পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R BYSYS LBBDD BBSS BDD DDBBDD BBDY DDDB BBDBBBBBBD BB BBB হইলেন ।” . এই কথা উদ্যোগপৰোব ১৫৭শ অধ্যায়ে আছে। ঐ অধ্যায়ের নাম রক্সিপ্রত্যাখ্যান। মহাভারতের বে। পৰবৰ্তসংগ্ৰহাধ্যায়ের কথা পাবে বলিয়াছি, তাহাতে লিখিত আছে যে, উদ্যোগপন্ধেব ১৮৬ অধ্যায়, এবং ৬৬৯৮ শ্লোক আছে। “উদ্যোগপৰ্ব্ববনিন্দিন্টং সন্ধিবিগ্রহমিশ্রিতম। অধ্যায়ানাং শাতং প্রোক্তং ষড়শীতিমহিষণা ৷ শ্লোকানাং ষটসহস্রাণি তাবান্ত্যেব শতানি চ। শ্লোকাশচী নবতিঃ প্রোক্তাস্তথৈবাম্পেটী মহাত্মনা৷” মহাভারতম, আদিপৰ্ব্ববর্ষ। এক্ষণে মহাভারতে ১৯৭ অধ্যায় পাওয়া যায়। অতএব ১১ অধ্যায় পব সংগ্ৰহাধ্যায় সঙ্কলিত হওয়ার পরে প্রক্ষিপ্ত হইয়াছে। এক্ষণে উদ্যোগপকেবা ৭৬৫৭ শ্লোক পাওয়া যায়। অতএব প্রায় এক হাজার শ্লোক প্রক্ষিপ্ত হইয়াছে। প্রক্ষিপ্ত এই একাদশ অধ্যায় ও সহস্ৰ শ্লোক কোনগিলি ? প্রথমেই দেখিতে হয় যে, উদ্যোগপৰ্ব্ববান্তগত কোন বক্তান্তগলি পৰ্ব্ব সংগ্ৰহাধ্যায়ে ধত হয় নাই। এই রকিসমাগম বা রকিমপ্রত্যাখ্যান পািব্ব সংগ্ৰহাধ্যায়ে ধতে হয় নাই। অতএব ঐ ১৫৭ অধ্যায় প্রক্ষিপ্ত একাদশ অধ্যায়ের মধ্যে একটি, ইহা বিচারসঙ্গত। এই রকিমপ্রত্যাখ্যানপৰবাধ্যায়ের সঙ্গে মহাভারতের কোন সম্প্ৰবন্ধ নাই। রকমী সসৈন্যে আসিলেন এবং অর্জন কত্ত্বক পরিত্যক্ত হইলেন, পশ্চাৎ দায্যোধন কর্তৃকও পরিত্যক্ত হইলেন, পশ্চাৎ সবস্থানে চলিয়া গেলেন, ইহা ভিন্ন মহাভারতের সঙ্গে তাঁহার আর কোন সম্পবিন্ধ নাই। এই দাইটি লক্ষণ একত্রিত করিয়া বিচার করিয়া দেখিলে, অবশ্য বঝিতে হইবে যে, ১৫৭ অধ্যায় প্রক্ষিপ্ত, কাজেই রকিন্মণীহরণ বক্তান্ত মহাভারতে প্রক্ষিপ্ত। ইহার অন্যতর প্রমাণ এই যে, বিষ্ণপরিাণে আছে যে, মহাভারতের যন্ধের পকেবই রকমী বলরাম কর্তৃক অক্ষােক্রীড়াজনিত বিবাদে নিহত হইয়াছিলেন। রকিমণীকে শিশপাল কামনা করিয়াছিলেন, ইহা সত্য এবং তিনি রকিমণীকে বিবাহ করিতে পান নাই-কৃষ্ণ তাঁহাকে বিবাহ করিয়াছিলেন, ইহাও সত্য। বিবাহের পর একটা যাদ্ধ হইয়াছিল। কিন্তু 'হরণ” কথাটা মৌলিক মহাভারতে কোথাও নাই। হরিবংশে ও পরাণে আছে । দিয়াছিলেন। কিন্তু কৃষ্ণকে তিরস্কারের সময় রকিন্মণীহরণের কোন কথাও তুলেন নাই। অতএব বোধ হয় না যে, রক্সিণী হৃতা হইয়াছিলেন। পর্কেবাদ্ধত কথোপকথনে ইহাই সত্য বোধ হয়। যে, শিশপাল রাক্সিণীকে প্রার্থনা করিয়াছিলেন, কিন্তু ভীস্মক রক্সিণীকে কৃষ্ণকেই সম্প্রদান করিয়াছিলেন। তার পর তাঁহার পত্র রকমী শিশপালের পক্ষ হইয়া বিবাদ উপস্থিত করিয়াছিলেন। রক্সী অতিশয় কলহপ্রিয় ছিলেন। অনিরদ্ধের বিবাহকালে দ্যতোপলক্ষে বলরামের সঙ্গে কলহ উপস্থিত করিয়া নিজেই নিহত হইয়াছিলেন। পঞ্চম পরিচ্ছেদ-নরকবধাদি কথিত হইয়াছে, নরকাসর নামে পথিবীর এক পত্র ছিল। প্ৰাগজ্যোতিষে তাহার রাজধানী। সে অত্যন্ত দাবিনীত ছিল। ইন্দ্র স্বয়ং দ্বারকায় আসিয়া তাহার নামে কৃষকের নিকট নালিশ করিলেন। অন্যান্য দমকম্পেমার মধ্যে নরক ইন্দ্ৰ বিষ্ণ, প্রভৃতি আদিত্যাদিগের মাতা অদিতির iiB u DDD S DBDDBDD DDDDBSSS DB BBuK DD BB BTuBSBD BBBD প্রাগ্রাজ্যোতিষশ্বরে গিয়া নরককে বধ করিলেন। নরকের ষোল হাজার কন্যা ছিল, তাহাদিগের সকলকে লইয়া আসিয়া বিবাহ করলেন। নরকমতা পথিবী নরকপহৃত অদিতিকুন্ডল লইয়া আসিয়া কৃষককে উপহার দিলেন; এবং বলিয়া, গেলেন যে, কৃষ্ণ যখন বরাহ অবতার হইয়াছিলেন, তখন পৃথিবীর উদ্ধার জন্য বরাহের যে স্পৰ্শ, সেই পশে পথিবী গৰ্ভবতী হইরা মরুক্ষকে 88.