পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बिया BDD BBD DDBDB DB BDDBBDB DDDuqTD D DBS MD DBBS DBDBD YY BBBBD DDD DBB DDBB BDDDBYSEDDBDBuB BDB BMBBuu DDDBBBSDBB EEB DBBB DBBBS BBBBB BBB BBB sBBDS sBBDBD BDB BBBS EBB BBBBS DOTBDS DBBDOY दिलाब्र qव९ छादनाम यश।” বঙ্কিমচন্দ্ৰ কৃষ্ণচরিত্রে কিরােপ গভীর ও ব্যাপক গবেষণার পরিচয় দিয়াছেন, তাহা BBDBD DD zBBDDD DDBDBruBu BBD SsuDuDDD DBBBuBu gDE S BBMBBB DDD শ্ৰীকৃষ্ণ” এই দটি অধ্যায়ে বিশেষভাবে দেখাইয়াছেন। হীরেন্দ্রনাথ বলেন : “প্রত্নতত্ত্ব” বিষয়ে বঙ্কিমচন্দ্রের প্রধান অবদান-কৃষ্ণচরিত্র”। “কৃষ্ণচরিত্র” একাধারে ধৰ্ম্মমতত্ত্ব . ও প্রত্নতত্ত্ব। ধৰ্ম্মতত্ত্বের কথা এখানে কিছ বলিব না, তবে নিবিড় ভাবে এই “কৃষ্ণচরিত্র’ অধ্যয়ন করুন। “বঙ্কিমচন্দ্ৰ কৃষ্ণচরিত্রে প্রথমতঃ মহাভারতের ঐতিহাসিকতা প্রতিপন্ন করিয়াছেন-তিন, নিপািশভাবে দেখাইয়াছেন, মহাভারত কল্পনামলক কাব্য নয়, অনেকাংশে প্রমাণিক ইতিহাস (History), বঙ্কিমচন্দ্র বলেন, যে সকল প্রাচীন গ্রন্থে কৃষ্ণের বক্তান্ত পাওয়া যায়, তন্মধ্যে মহাভারতই প্রাচীনতম তাহার পর হরিবংশ ও পরাণ (ব্ৰহ্মপরােণ, বিষ্ণুপরিাণ, ভাগবত, ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্ত পরাণ, পদ্মপরাণ প্রভৃতি)। হরিবংশ মহাভারতের খিলপাৰাব-হরিবংশেই উল্লেখ আছে, উহা মহাভারতের পরিশিস্টরপে রচিত।” (“দার্শনিক বঙ্কিমচন্দ্ৰ", প, ১৫৮) বঙ্কিমচন্দ্ৰ শ্ৰীকৃষ্ণের ঈশ্বরত্বে বিশ্বাস করতেন এবং "ধৰ্ম্মতত্ত্ব" চতুর্থ অধ্যায়ে তাহা স্পষ্টতঃ বিবােতও করিয়াছেন। কিন্তু তিনি লিখিয়াছেন, “কৃষ্ণের ঈশ্বরত্ব প্রতিপন্ন করা এ গ্রন্থের উদ্দেশ্য ས། তাঁহার মানবচরিত্র সমালোচন করাই আমার উদ্দেশ্য”। (“কৃষ্ণচরিত্র”-দ্বিতীয়বারের পনে) । ধৰ্ম্মমতত্ত্ব : ‘কৃষ্ণচরিত্র” প্রসঙ্গে অনশীলনধৰ্ম্ম বিষয়ক’ আলোচনার কথা উল্লিখিত হইয়াছে। ইহা অক্ষয়চন্দ্র সরকার সম্পাদিত ‘নবজীবনে’ প্রথম সংখ্যা (১২৯১, শ্রাবণ) হইতে ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হইতে থাকে। ১২১২, চৈত্র পয্যন্ত, কোন কোন সংখ্যা বাদ দিয়া ‘ধৰ্ম্মম জিজ্ঞাসা’, ‘মনষ্যতত্ত্ব’, ‘অনশীলন”, “সখ’, ‘ভক্তি’, ‘প্রীতি’, ‘দয়া, এরপ বিভিন্ন নামে প্রকাশিত হয়। এই প্রবন্ধ-নিচয় কিঞ্চিৎ পরিবত্তন করিয়া এবং আরও কয়েকটি নািতন প্রবন্ধ সন্নিবেশিত করিয়া বঙ্কিমচন্দ্র “ধন্মতত্ত্ব। প্রথম ভাগ। অনশীলন” এই নামে ১৮৮৮ খ্রীস্টাব্দে পান্তকাকারে প্রকাশিত করিলেন। বঙ্কিমচন্দ্র গরি-শিষ্যের কথোপকথনচ্ছলে পান্তকখানিতে ধৰ্ম্মতত্ত্ব’ বাবাইয়াছেন। বিষয় পরাতন হইলেও বাচনভঙ্গী নােতন। তাঁহারই কথায়, “তোমরা উনবিংশ শতাব্দীর লোক-উনবিংশ শতাব্দীর ভাষাতেই তোমাদিগকে বঝাইতে হয়। ভাষার প্রভেদ হইতেছে বটে, কিন্তু সত্য নিত্য” (“ধৰ্ম্মতত্ত্ব” : একাদশ অধ্যায়-ঈশ্বরে ভক্তি)। দীর্ঘকাল যাবৎ প্রতীচ্য প্রাচ্য শাস্ত্র-গ্রন্থাদি পঠন, মনন ও অন্যধ্যানের ফলে বঙ্কিমচন্দ্ৰ যে সত্যে উপনীত হুইয়াছিলেন তাহাই ধৰ্ম্মমতত্ত্বে’ বাণিত হইয়াছে। হীরেন্দ্রনাথ দত্ত দার্শনিক বঙ্কিমচন্দ্রে’ (প, ৬১) এই উক্তি করিয়াছেন—“বঙ্কিমচন্দ্রের সর্বোত্তম দার্শনিক অবদান তাঁহার ‘ধর্মতত্ত্ব’ ?” বঙ্কিমচন্দ্র ‘ধৰ্ম্মতত্ত্বে’ যে কয়টি বিষয় ব্যবইতে চেণ্টা করিয়াছেন তাহা তাঁহারই ভাষায় সংক্ষেপে এই ; ১৭১। মনষ্যের কতকগলি শক্তি আছে। আমি তাহার বত্তি নাম দিয়াছি। সেইগলির অনশীলন, প্রািফরণ ও চরিতার্থতায় মনষ্যেত্ব। ' ' २ । ऊाशष्टे भन्ठान्न थम्भ'। ৩। সেই অনশীলনের সীমা, পরস্পরের সহিত বত্তিগলির সামঞ্জস্য। ৪। তাঁহাই সখি।” —“কৃষ্ণচরিত্র”, ২য় সং, ১৮৯২-উপক্ৰমণিকা : “গ্রন্থের উদ্দেশ্য। ... হীরেন্দ্রনাথ দত্ত “দার্শনিক বঙ্কিমচন্দ্র” পাস্তকে বঙ্কিমচন্দ্রের ধৰ্ম্মতত্ত্ব’ অধ্যায়ের পাঁচটি নিবন্ধে (প, ৬১-১২৪) এ বিষয়ে বিশদ আলোচনা করিয়াছেন। বঙ্কিমচন্দ্রের মাতৃত্যুর অব্যবহিত পরে ধর্মতত্তের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ইহাতেও অনেক পরিবত্তন দশষ্ট হয়। সম্ভবতঃ ং বঙ্কিমচন্দ্র স্বয়ং ইহার সংশোধন করেন ‘ধৰ্ম্মতত্ত্ব। প্রথম ভাগা-হইতে মনে হয়, এখনির সুর আর কিছ লিখিয়া, অন্ততঃ আর একখন্ড প্রকাশ করা বঙ্কিমচন্দ্রের অভিপ্রেত ছিল। কিন্তু SLDDDDB BDBDBiB BzB BDDD D SS S0S S