ-গৌরবে গৰিব তা হইয়া যেখানে সেখানে ও রাপের ছড়াছড়ি করিও না। যখন পত্র-শোকাতুরা মাতা বক্ষে করাঘাত করিয়া তোমার দিকে লক্ষ্য রাখিয়া ক্ৰন্দন করিতে থাকে, তখন তুমি তাহার কাছে রােপ দেখাইয়া কি করিবে? তখন কলঙ্কিনি!! তোমার রািপরাশি গাঢ় মেঘান্তরালে লক্কায়িত করিয়া রাখিও । যখন সংসারজবালাজালে লোকে দগ্ধ হইয়া তোমার দরবারে আসিয়া অভিযোগ করিবে, তখন তোমার সৌন্দৰ্য্য-বিকাশ তাহার কাছে করিও না; যে সংসারদগ্ধ, তাহার পক্ষে সে সৌন্দৰ্য্য তীৱ বিষ-ক্ষেত্রেরপ হইবে। বরং রক্তরাগে তাহার সাহিত আলাপ করিও। যে সকলকে ঘণা করিয়াছে, কাহারও প্রীতি সে সহ্য করিতে পারে না। আর যে ঐহিক চরম সখের সীমা উপলব্ধি করিয়া আত্মবিসর্জনে প্রস্তুত হইয়াছে, তাহাকে আর ব্যথা আশা দিয়া সালস্ত্বনা করিও না। তুমি এক্ষণে আমার এক-ভোগ্যা, তুমি আর কি দেখাইয়া অপরকে সান্ত্বনা করিবে ? কিন্তু কমলাকান্তের সময় অসময় নাই, ঘটনা বিঘটন নাই, সখি দঃখ নাই। তুমি সব্বদাই আমার নিকট আসিবে; তোমার নিজকথা আমাকে বলিবে, আমার কথা শনিয়া যাইয়া, আপনার অন্তরে আপনার অস্থি-মজার সহিত সেই কথা মিশাইয়া, রাখিয়া দিবে। তুমি জ্যোৎস্না রাত্ৰিতে আমার সহিত দেখা করিতে আসিও, ও কোমল কান্তি লইয়া অন্ধকারে বিচরণ করিও না। অদ্য আমাদের যে সখের দিন, তাহা তুমি আমি ব্যতীত কে বঝিতে পরিবে ? অদ্য হইতে মাস গণনা করিয়া, প্রতি মাসের শেষে আমরা এই গঙ্গাতীরে শল্প-বাসর সমাপন করিব। সকল পণ্য মাসেই তুমি হঠাৎ আমার কাছে আগমন করিও না; পঞ্জিকাকারগণের সহিত দিন-ক্ষণের পরামর্শ করিয়া কমলাভিসারিণী হাইও, নচেৎ একদিন রাহ তোমাকে পথিমধ্যে হঠাৎ মসীময়ী করিয়া ক্লিন্ট করিবে। আর এই বিবাহ-রাত্ৰিতে নব বিধকে অধিক উপদেশ প্রদান করিতে গেলে ধৰ্ম্ম-যাজকতার ভাণ হয়। সতরাং অলমতিবিস্তরেণ। EAF GFSI:. কমল শশীর বাসার ঘরে, ডাক রে কোকিল পশ্চিম সবেরে! এখন শশী, একবার এই মৰ্ত্ত্যলোকে অবতীর্ণ হইয়া তরঙ্গের উপর অপসরা-ছাঁদে নিত্য কর দেখি! একবার কাল মেঘের ভিতর বেগে দৌড়াইয়া গিয়া, একবার অনন্ত গগনের অনন্ত পথে উলটাইয়া পড় দেখি! একবার গভীর মেঘে ক্ষদ্র ছিদ্র করিয়া রন্ধনপথে এক চক্ষা দিয়া আমার দিকে মধ্যর দন্টিপাত করা দেখি! একবার নক্ষত্রে নক্ষত্রে কলহ বাধাইয়া দিয়া, তাহারা যেমন পরস্পর সংগ্রাম করিতে আসিবে, অমনি তাহদের উভয় দলের ব্যুহ বিন্দীশা করিয়া বেগে DDBD DD BD BBB DBDBD BDBBDB DD BB BDDD DBBDDDDDB BBBBDDB কপালে ঘোমটা তুলিয়া দিয়া গগনগবাক্ষে স্থির দস্টিতে বসিয়া বায় সেবন করা দেখি! একবার অজস্র সন্ধাবষণা করিয়া চকোরাচক্রের অপরিতৃপ্ত রসনার তৃপ্তি সাধন করা দেখি; একবার শভিক্ষণে কমলাকান্তের হৃদয়ে আবির্ভূত হও, কমলাকান্ত শয়ন করিল। GuuS DDuD DuDuDuDBD DDDSDBDBDDBu DBB DDSDiDDDSBDBD DDBDBDB ভজনা করিলে? কমলাকান্ত কোন দোষে দোষী বলিতে পারি না-কখন একবার সত্ৰী-পরিষভেদ-জটিলতা-জাল-চ্ছেদনাথ উদাহরণছলে প্ৰসন্নার নাম করিয়াছিলাম বলিয়া এত অভিমান
