পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कूषकीब्रह्य লুওয়া হইয়াছে। তাহার দাইটি পর্বে ফন্টনােটে উদ্ধত করিয়াছি আর একটি উদ্ধত “রেফো হি কোটিজন্মাঘং কৰ্ম্মভোগাং শািভাশভম। আকারো গভবাসণ মাতৃণ8 রোগমৎসজেৎ ৷৷ ১০৬ ৷৷ ধকার আয়াষো হানিমাকারো ভববন্ধনম"। শ্রবণসমরণোক্তিভ্যঃ প্ৰণশ্যতি ন সংশয়ঃ ৷ ১০৭ ৷৷ রাকারো নিশাচলাং ভক্তিং দাস্যং কৃষ্ণপদাম্পবাজে। সবে পিসত্যং সদানন্দং সৰ্ব্বব্যাসিদ্ধৌঘমীশ্বরম ॥ ১০৮ ৷৷ ধকারঃ সহবাসণ্ড তত্তাল্যকালমেব চ। দদাতি সান্টিং সারাপ্যং তত্ত্বজ্ঞানং হরেঃ সমম৷৷ ১০৯ ৷” ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্ত পরাণম শ্ৰীকৃষ্ণজন্মখন্ডে, ১৩ অঃ। ইহার একটিও রাধা শব্দের প্রকৃত ব্যুৎপত্তি নয়। রাধ ধাতু আরাধনাথে, পাজার্থে। যিনি কৃষ্ণের আরাধিকা, তিনিই রাধা বা রাধিকা। বত্তমান ব্ৰহ্মবৈবত্তে এ ব্যৎপত্তি কোথাও নাই। যিনি এই রাধা শব্দের প্রকৃত ব্যুৎপত্তি গোপন করিয়া কতকগলি অবৈয়াকরণিক কল কৌশলের দ্বারা ভ্ৰান্তি জন্মাইবার চেষ্টা করিয়াছেন, এবং ভ্রান্তির প্রতিপোষণাথ মিথ্যা করিয়া সামবেদের দোহাই দিয়াছেন,* তিনি কখনও “রাধা’ শব্দের সন্টিকারক নহেন। যিনি রাধা শব্দের প্রকৃত ব্যৎপত্তির অনন্যায়িক হইয়া রাধারপেক রচনা করেন নাই, তিনি কখনও রাধাের সন্টিকত্তা নহেন। সেই জন্য বিবেচনা করি যে, আদিম ব্ৰহ্মবৈবত্তেই রাধার প্রথম সন্টি। এবং সেখানে রাধা কৃষ্ণারাধিকা আদশারপিণী গোপী ছিলেন, সন্দেহ নাই। রাধা শব্দের আর একটি অৰ্থ আছে-বিশাখানক্ষত্রের একটি নাম রাধা। কৃত্তিকা হইতে বিশাখা চতুর্দশ নক্ষত্র। পবে কৃত্তিকা হইতে বৎসর গণনা হইত। কৃত্তিকা হইতে রাশি গণনা করিলে বিশাখা ঠিক মাঝে পড়ে। অতএব রাসমগ্ৰডলের মধ্যবৰ্ত্তিনী হউন, বা না হউন, রাধা। রাশিমণডলের বা রাশমন্ডলের মধ্যবত্তীর্ণ বটেন । এই ‘ব্রাশমন্ডলমধ্যবত্তিানী’ রাধাের সঙ্গে ‘রাসমন্ডলে’ রাধার কোন সম্পবিন্ধ আছে কি না, তাহা আসল ব্ৰহ্মবৈবত্তের অভাবে স্থির করা অসাধ্য । SBBBDB BDBYLDSBDDDD DB BDDL ভাগবতে বান্দাবনলীলা সম্পবিন্ধীয় আর কয়েকটা কথা আছে। ১ম, নন্দ এক দিন স্নান করিতে যমনায় নামিলে, বরণের অনাচর আসিয়া তাঁহাকে ধরিয়া লইয়া বরণালয়ে যায়। কৃষ্ণ সেখানে গিয়া নন্দকে লইয়া আসেন। শাদা কথায় নন্দ এক দিন জলে ডুবিয়াছিলেন, কৃষ্ণ তাঁহাকে উদ্ধত করিয়াছিলেন। ২য়, একটা সাপ আসিয়া এক দিন নন্দকে ধরিয়াছিল, কৃষ্ণ সে সপোের মািখ হইতে নন্দকে মক্ত করিয়া সপকে নিহত করিয়াছিলেন। সপটি বিদ্যাধর। কৃষ্ণস্পশে মাক্তি প্রাপ্ত হইয়া সাবস্থানে গমন করে। শাদা কথা কৃষ্ণ একদিন নন্দকে সপমখ হইতে রক্ষা করিয়াছিলেন। ৩য়, শঙ্খচড় নামে একটা আসর আসিয়া ব্ৰজাঙ্গনাদিগকে ধরিয়া লইয়া যায়। কৃষ্ণ বলরাম তাহার পশ্চাদ্ধাবিত হইয়া ব্ৰজাঙ্গনাদিগকে মক্ত করেন এবং শঙ্খচড়কে বধ করেন। ব্ৰহ্মবৈবত্তপরাণে শঙ্খচড়ের কথা ভিন্নপ্রকার আছে, তাহার কিয়দংশ পর্বে বলিয়াছি। ৪র্থ এই তিনটা কথা বিষ্ণপরিাণে, হরিবংশে, বা মহাভারতে নাই। কিন্তু কৃষ্ণকৃত আরিস্টােসর ও কেশী অসরের বধবত্তান্ত হরিবংশে ও বিষ্ণপরিাণে আছে এবং মহাভারতে শিশপালকৃত কৃষ্ণনিন্দায় তাহার প্রসঙ্গও আছে। অরিন্ট বােষরপী এবং কেশী অশ্বর্যপী । শিশপাল ইহাদিগকে বাষ ও অশ্ব বলিয়াই নিৰ্দেশ করিতেছেন। BBBB BsBBD DD DBDBDB BDDBuuDuD BBD DDBD DDD DDB DBDBDS

  • রাধা শব্দস্য ব্যুৎপত্তিঃ সামবেদে নিরূপিতা।-১৩ অঃ, ১৫৩ ৷৷ S BBD DDBB BB D DDDBD DuuDuuDuDYLuBD

SA