পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দােগা ব্ৰাহ্মণেরা, অবিদ্যা হউন, বা বহবিদ্যা হউন, তোমার কাছে আসেন, তিনি ( ? ) আমাদের সকল বিপদে ত্রাণ করিবেন। যে ব্রাহ্মণেরা অগ্নিবীণা শাভা, সৌম্যাকে কীৰ্ত্তিত করিবে, সমন্দ্রে নৌকার ন্যায়। অগ্নি তা হাদিগকে বিপদ হইতে পার করবেন। বিপদে ঘোর বিষম সংগ্রামে, সঙ্কটে বিষয় বিপদে সংগ্রামে বনে অগ্নিনিপাতে, চোরানিপাতে, দািৰ্টগ্রহ নিবারণে, তোমার কাছে আসে, এ সকল হইতে আমাকে অভয় কর! এ সকল হইতে আমাকে অভয় করা! ওঁ নমঃ।। যিনি সব্বভূতের কেশিনী পঞ্চমী নাম যাঁর, সেই দেবী প্রতিবাত্রে সকল হইত্রে পরিরক্ষণ করবেন! সকল হইতে পরিবক্ষণ করবেন! ওঁ নমঃ । অগ্নিবীণা তপোব দ্বাৰা জালাবিশিষ্টা, uBBBS BBSBBDD BeuB DBBBB EBBD BBBS SSBBBB S S BBBSBBBDDS GBDBBB S SSBBBB নমস্কার। দরগাদেবী বিপদস্থলে আমাদের মঙ্গলাথ হউন। এই পবিত্র দােগা স্তব যে রাত্রে রাত্রে সদা পাঠ করিবে - রাত্রি কুশিক, সৌরভ, রাত্রিস্তব, গাযাত্রী, যে বাত্রিসও নিত। জপ করে সে তৎকাল প্রাপ্ত হয ।” ইহার সকল স্থলে অনাবাদ হইয়া উঠে নাই, এবং যাহা অন্যবাদ হইয়াছে তাহার সকল স্থলের কেহ অৰ্থ করিতে পারে না। কিন্তু এত দীর বাবা যাইতেছে যে, যদি এই দেবী আমাদের পজিতা দাগ হযেন, তবে দাগ রাত্রির অন্যেতার নাম মাত্র। ইহা ভিন্ন যজন্ধেবদের (বাজসনেয়) সংহিতায্য এক স্থানে অম্বিকার উল্লেখ আছে। কিন্তু সেখানে অম্বিকা শিবের ভগিনী, মাথা- - “এষ তে রদ্র ভাগঃ স্বস্রা অম্বিকীয়া ত্বং জািষসব সবাহা৷” আর কোন সংহিতাষ কোথাও দাগার কোন নামেব কোন উল্লেখ নাই। তৎপবে ব্রাহ্মণ। কোন ব্ৰাহ্মণে কোন নামে ইহার কোন উল্লেখ নাই। তারপর উপনিষদ। উপনিষদে দগাব নাম কোথাও নাই; এক স্থানে উমা হৈমবতী, আর এক স্থানে কালী করালী নামে উল্লেখ আছে। ঐ দাইটি স্থানই আমরা ক্রমশঃ উদ্ধত করিতেছি। প্রথম, কেনোপনিষদে আছে - DD SDiMSKS BBB DBBDBDBDBDD BBDBBDDDBD SS DBBgBDB DB BBBD রোদধে । স তসিমপ্লেয়াবাকাশে স্ত্ৰিয়মাজগাম বহাশোভমানামমাং হৈমবতীম। তং হোবাচ কিমেতদ্যক্ষমিতি। সা ব্রিহ্মেতি হোবাচ ব্ৰহ্মণো বা এতদ্বিজয়ে মহীয়ধবমিতি। ততো হৈব বিদাঞ্চকার ব্রহ্মেতি ।” ‘তাঁহারা তখন ইন্দ্রকে বলিলেন, “মঘবন এ যক্ষ কি জানন।” ইন্দ্ৰ “তাই” বলিয়া তাহার কাছে গেলেন, সে অন্তদ্ধান হইল । সেই আকাশে বহ শোভমানা উমা হৈমবতী নামক সত্ৰীলোকের নিকট আসিলেন। তাঁহাকে বলিলেন, “কি এ যক্ষ ?” তিনি কহিলেন, “এ ব্ৰহ্মা, ব্ৰহ্মার এই বিজযে আপনারা মহৎ হাউন ।” তাহাতে জানিলেন যে, ইতি ব্ৰহ্ম।” ইহার অর্থ কি, আমরা বঝিতে পারিব না, কিন্তু সায়নাচাৰ্য্য বঝিয়াছিলেন সন্দেহ নাই । সাব্যনাচাৰ্য্য এই উমা হৈমবতীকে ব্ৰহ্মজ্ঞান বলেন। তৈত্তিরীয। আরণ্যকাপ্তগত এক স্থানে সোম শব্দের ব্যাখ্যায় বলেন, “হিমবৎপত্র্যিা গৌৰ্য্যা ব্রহ্মবিদ্যাভিমানিরাপত্বাং গৌরীবাচকো উমাশন্দো ব্রহ্মবিদ্যাং উপলক্ষযতি। অতএব তলব কাবোপনিষদি (ইহারই নামান্তর কেনোপনিষদ) ব্রহ্মবিদ্যামত্তিপ্ৰস্তাবে ব্রহ্মবিদ্যামিত্তিঃ পঠ্যতে। বহ, শোভমানামমাং হৈমাবতীং তাং হোবােচ ইতি। তদ্বিষযতষা তযা উমযা সাহিত্যবৰ্ত্তমানত্বাৎ সোমঃ।” তবে কেনোপনিষদের উমা হৈমবতী ব্রহ্মবিদ্যমাত্র। মহাভারতীয় ভীষ্মমপকেবা অজ্ঞজনকৃত একটি দাগাস্তব আছে তাহাতে দগ্যাকে “ব্রহ্মবিদ্যা” বলা হইয়াছে। যথা— DD S DBBB DBDD BBDDBB S BDDD দ্বিতীয, মন্ডকোপনিষদে এক স্থানে কালী ও করালী নামের উল্লেখ আছে। কিন্তু সে কোন দেবীর নাম বলিযা উল্লিখিত হয় নাই—অগ্নির সপ্তজিহবার নামের মধ্যে কালী ও করালী দাইটি নাম, ইহাই কথিত আছে, যথা কালী করালী চ মনোজবা চ সলোহিতা যা চ সাধ্যমবৰ্ণা। সাফলিঙ্গিনী বিশ্বর্যপী চ দেবী লোলায়মানা ইতি সপ্ত জিহবা ৷ げc 、