बश्कब ब्रष्नाबळी হের হে ভূপ, কি অপরাপ, অন্যপি রােপ, নাহি স্বরপ, মদননিধনকরণকারণ, চরণ শরণা লয়৷ বামা, হাসিছে, ভাষিছে, লাজ না বাসিছে, হাহাঙ্কাররবে, বিপক্ষ নাশিছে, গ্রাসিছে বারণ, হয়। ১ বামা, টলিছে ঢলিছে, লাবণ্য গলিছে, সঘনে বলিছে, গগনে চলিছে, কোপেতে জবলিছে, দনজ দলিছে, ছলিছে, ভুবনময় ॥ ২ কে রে, ললিতরসন, বিকটদশনা, করিয়ে ঘোষণা, প্রকাশে বাসনা, হয়ে শবাসনা, বামা বিবসনা, আসবে মগন। রায় । ৩ ब्राभिधी दवझाश-डान qकडाला। কে রে, বামা, ষোড়শী রূপসী, সরেশী, এ, যে, নহে মানষী, ৬ালে শিশ, শশী, করে শোভে অসি, রপমসী, চাব, ভাস। দেখ, বাজিছে। ঝাম্প, দিতেছে ঝািপ, মারিছে লম্ফ, হাতেছে কম্পপ, গেল রে পথিবী, করে কি কীিত্তি , চরণে কৃত্তিবাস ৷৷ ১ কে রে, করাল-কামিনী, মরালগামিনী, কাহার সর্বামিনী, ভুবন ভামিনী, রংপেতে প্রভাত, করেছে যামিনী, দামিনীজড়িত-হাস ।। ২ কে বো, যোগিনী সঙ্গে, রধির-রঙ্গে, রণতরঙ্গে, নাচে ত্ৰিভঙ্গে, কুটিলাপাঙ্গে, তিমির-অঙ্গে, করিছে তিমির নাশ।। ৩ তাস্থা, যে দেখি পঞ্চব, যে ছিল গব্ব । হহ’ল খৰবা, গেল রে সকব, চরণসরোজে, পড়িয়ে শব্ব, করিছে সব্বনাশ ॥ ৪ দেখি, নিকট মরণ, কর রে সমরণ মরণ হরণ, অভয় চরণ নিবিড় নবীন নীরদবরণ, মনসে করে প্রকাশ ।। ৫ ঈশ্বর গািপ্ত অপব্ব শব্দকৌশলী বলিয়া, তাঁহার যেমন এই গারতের দোষ জন্মিয়াছে, তিনি অপব্ব শব্দকৌশলী বলিয়া তেমনি তাঁহার এক মহৎ গণ জন্মিয়াছে’- যখন অন্যপ্রাস যমকে মন না থাকে, তখন তাঁহার বাঙ্গালা ভাষা, বাঙ্গালা সাহিত্যে অতুল। যে ভাষায় তিনি পদ্য লিখিয়াছেন, এমন খাঁটি বাঙ্গালায়, এমন বাঙ্গালীর প্রাণের ভাষায়, আর কেহ পদ্য কি গদ্য কিছই লেখে নাই। তাহাতে সংস্কৃতজনিত কোন বিকার নাই-ইংরেজিনবিশীর বিকার নাই। পান্ডিত্যের অভিমান নাই-বিশদ্ধির বড়াই নাই। ভাষা হেলে না, টলে না, বাঁকে না-সরল, সোজা পথে চলিয়া গিয়া পাঠকের প্রাণের ভিতর প্রবেশ করে। এমন বাঙ্গালীর বাঙ্গালা ঈশ্বর গঞ্জ ভিন্ন আর কেহই লেখে নাই-আর লিখিবার সম্ভাবনা নাই। কেবল ভাষা নহে-ভাবও তাই। ঈশ্বর গগুপ্ত দেশী কথা-দেশী ভাব প্রকাশ করেন। তাঁর কবিতায় কেলা কা ফল নাই। ঈশ্বর গপ্তের কবিতা প্রচারের জন্য আমরা যে উদ্যোগী—তাহার বিশেষ কারণ তাঁহার ভাষার এই গণ্য। খাঁটি বাঙ্গালা আমাদিগের বড় মিঠে লাগে-ভরসা করি পাঠকেরও লাগিবে। এমন বলিতে চাই না যে, ভিন্ন ভাষার সংস্পশোঁ ও সংঘর্ষে বাঙ্গালা ভাষার কোেনা উন্নতি হইতেছে না বা হইবে না। হইতেছে ও হইবে। কিন্তু বাঙ্গালা ভাষা যাহাতে জাতি হারাইয়া ভিন্ন ভাষার অন্যাকরণ মাত্রে পরিণত হইয়া পরাধীনতা প্রাপ্ত না হয় তাহাও দেখিতে হয়। বাঙ্গালা ভাষা বড় দোটােনার মধ্যে পড়িয়াছে। ত্ৰিপথগামিনী এই স্নোতসাবতীর ত্ৰিবেণীর মধ্যে আবত্তে পড়িয়া আমরা ক্ষদ্র লেখকেরা অনেক ঘরপাক খাইতেছি। একদিগে সংস্কৃতের স্রোতে মরা গাঙ্গে ፱ (ኔ kዖ
