পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্কিজ রচনাবলী আমি বিমানবান নহি, এবং রুক আকোেনা বিবাহ কািরয়াছিলেন, তাহাও বিশ্বাস করতে दू का । সত্যভামার পত্র ছিল শনি, কিন্তু তাঁহারা কখনও কোন কাৰ্য্যক্ষেত্রে উপস্থিত নহেন। তাঁহার প্রতি সন্দেহের এই প্রথম কারণ। তবে সত্যভামা নিজে রক্সিণীর ন্যায় মধ্যে মধ্যে কাৰ্য্যক্ষেত্রে উপস্থিত বটে। তাঁহার বিবাহবক্তান্তও সবিস্তারে আলোচনা করা গিয়াছে। মহাভারতের বনপর্বের মাকণে ডয়সমস্যা-পাকবাধ্যায়ে সত্যভামাকে পাওয়া যায়। ঐ পৰবাধ্যায় প্রক্ষিপ্ত; মহাভারতের বনপর্বের সমালোচনাকালে পাঠক তাহা দেখিতে পাইবেন। ঐখানে দ্ৰৌপদীসত্যভামাসংবাদ বলিয়া একটি ক্ষদ্র। পৰবাধ্যায় আছে, তাহাও প্রক্ষিপ্ত। মহাভারতীয় কথার সঙ্গে তাহার কোন সম্পবিন্ধ নাই। উহা সবামীর প্রতি সন্ত্রীর কিরােপ আচরণ কৰ্ত্তব্য, তৎসম্প্ৰবন্ধীয় একটি প্রবন্ধমাত্র। প্রবন্ধটার লক্ষণ আধনিক। তার পর উদ্যোগপকেবও সত্যভামাকে দেখিতে পাই-যানসন্ধি-পৰিবাধ্যায়ে। সে স্থানও প্রক্ষিপ্ত, যানসন্ধি-পব্বাধ্যায়ের সমালোচনা কালে দেখাইব। কৃষ্ণ, কুরুক্ষেত্রের যন্ধে বরণ হইয়া উপপ্লব্য নগরে আসিয়াছিলেন-বদ্ধযাত্রায় সত্যভামাকে সঙ্গে আনিবার সম্ভাবনা ছিল না, এবং কুরক্ষেত্রের যন্ধে যে সত্যভামা সঙ্গে ছিলেন না, তাহা মহাভারত পড়িলেই জানা যায়। যাদ্ধপৰিব সকলে এবং তৎপরবত্তীর্ণ পৰব সকলে কোথাও আর সত্যভামার কথা নাই। কেবল কৃষ্ণের মানবলীলাসম্পবরণের পর, মৌসলপকেবা সত্যভামার নাম আছে। কিন্তু মৌসলপকবও প্রক্ষিপ্ত, তাহাও পরে দেখাইব । ফলতঃ মহাভারতের যে সকল অংশ নিঃসন্দেহে মৌলিক বলিয়া স্বীকার করা যাইতে পারে, তাহার কোথাও সত্যভামার নাম নাই। প্রক্ষিপ্ত অংশ সকলেই আছে। সত্যভামা সম্পবিন্ধীয় সন্দেহের এই দ্বিতীয় কারণ। তার পর বিষ্ণপরিাণ। বিষ্ণপরিাণে ইহার বিবাহবন্ত্তান্ত স্যমন্তক মণির উপাধ্যানমধ্যে আছে। যে আষাঢ়ে গলেপ কৃষ্ণের সঙ্গে ভল্লকস তার পরিণয়, ইহার সঙ্গে পরিণয় সেই আষাঢ়ে গলেপা। তার পর কথিত হইয়াছে যে, এই বিবাহের জন্য দ্বেষবিশিস্ট হইয়া শতধন্যবা সত্যভামার পিতা সত্ৰাজিতকে মারিয়াছিলেন। কৃষ্ণ তখন বারণাবতে, জতুগাহদাহ প্ৰবাদ জন্য পান্ডবদিগের অন্বেষণে গিয়াছিলেন। সেইখানে সত্যভামা তাঁহার নিকট নালিশ করিয়া পাঠাইলেন। কথাটা মিথ্যা। কৃষ্ণ কখন বারণাবতে যান নাই-গেলে মহাভারতে থাকিত। তাহা নাই। এই সকল কথা সন্দেহের তৃতীয় কারণ। তার পর, বিষ্ণপরিাণে সত্যভামাকে কেবল পারিজাতহরণবাত্তান্তে পাই। সেটা অনৈসগিক অলীক ব্যাপার; প্রকৃত ও বিশ্বাসযোগ্য ঘটনায় তাঁহাকে বিকাপরাণে কোথাও পাই না। সন্দেহের এই চতুৰ্থ কারণ। BBBSBDBBBS S S BDBBBBBS S BBBSBBBBBB S KBB BBBBBS DD SSDBDBBBBE মহাভারতের নায়ক নায়িকাগণ কে কোন দেব দেবী অসাের রাক্ষসের অংশে জন্মিয়াছিল, তাহাই ইহাতে লিখিত হইয়াছে। শেষভাগে লিখিত আছে যে, কৃষ্ণ নারায়ণের অংশ, বলরাম শেষ নাগের অংশ, প্ৰদ্যমান সনৎকুমারের অংশ, দ্ৰৌপদী শচীর অংশ, কুন্তী ও মাদী সিদ্ধি ও ধতির অংশ। কৃষ্ণমহিষীগণ সম্বন্ধে লেখা আছে যে, কৃষ্ণের ষোড়শ সহস্ৰ মহিষী অপসারগণের অংশ এবং রবিস্মণী লক্ষী দেবীর অংশ। আর কোনও কৃষ্ণমহিষীর নাম নাই। সন্দেহের এই পশ্চিম কারণ। সন্দেহের এ কারণ কেবল সত্যভামা সম্পবন্ধে নহে। রাত্মিণী ভিন্ন কৃষ্ণের সকল প্রধানা মহিষীদিগের প্রতি বৰ্ত্তে। নরকের ষোড়শ সহস্ৰ কন্যার অনৈসগিক কথাটা ছাড়িয়া দিলে, DuDDD D BB DBDD BBBD DDBuu DD DS BBD DBDBDDBBD SBDB S BBB DDDB SDBBSBDB BMBD DBB BBBD DDDDS BBD DD BBSBBDui DBD BB BDBDB কৃষ্ণ মহিষীর পত্র পৌত্র কাহাকেও কোন কৰ্ম্মক্ষেত্রে দেখা যায় না। রক্সিণীবিংশই রাজা হইলআয় কাহারও বংশের কেহ কোথাও রহিল না। f এই সকল কারণে আমার খাব সন্দেহ যে, কৃষ্ণের একাধিক মহিষী ছিল না। এমন হইতেও পারে, ছিল । তখনকার এই রীতিই ছিল। পশ্চ পাপড়িবের সকলেরই একাধিক মহিষী ছিল! ssર