পাতা:বঙ্গদর্শন-তৃতীয় খন্ড.djvu/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গজ এম, ভtঃ, ১২৮১ । হিন্দুদেবতাদিগের প্রদর্শন গৃহ বলিয়া প্রতীয়মান হয় । এই গুহার সন্নিকটে অনেক গুহা দেখিতে পাওয়া যায়, এবং তৎসমুদয়ই পৰ্ব্বত খোদিত হইয়া প্রস্তুত হইয়াছে। স্তম্ভ, ছাদ, প্রাচীর, অলিন্দ, গুম্বজ এবং ংখ্য দেবদেবীর মূৰ্ত্তি—এ সকলই এক খণ্ড প্রস্তর, ইহার কোন অংশ গ্রথিত নহে। এই সমস্ত পৰ্ব্বত খোদিত করিতে কত সময়, কত শ্রম ও কত অর্থ ব্যয়িত হইয়াছে, তাহ মনে করিলে স্তব্ধ হইতে छ्ग्न ।’ “ দ্বিতীয় শ্রেণীর স্থপতি কীর্তি সকলের মধ্যে চিলামক্রমের মন্দিরের বর্ণনা উদ্ধত করিলাম ।

  • fচলামক্রমের মন্দিরগুলি ১৩৩২ পাদ দীর্ঘ, ৯৩৬ পাদ প্রস্থ, এবং ৩০ পাদ উচ্চ ও ৭ পদে প্রস্থ প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত । এই স্ববিস্তু ত প্রাঙ্গণেব প্রায় মধ্যস্থলে ও ঈষৎ পূৰ্ব্বদিকে একটি চমৎকার বৃহদাকার মন্দির আছে । ইহা দীর্ষে ২২৪ পাদ এবং প্রস্থে ৬৪ পাদ ; ইহার সম্মুখে এক চাদনী আছে, উহা সহস্ৰ স্তম্ভে श्रभाडिउ ! सेख् भनिज्ञाउाख्बद्ध भूहिँ সকল ভারতবর্ষীয় যাবতীয় দেব দেবীর

আদর্শে খোদিত। কিন্তু ইহার মধ্যে । এরূপ একটি অত্যাশ্চর্য্য কীৰ্ত্তি আছে যে, তাহা ভূমণ্ডলের অন্য কোন স্থানেই । দেখিতে পাওয়া যায় না। চতুষ্কোশ৷ কার-স্তন্ত-শ্রেণী-সংলগ্ন এক প্রস্তর-শৃঙ্খল খোদিত আছে, তাহা দীৰ্ঘে ১৪৬ পাদ আর্য্যজাতির স্থা শিল্প । تتعلن تكتشمة ૨૨ (t এবং তাহার প্রত্যেক কড়া তিন পাদ দীর্ঘ। আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, ইহা ভিত্তিসংলগ্ন নহে, কেবল মাত্র স্তস্ত হইতে স্তস্তান্তরে সংযোজিত, অবশিষ্টাংশ শূন্তে ঝুলিয়া আছে। অপর এই মন্দিরের প্রবেশদ্বারে এরূপ উংকৃষ্ট পোদিত মূৰ্ত্তি সকল এবং এরূপ দুইটী মনোহর শোভাসম্পন্ন পিল্লা আছে যে, প্রসিদ্ধ শিল্প-নিপুণ গ্ৰীকজাতিও উক্ত প্রকার গঠনে ঐ রূপ অলঙ্কার যোজনা করিতে সমর্থ হয়েন নাই ।” মহাবাণীপুরের মন্দিরের প্রসঙ্গে লিখিত আছে, যে “ এই নগরস্থ প্রধান মন্দিরে সাতিশয় সুন্দর গঠনে সুশোভিত মনুষ্য-মূৰ্ত্তি সকল অদ্যাপিও বিদ্যমান আছে । একজন ইউরোপীয় স্বচক্ষে দেখিয় লিথিয়াছেন তাহাদের কোন কোন অংশ বিশেষতঃ মুখশ্ৰী, স্ববিখ্যাত ভাস্করবিদা-বিশারদ কানবা কৃত মূৰ্ত্তি সকলের তুল্য ।” তৃতীয় শ্রেণীর স্থাপত্যের প্রধান উদাহরণ, ভুবনেশ্বর । আৰু পৰ্ব্বতস্থ জৈন মন্দিরের অভ্যস্তরস্থ অলঙ্কার সম্বন্ধে ক্রমাণি বাবু লিখিয়াছেন, যে তাহার সাদৃশু বোধ হয় ভূমণ্ডলের আর কুত্রাপি छूछे श्ञ्च ना । “বিখ্যাত ফরগুসন সাহেব বলিয়াছেন যে, এরূপ বহবায়াসসম্পন্ন এবং বিশুদ্ধ রুচির অঙ্গুমোদিত স্থপতি কাৰ্য্য বোধ হয় আর কুত্ৰাপি নাই এবং উক্ত মহাত্মা تاتننتاتنتنتات تحت شکست 3 ইহার চাদনী লক্ষ্য করিয়া কহিয়াছেন । |