পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बडिका ब्रा5नावकी বাবাজি। তোমার ভাত খাইবার শক্তি আছে, আগন খাইবার শক্তি নাই। এখন বঝিলে দেবতার শক্তি কি ? उाशि। का। বাবাজি। দেবতা। আপনি ক্ষমতার দ্বারা আপনার করণীয় কাজ নিৰ্ব্ববাহ করেন, সেই ক্ষমতার নাম শক্তি। অগ্নির দাহ করিবার ক্ষমতাই তাঁর শক্তি, তাহার নাম সবাহা। ইন্দ্ৰ বন্টি করেন, বান্টিকারিণী শক্তির নাম ইন্দ্রাণী। পবন বায়-দেবতা, বহনশক্তির নাম পবনানী। রবীন্দ্র সংহারকারী দেবতা, তাঁহার সংহােরশক্তির নাম রন্দ্রাণী। BDD g BBD DBD BBB BBB DDBD DBDDD D DDBBBB BD DBBD DBBBDS BBD BDBDD DDD চক্ষে কখন দেখি না। কই, আমার সে শক্তি এই দািগঠিাকুরাণীর মত সাজিয়া গজিয়া গহনা পরিয়া আমার কাছে আসিয়া বসাক দেখি ? আমার বৈষ্ণবী তাহা করিয়া থাকে, সতরাং আমার বৈষ্ণবীকেই আমার শক্তি বলিতে পারি। বাবাজি। গান্ডম খেরা তাই ভাবে। তুমি শরীরী, তোমার শক্তি তোমার শরীরে আছে। তাহা ছাড়া তোমার শক্তি কোথাও থাকিতে পারে না। আমি। দেবতারা কি ? শরীরী ? তবে তাহাদিগের শক্তিও নিরাকার ? বাবাজি । শরীরী এবং অশরীরী, উভয়েরই শক্তি নিরাকার। কিন্তু একটা একটা করিয়া কথা বঝ। প্রথমে বােব যে, ইন্দ্রাদি দেবতা সকলেই অশরীরী। আমি। সে কি ? ইন্দ্র। যদি অশরীরী, তবে সবগের সিংহাসনে বসিয়া অপসরাদিগের নিত্যগীত দেখে কে ? বাবাজি। এ সকল রপেক। তাহার গঢ়াৰ্থ না হয়। আর একদিন বঝাইব । এখন বঝ, যাহা হইতে বন্টি হয়, তাহাই ইন্দ্র। যাহা দাহ করে, তাহাই অগ্নি। যাহা হইতে জীবের বা বস্তুর ধবংস হয়, তাহাই রন্দ্র। আমি। বঝিলাম না। কেহ ব্যামোতে মরে, কেহ ডুবিয়া মরে, কেহ পড়িয়া মরে, কেহ পড়িয়া মরে, কেহ কাটিয়া মরে। কোন জীব কাহাকে খাইয়া ফেলে, কেহ কাহাকে মারিয়া ফেলে। কোন বস্তু গলিয়া ধবংস হয়, কোন বস্তু শকাইয়া ধবংস হয়, কোন বস্তু গাড়া হইয়া যায়, কেহ শষিয়া যায়। ইহার মধ্যে কে রােদ ঐ বাবাজি । সকলের যে সমষ্টিভােব অর্থাৎ সব একত্রে ভাবিলে যাহা ভাবি, তাই রন্দ্র। আমি । তবে রদ্র একজন, না। অনেক ? বাবাজি । এক। যেমন এই ঘাঁটিতে যে জল আছে, আর এই জালায় যে জল আছে, আর গঙ্গায় যে জল আছে, সব একই জল, তেমন যেখানেই ধবংসকারীকে দেখিবে, সব্বত্রই একই রদ্র জানিবে। আমি । তিনি অশরীরী ? दादाछि । उठा ऊ दक्लिव्नाभ। আমি। তবে মহাদেবমাত্তি গড়িয়া তাঁহাকে উপাসনা করি কেন ? সে কি তাঁর রােপ ל বাবাজি। উপাসনার জন্য উপাস্যের স্বরপ চিন্তা চাই, নহিলে মনোনিবেশ হয় না। তুমি এই নিরাকার বিশ্বব্যাপী রূদ্রের সম্বরপ চিন্তা করিতে পাের ? আমি চেন্টা করিলাম-পারিলাম না। সে কথা স্বীকার করিলাম। বাবাজি বলিলেন, “যাহারা সেরােপ চিন্তা করিতে শিখিয়াছে, তাহারা পারে। কিন্তু তার জন্য জ্ঞানের প্রয়োজন। কিন্তু যাহার জ্ঞান নাই, সে কি উপাসনা হইতে বিরত হইবে ? তাহা উচিত নহে। যাহার জ্ঞান নাই, সে যেরপে র্যাদকে চিন্তা করিতে পারে, সেরাপ করিয়া উপাসনা করিবে। এসব স্থলে রােপ কলপনা করিয়া চিন্তা করা, সহজ উপায়। তুমি যদি এমন একটা মাত্তি কলপনা করা যে, তন্দ্বারা সংহারকারিতার আদশ ব্যবস্থায়, তবে তাহাকে রাদ্রের মাত্তি বলিতে পার। তাই রদের কালভৈরব রােপ কলপনা। নচেৎ রাদ্রের কোন রােপ নাই। আমি। এ ত বঝিলাম। কিন্তু যেমন আমার শক্তি আমাতেই আছে, রদের শক্তি অর্থাং রদ্রোণী রদ্রেই আছে। শিব দািগ পথক পথক করিয়া গড়িয়া পজা করে কেন ? বাবাজি । তোমাকে ভাবিলেই তোমার শক্তি জানিলাম না। অগ্নিতে যে কখন হাত দেয় Ry Vb