পাতা:বঙ্গদর্শন-তৃতীয় খন্ড.djvu/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| বঙ্গৰণম,অশ্বিঃ, ১২৮৯ । | i i | } I | | Հ Գչ সানে প্রভাকর দর্শনে আমাদিগের পূর্ব an artificial han i Science of Lan - t কিঙ্কিৰ वित्रघ्नतः করিয়া দেখিলেই প্রতীতি হইবে যে অনেক দেবতাই স্থ র্ঘ্যের নামান্তর মাত্র স্বৰ্য্যাৰ্থ প্রদান কালে এই মন্ত্ৰটী উচ্চারিত হয়। “নমোবিৰস্বতে ব্ৰহ্মলু ভাস্বতে বিষ্ণু

    • : * * * * * - তেজসে, জগৎসবিত্রে গুচয়ে সবিত্ৰে কৰ্ম্মদারিনে।”

অর্থাৎ ৷ “ব্ৰহ্মপ্রভাযুক্ত বিষ্ণুতেজোময় জগৎ প্রসবিতা শুচি কৰ্ম্মফলদায়ী সবিত বিবস্বংকে নমস্কার।” ইহাতে স্পষ্টই অনুমান হয় যে ব্ৰহ্মা ও বিষ্ণু উভয়েই স্বৰ্য্যের নামভেদ মাত্র। স্বৰ্য্যোদয় কালকে ব্ৰহ্মমুহুৰ্ত্ত বলি, এবং যখন আমরা ব্ৰহ্মাকে রক্তবর্ণ বলিয়া বর্ণনা করি, তখন কি মনে হয় না যে উদয়কালীন স্বৰ্য্যকে প্রথমে ব্ৰহ্ম বলিত? আর ব্রহ্ম যে স্বষ্টি কর্তা বলিয়া গণ্য হইবেন, তাহাও আশ্চৰ্য্য নহে । স্বৰ্য্যোদয়ে তিমিরাচ্ছন্ন জগতের প্রকাশ । এবং দ্রিত জীবের জাগরণরূপ পুনৰ্জ্জীবন হয়। নিশাব 3rahmans tell of the Sun as havings out his hand at a sacrifice, and the priests having replaced it by Tr §. made of ဂ္ယီဒီး’ : Nay, in later times the Sun, onder thename of Savitar, becomes himself a priest, and a legend is told, how at a sacrifice he cut off his hand, and how the other priests made a golden hand for him.” Max Muller's Lectures on the তাহারা সবিতার উদয়াস্তের কারণ জানি মহিমা প্রচার করিত। যখন মেঘ আ | অবনী-মুনারী যেন দুঃখে মানমূৰ্ত্তি হই इश्छ। किड बश्वन निनमाष नौबनमाश 2nd Ser 熟鹉。 絡 : পুরুষ দিগের মনে যে গভীর ভাব ও আ- { নমোর উৎপত্তি হইত, তাহ আমাদিগের । বুঝিয়া উঠা দুষ্কর। আমাদিগের ন্যায় তেন না; কিন্তু তৎসঙ্গে আপন আপন মুখ দুঃখের অনেক যোগ দেখিতে পাইতেন। দুৰ্দ্দান্ত নিশাচরদিগকে তাড়াইয়া, অন্ধকার বিনাশ করিয়া,কুজ ঝটিকা নিবরণ করিতে করিতে, যখন দিনমণি পুৰ্ব্ব দিক্ সমুজ্জল করিয় , উদিত হইতেন; তাহার রশ্মির মৃত্যু সঞ্জীবনী শক্তির প্রভাবে যেন বিশ্বসংসার পুনৰ্জ্জীবিত হইত । মধুময়ী উষা তাহার আগমন সম্বাদ দিত, সুগন্ধ গন্ধবহ তাহার অভিনন্দন করিত, কলকণ্ঠ বিহঙ্গমগণ র্তাহার আগমনী গা ! ইত, নব নৰ কুসুমে এবং নীহার মুক্তাফলে সুসজ্জিত হইয়া ধরণী নুতন সেীদর্ঘ্য ধারণ করিত, এবং চতুৰ্দ্ধিকে প্রফুল্ল জীবন স্রোত প্রবাহিত হইয় নিঃশব্দে বা উচ্চ নিনাদে ঈদৃশ মুখপ্রদ দেবের সিয়া দিবাপতির প্রড়া আবরণ করিত, তেন। প্রাচীন আৰ্যকৰি এই দুঃখে | দুঃখিত হইতেন তাহার আননও বিবর্ণ | পাশ ছিন্ন করিয়া ৰহির্গত হইতেন, উ } স্নালে কৰি বিজয় সঙ্গীত গাইতেন। যখন | ইনগ্রত রবি পশ্চিমে ডুবিতেন, আৰ্য : ঋষির অন্তঃকরশের শক্তিও ভূবিত, এবং |