Y So দের মণ্ডলের লক্ষণ সম্বন্ধে সৰ্ব্বানুক্রমণিকা গ্রন্থে শৌনক বলিয়াছেন যথা-- “য আঙ্গিরস: শৌনহোত্রে ভূত্বাভার্গবঃ শৌনকোহুভবৎ স গৃৎস মদোদ্বিতীয়ং মণ্ডলমপশুৎ” অর্থ এই যে, ভার্গব আঙ্গিরস যাহা দেখাইয়াছিলেন, গৃৎস মদ দ্বিতীর মণ্ডলে তাহাই দেখিয়াছেন । ভাব এই যে ২৮ মণ্ডলের সমুদায় স্বত্ত গৃৎসমদের জ্ঞানে উদিত হর নাই, অধিকাংশ তাহার ংগ্রহ। এই সকল নিৰ্ব্বাচন দেখিয়া বৈদিক অধ্যাপকের মণ্ডলের লক্ষণ এই রূপ নির্দেশ করেন যথা— তত্তবৃষ্টি দৃষ্টানাং বহুনাং স্বত্তানাং একৰ্ষিকর্তৃকঃ সংগ্রহে মণ্ডলম্” ইতি। অর্থ এই যে বহুতর ঋষির দৃষ্ট বহুতর ঋকৃমন্ত্র এক ঋষির দ্বারা সংগ্ৰহ হইয়া নিবদ্ধ হইয়াছে তাহার নাম মণ্ডল । ইহার দ্বার: বোধ হইতেছে যে অনেক মণ্ডল ব্যাসের পূৰ্ব্বেও সংগ্ৰহ হইয়াছিল। এবং ইহার রচনা কত কালের তাহা নির্ণয় করা মুকঠিন। ঋগ্বেদের ১০ মণ্ডলে কথিত হইয়াছে এই সকল মণ্ডলের সংগ্ৰহকৰ্ত্ত ঋষিদিগের নাম আশ্বলায়ন গৃহস্থত্রে নির্ণীত হইয়াছে যথা— “ শতর্চিনে মাধ্যমী গৃৎসমদো বিশ্বামিত্ৰোহত্রি ভরদ্বাজো বশিষ্ঠঃ প্রগাথাঃ পাচমান্যাঃ ক্ষুদ্রস্বত্তাঃমুহাম্মুক্তাঃ” ইতি । শতটা যথা तृन्नाव्लॅन । (আষাঢ় । “মধুচ্ছন্দঃ প্রভূতয়োংগস্ত্যাস্ত আদ্যমণ্ডলে যে সস্তি ঋষয়স্তে বৈ সৰ্ব্বে প্রোক্তা: শর্চিন: |** মধুচ্ছন্দঃ হইতে অগস্ত্য পৰ্য্যন্ত ঋষির ১ম মণ্ডলের ঋষি। তাহারাই শতfর্চ নামে প্রসিদ্ধ। এই শতর্চিগণ ১ম মওলের ঋষি। তন্মধ্যে মধুচ্ছন্দ ঋষি ১০২ ঋক্ রচনা করিয়াছিলেন স্নতরাং তিনিই শতর্চি হইতে পারেন কিন্তু অন্তান্ত ঋষির এত অধিক ঋক্ রচনা না করিলেও উহার সহচর ছিলেন, এজন্য র্তাহারাও श्रृंङÉि दलिग्नां शृंबा श्झेग्रां८छ्न शशां“দদর্শাদে মধুচ্ছন্দোদ্ব্যাধিকং যদৃচাং শতম | তৎসাহচৰ্য্যাদন্যেপি বিজ্ঞেয়াস্তু শতর্চিনঃ” ১১ মণ্ডলের গাষিরা ক্ষুদ্র স্বত্ত ও মহাস্বত্ত নামে প্রথিত । কেন না তাহারা ক্ষুদ্র হুক্ত ও মহাস্বত্ত সকল রচনা বা ংগ্রহ করেন । মহাস্থক্তের লক্ষণ শৌনককৃত বৃহদেবতা গ্রন্থে নির্ণীত আছে বথা । “দর্শকতায় অধিকং মহাস্বত্ত্বংবিজুবুধাঃ” দশখকের অধিক ঋক্ দ্বারা যে স্বক্ত বন্ধ তাহা মহাসুক্ত। সুতরাং ১০ খকের নূ্যন হইলে ক্ষুদ্র স্বত্ত। এইরূপ মধ্যম স্বত্ত জানিবেন । এতাবত কথিত গৃহস্থক্ত দ্বারা এই রূপ অর্থলাভ হইতেছে যে শতর্চি ঋষি গণ ১ম মণ্ডলের সংগ্ৰাহক । ২র মণ্ডলের গৃৎস মদ, তৃতীয় বিশ্বামিত্র, ৪র্থ বামদেব, ৫ম অত্ৰি, ৬ষ্ঠ ভরদ্বাজ, ৭ বশিষ্ঠ, ৮
