পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vussu BBBuB BBYB BDBSS BDLD CBB uiBDDuDBSDDuuL BDDBB DDDYSYB u DDD তাহাতেও আমরা সম্পর্শ অনুমোদন করি। তবে জিজ্ঞাস্য এই, ঈদশ ধৰ্ম্মম পথিবীতে সাধারণতঃ চলিবার সম্ভাবনা আছে কি না ? ইহাতে সাংখ্যপ্রবচনকারের একটি সত্র আমাদের মনে পড়িল । মহৰ্ষি কপিল বলিয়াছেন, “নাশক্যোপদেশ বিধির পদিন্টেই প্যনপদেশঃ।”* এরপ ধৰ্ম্মপ্রচার চেষ্টা নিৰ্ম্মফল বলিয়া যোধ হয়। যদি সকল হয়, মানবজাতির পরম সৌভাগ্য। কথাটা এখানে ঠিক তাহা নয়। কথাটা এই যে, যদি একান্তই কথা কহিতে হয়, অবশ্যং কাজিতব্যে বা শঙ্কেরন বাপ্যকািজতঃ। তাহা ১ হইলে কি করিবে ? সত্য বলিয়া জ্ঞানতঃ নরহত্যার সহায়তা করিবে ? যিনি এইরূপ ধৰ্ম্মতত্ত্ব বাঝেন, তাহার ধম্মবাদ যথার্থই হউক, অযথার্থই হউক, নিতান্ত নশংস বটে। প্রতিবাদকারী বালিতে পারেন যে, কৃষ্ণোক্ত এই নীতির একটি ফল। এমন হয় যে, হত্যাকারীর শ্রয়োির-মার্থ মিথ্যা। শপথ করাও ধৰ্ম্ম । যিনি এয়ািপ আপত্তি করিবেন, তিনি এই সত্যতত্ত্ব কিছুই বাঝেন নাই। হত্যকারীর দম্পডি মনীষাজীবন রক্ষাৰ্থ নিতান্ত প্রয়োজনীয়, নহিলে যে যাহাকে পাইবে, মারিয়া ফেলিবে। অতএব হত্যাকারীর দণ্ডডই ধৰ্ম্ম ; এবং তাহার রক্ষাৰ্থ যে মিথ্যা বলে, সে অধৰ্ম্ম করে। কৃষ্ণোক্ত এই সত্যতত্ত্ব নিন্দোষ এবং মনষ্যেসাধারণের অবলম্পােবনীয় কি না, তাহা আমি এক্ষণে বলিতে প্রস্তুত নাহি। তবে কৃষ্ণচরিত্র বাবাইবার জন্য উহা পরিস্ফাট করিতে আমি বাধ্য। কিন্তু ইহাও বলিতে আমি বাধ্য যে, পাশ্চাত্তোরা যে কারণে বলেন যে, সত্য সকল সময়েই সত্য, কোন অবস্থাতেই অপরিহায্য নহে, তাহার মিলে একটা গারতের কথা আছে। কথাটা এই যে, ইহাই যদি ধৰ্ম্ম-সত্য যেখানে মনষ্যের হিতকারী, সেইখানেই ধৰ্ম্ম, আর যেখানে মনষ্যের হিতকারী নয়, সেখানে অধৰ্ম্ম, ইহাই যদি ধৰ্ম্মম হয়, তাহা হইলে মনয্যেজীবন এবং মনীষাসমাজ অতিশয় বিশঙ্খল হইয়া পড়ে,-যে লোকহিত তোমার উদ্দেশ্য, তাহা ডুবিয়া যায়। অবস্থাবিশেষ উপস্থিত হইলে, সত্য অবলম্বনীয় বা মিথ্যা অবলম্বনীয়, এ কথার মীমাংসা কে করিবে? যে সে মীমাংসা করবে। যে সে মীমাংসা করিতে বসিলে, মীমাংসা কখন ধৰ্ম্মান মোদিত হইতে পারে না। শিক্ষা, জ্ঞান, বান্ধি অনেকেরই অতি সামান্য; কাহারও সম্পর্শ নহে। বিচার শক্তি অধিকাংশেরই আদৌ অলপ, তার উপর ইন্দ্ৰিয়ের বেগ, স্নেহ মমতার বেগ, ভয়, লোভ, মোহ, ইত্যাদির প্রকোপ। সত্য নিত্যপালনীয়, এরপ ধৰ্ম্ম ব্যবস্থা না থাকিলে, মনকেষ্যজাতি সত্যুশন্য হইবারই সম্ভাবনা। প্রাচীন হিন্দ ঋষিরা যে তাহা বঝিতেন না, এমন্ত নহে। বঝিয়াই তাঁহারা বিশেষ করিয়া বিধান করিয়া দিয়াছেন, কোন কোন সময়ে মিথ্যা বলা যাইতে পারে। প্রাণাত্যয়ে ইত্যাদি সেই বিধি আমরা উদ্ধত করিয়াছি। মম, গৌতম প্রভৃতি ঋষিদিগেরও মতও সেই প্রকার। তাঁহারা যে কয়টি বিশেষ বিধি বলিয়াছেন, তাহা ধৰ্ম্মনামত কি না, তাহার বিচারে আমার প্রয়োজন নহে। কৃষ্ণকথিত সত্যতত্ত্ব পরিস্ফাট করাই আমার উদ্দেশ্য। কৃষ্ণও আধনিক ইউরোপীয়দিগের ন্যায় বঝিয়াছিলেন যে, বিশেষ বিধি ব্যতীত, এই সাধারণ বিধি কায্যে পরিণত করা, সাধারণ লোকের পক্ষে অতি দরহে। কিন্তু তাঁহার বিবেচনায় প্রাণত্যয়ে প্রভৃতি কয়েকটি বিশেষ অবস্থা নিন্দেশ করিলেই লোককে ধৰ্ম্মান মত সত্যাচরণ বােকান যায় না। তিনি তথ্যপরুিবৰ্ত্তে কি জন্য, এবং কিরােপ অবস্থায় সাধারণ বিধি উল্লঙ্ঘন করা উচিত, তাহাই বলিতেছেন। আমরা তাহা পটীকৃত করিতেছি। দক্ষন, তপ, শৌচ, আজব, সত্য প্রভৃতি অনেকগালি কার্যাকে ধৰ্ম্ম বলা যায়। ইহার সকলগলিই সাধারণতঃ ধৰ্ম্ম, আবার সকলগলিই অবস্থাবিশেষে অধৰ্ম্ম । আনপিযক্ত প্রয়োগ রা YBBD D BBBS BB DB DDB sBsBS BBBDBD BBBLBBSSBB LBBBBBL muDB DB L BD YBBg BDBDBB DBBBSS EBDD DBBB LLL DDD DBB DBLBLB BBBB DBBBL LBLLL DuD uuDuDuDuD BDBB DBB E SBB TBLB BBBSgDBDBD BBDB BBB BBB DBYZ দিয়াছেন, তাহার একটি উপরে উদ্ধত করিয়াছি, আর একটি এই ;

      • ** *প্রথম “অধ্যায়, ’৯৪ সােলt { dié