পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

afwąW tıkay 曝 DSDDDLLL LL DBBDSKBiEB BBB YSBMDB BBSuBuBDDBD BB DBBS BDB BMDDBBDS LDDDD DDD uBD DDDBB DD DDBBDSDBBDBBDBBD DDDB BBBBDD DDBDBDD করিতে চাহি না। তুমি অবাধ্যমান থাকিয়াই সাহায্য কর।” যধিষ্ঠির অজািন সহািবন্ধে কিছই দলিলেন, নয়। পরে কৃষ্ণের সন্মতি লইয়া, এবং অন্য পাণ্ডবগণ ও কৃষককে সঙ্গে করিয়া ভীমের কাছে তাঁহােৱ বধোপায় জানিতে গেলেন। “ * ভীম নিজের বধোপায় বলিরা দিলেন। দশ্যতঃ সেইরােপ কাৰ্য্য হইল। কাৰ্য্যতঃ তাহার কিছুই হইল না। কৃষক যাহা বলিয়াছিলেন, তাহাঁই ঘটিল-অতীজনেই ভীস্মকে শরাশব্যাশায়িত ও মুখ হইতে নিপতিত করিলেন। মল মহাভারতের উপর দ্বিতীয় স্তরের কবি, কলম চালাইয়া একটা সঙ্গতিশন, নিম্পপ্রয়োজনীয়, কিন্তু আপাতমনোহর শিখন্ডীসক্ষবন্ধীয় গলপ খাড়া করিয়াছেন। কৃষ্ণচরিত্রের সঙ্গে তাহার কোন সমািপকা নাই, এজন্য আমরা তাহার সমালোচনায় প্রবত্ত হুইলাম না। { ভীমের পর দেশাচাব্য সেনাপতি। দ্ৰোণপর্বে প্রথমে কৃষ্ণকে বিশেষ কোন কম্পমা করিতে দেখা যায় না। তিনি নিপািণ সারথির ন্যায়। কেবল সারথাই করেন। কুরক্ষেত্রের যন্ধে তিনি বে কৰ্ত্তা ও নেতা, এ কথাটা এখানে সত্য নহে। মধ্যে মধ্যে অভিজন ও যাধিস্ঠিরকে সদ্যপদেশ দেওয়া ভিন্ন তিনি আর কিছই করেন নাই। দ্ৰোণাভিষেক-পৰ্ব্বাধ্যায়ের একাদশ অধ্যায়ে সঞ্জয়কৃত কৃফের বলবীৰ্য্য ও মহিমা কীৰ্ত্তন জন্য এক সাদীঘ বক্তৃতা পাওয়া যায়। তাহাতে কোন প্রয়োজন নাই। এই অধ্যায়টি প্রক্ষিপ্ত বলিয়াই বোধ হয়, এবং কৃষ্ণের বলবীৰ্য্য ও মহিমা কীৰ্ত্তনের মহাভারতে বা অন্যত্র কিছই অভাবও নাই। আমরা তাঁহার মানবচরিত্র সমালোচনা তুমি ইজক, মানবচরিত্র কাৰ্য্যে প্রকাশ; অতএব আমরা কেবল কৃষ্ণকৃত কার্থেরই অনুসন্ধান দ্ৰোণপর্বে প্রথম ভগদত্তবধে কৃষ্ণের কোন কাষ্য দেখিতে পাই। ভগদত্ত – মহাবীর, পাশ্মদ্ভবপক্ষীয় আর কেহ তাঁহার সঙ্গে যাদ্ধ করিতে পারিল না; শেষ অজািন আসিয়া তাঁহার সঙ্গে যন্ধ করিতে প্ৰবত্ত হইলেন। ভগদত্ত অভিজনের সঙ্গে যন্ধে আপনাকে অশক্ত দেখিয়া, তাঁহার প্রতি বৈষ্ণবাস্ত্র পরিত্যাগ করিলেন। অর্জন বা অপর কেহই এই অস্ত্র নিবারণে সমৰ্থ নছেন; অতএব কৃষ্ণ অজ্ঞজনকে আচ্ছাদিত করিয়া। আপনি বক্ষে ঐ অস্ত্র গ্রহণ করিলেন। তাঁহার বক্ষে অস্ত্র বৈজয়ন্তী মালা হইয়া বিলম্বিত হইল। এই অস্ত্র একটা অনৈসৰ্গিক অবোধগম্য ব্যাপার। যাহা অনৈসৰ্গিক, তাহাতে আমরা পাঠককে বিশ্বাস করিতে বলি না এবং অনৈসর্গিকের উপর কোন সত্যও সংস্থাপিত হয় না। অতএব এ গল্পটা আমাদের পরিত্যাজ্য। দ্ৰোণপলোব, অভিমন্যবধের পরে কৃষককে প্রকৃতপক্ষে ধৰ্ম্মক্ষেত্রে অবতীর্ণ দেখিতে পাই। যে দিন সপ্ত রথী বেড়িয়া অন্যায়পৰবক অভিমন্যুকে বধ করে, সে দিন কৃষ্ণাঙ্গজনি সে রণক্ষেত্রে উপস্থিত ছিলেন না। তাঁহারা কৃষ্ণের নারায়ণী সেনার সঙ্গে যন্ধে নিযক্ত ছিলেন-ঐ সেনা কৃষ্ণ. দীৰ্য্যোধনকে দিয়াছিলেন। এক পক্ষে তিনি নিজে, অন্য পক্ষে তাঁহার সেনা-এইরূপে যাদ্ধান্তে ও দিবসান্তে শিবিরে ফিরিয়া আসিয়া কৃষ্ণাঙ্গজনি অভিমন্যুবধ বস্তান্ত শনিলেন। অজানা, অতিশয় শোকাকাতর হইলেন “ যোগেশ্বর কৃষ্ণ স্বয়ং শোকমোহের অতীত। তাঁহার BsBD DBuDuD BDBB BD DB DD BB BDDB BDB DDD DBBB BD DBS SBL LDBBDD BBBDS D DBD DD DB DB BLBuDBD DDDBBS BBB S eSSSS LtEB SSS MLLLLLL LLDL DDuBSTBMBSBB BBBS MBDuBuLB DDMD DBSBYSLzS LDMBLB LBLBSBB BBB LL ইকের অগিনেয়। S S S S S SSS S S S S S S SLLLSJ S BHH SS SkSkSS SS S S S S SAAASS SS SeAS S S SJE iiiS 熱