চন্দ্রশেখর i ఆసి - ( و به د, anاه ۹ केनबनिनो निशबिन-जबाब डीडस् লেন, “ গুরুদেব! একি করিলে ? একি ইল, বলিল, “ তুমি কে ?” । চন্দ্রশেখরও ভীত হইলেন। বলিলেন, “ কেন এরূপ করিতেছ? আমি যে তোমার স্বামী-চিনিতে পারিতেছ না কেন?” - শৈবলিনী হা হা করিয়া হাসিল, বলিল, “ স্বামী আমার সোণার মাছি বেড়ায় ফুলে ফুলে, তেকাটাতে এলে সখা, বুঝি পথ ভুলে ?” তুমি কি লরেন্স ফষ্ট্রর ?” চন্দ্রশেখর দেখিলেন, যে যে দেবীর প্রভাতেই এই মনুষ্যদেহ সুন্দর, তিনি শৈবলিনীকে ত্যাগ করিয়া যাইতেছেন— বিকট উন্মাদ আসিয়া তাহীর সুবর্ণমন্দির অধিকার করিতেছে। চন্দ্রশেখর রোদন করিলেন। অতি মৃদু স্বরে, কত আদরে আবার ডাকিলেন, “ শৈবলিনি।” শৈবলিনী আবার হাসিল, বলিল, “ শৈবলিনী কে ? রসে রসে একটি মেয়ে ছিল, তার নাম শৈবলিনী। আর একটি ছেলে ছিল, তার নাম প্রতাপ । একদিন রাত্রে ছেলেটি সাপ হয়ে বনে গেল; মেয়েটি একটি ব্যাঙ্গ হয়ে বনে গেল। সাপটি ব্যাঙ্গটিকে গিলে ফেলিল। তুমি কি লরেন্স ফ$র ?” o চন্দ্রশেখর গদগদকণ্ঠে সকাতরে ডাকি রিবে ন!’ , . --સ્કઃ করিলে ? . . . . শৈবলিনী গীত গায়িল “কি করিলে প্রাণসখি, মনচোরে ধরিয়ে, ভাসিল পারিতি নদী হুই কুল ভরিয়ে, । বলিতে লাগিল, মনোচোর কে? চন্দ্র । শেখর। ধরিল কাকে? চন্দ্রশেখর কে। " ভাসিল কে ? চন্দ্রশেখর । দুই কুল কি? . জানি না । তুমি চন্দ্রশেখরকেচেন?” | চন্দ্রশেখর বলিল, “আমিই চন্দ্রশেখর।” i শৈবলিনী ব্যাস্ত্রীর ন্যায় ঝাঁপ দিয়া । চন্দ্রশেখরের কণ্ঠলগ্ন হইল—কোন কথা । না বলিয়া, কাদিতে লাগিল—কত কঁ।-- দিল—তাহার অশ্রুজলে চন্দ্রশেখরের পৃষ্ঠ, কণ্ঠ, বক্ষ, বস্ত্র, বাহু প্লাবিত হইল। " চন্দ্রশেখরও কাদিলেন। শৈবলিনী কা । তে কাদিতে বলিতে লাগিল— : “ আমি তোমার সঙ্গে যাইব ।” চন্দ্রশেখর বলিলেন, “ চল ।” - শৈবলিনী বলিলেন, “আমাকে মা চন্দ্রশেখর বললেন “ না।” - দীর্ঘনিশ্বাস ত্যাগ করিয়া চন্দ্রশেখর ; नि । আমি স্বচক্ষে দেখেছি। ছাগা সাহেব! লেন-উন্মানীি চন্দ্রশেখর কাদিতে কাদিতে চলি- | -উন্মানীি পশ্চাৎ পশ্চাৎ চলিল । —কখন হাসিতে লাগিল কখন কঁদিতে । লাগিল, কখন গায়িতে লাগিল । o
