سيميسسسسيب ميسيسيبيعودي جيجة
- gminismissim
লঙ্গPশন, বৈঃ, ১৯৮১ । ज्रङ । উৎপত্তিকালে সম্মতির প্রয়োজন একথা যুক্তিযুক্ত নহে। তাহতেই বিশুদ্ধ অনুকরণবাদীকে আমরা বলিতেছি, যে এখন কালে, নিযেধ জ্ঞাপক “ ন’ শব্দ প্রয়োগ কলে, একে অন্যের অনুকরণ করিয়া থাকে বলিয়া, নিষেধ জ্ঞাপক “ ন’ অনুকৃতি মূলক বলা যাইতে পারে না । ইহা একরূপ স্বভাবজ এবং পরে অনুস্থতি भूनक । সুতরাং অনুকৃতিবাদ দুই খণ্ডে বিইহার বিভেদ ‘ ভাষার উৎপত্তি’ প্রবন্ধে স্বচিত হইয়াছিল। পরিস্ফুট করা হয় নষ্ট । সেই জন্যই এই প্রস্ত: বের তাল তারণা । ভাষা কতকদূর অতুকতা । যেমন পশ্বাদির এবং তাহাদিগের রবের নামকরণ সময়ে । এবং যেমন পিতা মাতার নামকরণে, নিষেধ কতকসুর স্বভাবজ । জ্ঞাপনে. এবং হঠাৎ মনোভাব পরিবর্তনশীল কোন বস্তুর নামকরণ কালে । ভযার উৎপত্তি বিবেচন। করিতে গেলে, ইহা মূলতঃ অহঙ্কত এবং স্বভা বজা । সেই মূলের মূল বিবেচনা ক রিতে গেলে, ঈশ্বর অবগুই হইবেন ; কেননা ঈশ্বরের লক্ষণই এই যে, তিনি সকল মূলের মূল । ভাষার স্থিতি বিবেচনা করিলে, ইহা কিয়ৎপরিমাণে অনুস্থতি মূলক এবং কিয়ৎ পরিমাণে সম্মতি মূলক । দেহী মাত্রেরই পৌনঃপুনিক কার্য্যে స్ప్లా
- m
SSAS A SeuSuJS ভtয সমালোচন । & মাজিক কাৰ্য্যে সকলের সম্প্রতি Siびリー ভাষাতেও আছে। আর ঈশ্বর সকল স্থিতিরই মূল, স্বতরাং ভাষা স্থিতিরও মুল । ভাষার স্বষ্টিস্থিতি এইরূপ; ভাষার बग्न झा कि ? श्ब्र नां ।। ८य कांद्रt१ टेनয়ায়িক বৃক্ষ লতাকে নিত্য বলেন, সেই কারণেই আমরা ভাষা নিত্য বলতেছি। ! একটি বৃক্ষের লয় হয়, একটি শব্দের লয় হয়; বৃক্ষজাতির লয় হয় না, সেইরূপ । ভাষার লয় হয় না । সে স্বতন্ত্র কথা । ভাষার স্মৃষ্টিস্থিতি আছে লয় নাই । . কিন্তু বৈবৰ্ত্তন আছে। ভাষার অতি বিস্ময়কর বৈরর্তন হইয়া থাকে জগতে । সকল কার্য্যেরই নিয়ম আছে। সকল । বৈবর্তনের নিয়ম আছে; ভাষায় যে বৈ ৷ বর্তন হইয়া থাকে, তাহা অতি বিস্ময়কর : বটে, কিন্তু তাহারও অতি সুন্দর নিয়ম | ञांग्लझ ! এই বৈবৰ্ত্তনের দুইটি মূল নিয়ম এই প্রস্তাবে বলা যাইতেছে। (১) দেশ ভেদে, অবস্থা ভেদে উচ্চা রণের তারতম্য হইয়া থাকে । বেদে পঞ্জাব প্রদেশকে সপ্তসিন্ধু' বলিয়। কথিত হইয়াছে। প্রাচীন ইরাণী- ; য়েরা দস্ত্য সর স্থানে হ উচ্চারণ করিত । অকুস্থতি আছে । এবং এই সপ্তসিন্ধুকে তাহার হগুহিন্দু । مبيعدجصحسد---- তবে মহাপ্রলরে , যখন সকল পদার্থই ব্রহ্মে লীন হইবে, । তখন অবশু ভাষারও লয় হইবে। কিন্তু ।
