পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্কিম রচনাবলী BBBB BBBS BDBDDD DDD DDD DDBD DBB DB BB BD DBD DB DBDB খাজানা লওয়া দরে থােক, গোমস্তা মহাশয়েরা সেই সময়ে পাইক পিয়াদার সঙ্গে বাজে আদায়ের জন্য আসিয়া দলবল সহ উপস্থিত হইলেন। গ্রামে মোটে ১২।১৪ জন খোদকান্ত প্ৰজা, এবং ১২।১৪ জন কৃষাণ প্রভৃতি অপর লোক। একটি তালিকা করিয়া ইহাদের নিকট ৫৪.jo আদায় করিতে বসিলেন। সে তালিকা এইঃ- (8/o SIMS নায়েবের পণ্যাহের নজর ü, জমীদারদিগের পাঁচ শরিকের নজর . Ĝé গোমস্তাদিগের নজর R পণ্যাহের পিয়াদার তলাবানা ܬ গোপালনগরে বাঁশ ঢোলাইয়ের খরচ . ܢܐܬ আষাঢ় কিস্তির পিয়াদার তলাবানা . ■ 屬 尊 /o ভাদ্রের কিস্তির পিয়াদার তলাবানা . S/o नौका डाएgा Sլլo সদর আমলার পাজার পাকবাণী Vo কাছারির জমাদার ܐܬ ঐ হালশাহানা ܢܬ পাঁচ শরিকের পাকবাণী d শ্ৰীরাম সেন, হেড মহরি ܢܬ জমীদারের পরোহিতের ভিক্ষা R গোমস্তাদের ভিক্ষা SR. মহারিদের ভিক্ষা 9 বরকলন্দাজদেগের দোলের পাকবাণী . ܢܐܬ एछाकgछेख्न ७५ (8yo এই দঃখের সময়ে প্রজাদিগের উপর টাকায় তিন আনা করিয়া বাজে আদায় পড়তা পড়িল। আদায় করা দঃসাধ্য; কিন্তু গোমস্তারা অসাধ্যও সাধন করিয়া থাকেন। প্রজারা কায়ক্লোশে মেঙ্গেপেতে, বেচে কিনে, হাওলাত বরাত করিয়া, ঐ টাকা দিল। লোকে মনে করিবে, মনষ্যিদেহে সহ্য অত্যাচারের চরম হইয়াছে। কিন্তু গোমস্ত মহাশয়েরা তাহা মনে করিলেন না। তাঁহারা জানেন, একটি একটি প্রজা একটি একটি কুবের। যে দিন টাকায় তিন আনা হারে ৫৪yo আদায় করিয়া লইয়া গেলেন, তাহার ৪ । ৫ দিন মধ্যেই আবার উপস্থিত। বাবদের কন্যার বিবাহ। আর ৪০ টাকা তুলিয়া দিতে হইবে। প্রজারা নিরাপায়। তাহারা একখানা নৌকা সংগ্ৰহ করিয়া নীলকুঠিতে গিয়া কঙ্কজ চাহিল। কােজ পাইল না। মহাজনের কাছে হাত পাতিল-মহাজনও বিমখ হইল। তখন অগত্যা প্রজারা শেষ উপায় অবলম্বন করিল-ফৌজদারিতে গিয়া নালিশ করিল। ম্যাজিন্ট্রেট সাহেব আসামীদিগকে সাজা দিলেন। আসামীরা আপিল করিল, জজ সাহেব আসামীদিগকে খালাস দিলাম।” সবিচার হইল। কে না জানে, বিচারের উদ্দেশ্য আসামী <吓可? এটি উপন্যাস নহে। আমরা ইন্ডিয়ান অবজেকেবর হইতে ইহা উদ্ধত করিলাম। দলটি লোক সকল সম্প্রদায়মধ্যেই আছে, দই একজন দন্ট লোকের দািকম উদাহরণ-স্বরপ উল্লেখ করিয়া সম্প্রদায়ের প্রতি দোষারোপ করা অবিচার। যদি এ উদাহরণ সেরাপ হইত, তাহা হইলে ইহা আমরা প্রয়োগ করিতাম না। এ তাহা নহে-এর পা ঘটনা সচরাচর ঘাঁটিতেছে। যাঁহারা ইহা অস্বীকার করেন, তাঁহারা পল্লীগ্রামের অবস্থা কিছই জানেন না। উপরে লিখিত তালিকার শেষ বিষয়টির উপর পাঠক একবার দণ্টিপাত করিবেন SS