১২৮৪ i) প্রগাথা, ৯ পাচমান্য, ১০ ক্ষুদ্র স্বত্ত ও মহাকুত্তীয় ঋষিগণ । অধ্বষু বা যজুর্বেদ—১• • শাখাপতঞ্জলি মহাভায্যে উল্লেখ দেখা যায় । চরণব্যুহ গ্রন্থে লিখিত আছে যজুর্বেদের ৮৬ শাখা, কিন্তু এই সকল শাখা আর এখন দেখা যায় না, নাম পৰ্য্যন্তও শুনা যায় না। তবে যে কয়েকটি শাখার নাম পাওয়া যtয় তাহা এই— छद्रक, श्राश्नाब्रद, क%, etछाक%, কাপিষ্ঠলকঠ, চায়ারণীয়, বারতন্তীয়, শ্বেত, শ্বেততর, ঔপ মন্যব, পাতাস্তিনেয়, মৈত্রায়ণীয়। এই মৈত্রায়ণীয় শাখার ৬ প্রকার ভেদ আছে । যথ। । মানব, বীরাঙ্ক, দুন্দুভ, ছাগলেয়, হারিদ্রবীর, শ্যামায়নীয়। চরক শাখায় ২ শ্রেণী • আছে—ঔথিয় খাণ্ডীকীয় । এই খাওঁীকীয় শাখাও ৫ প্রশাখায় বিভক্ত যথা । আপস্তম্বী, বৌধায়নী, সত্যষিাটী, হিরণ্যকেশী, ও শাট্যারনী । বার তন্তবীয়, ঔধীয়, এবং খাণ্ডিকীয় ও তৈত্ত্বিরীর এই কয়েকটি পদ পাণিনি স্বত্রের “তিৰ্ত্তিরিবরতন্তু খণ্ডিকোথাচ্ছিন্” দ্বারা নিম্পন্ন হয় । আপস্তম্বী ইত্যাদি পাচটি শব্দও (কলাপি বৈশম্পায়নস্তে বমিভ্যশ্চ) ণিণিপ্রত্যয় নিম্পন্ন । যজু বেদের মন্ত্র পরিমাণ যথা:– “ অষ্টাদশ সহস্রাণি মন্ত্র ব্রাহ্মণয়েt: বেদলি ভাগ । এ Y S > সহ। যজুংষি যত্ৰ পঠাস্তে স যজু বেদ উচ্যতে। ” ( চরণ ব্যুহ ) ইহা কৃষ্ণ যজুর পরিমাণ, শুক্ল যজুব স্বতন্ত্র ষজুবেদ মন্ত্র এবং ব্রাহ্মণ উভয়ে ১৮০০০ সহস্র গদ্যময় মহাবাক্য আছে । শুক্ল যজু বেদের ১৫ শাখা। কাণু, মাধ্যন্দিন, জাবাল, বুধেয়, শাকেয়, তাপনীয়, কাপীল, পেণ্ড বৎস, আচটক, পরমাবটিক,পরাশরীয়, বৈনেয়, বেধেয় ঔধেয় গtলব। এই সমস্ত শাখাকে বাজসনেয়ীওবলে। এই শুক্ল যজুবেদের পরিমাণ যথা – . দ্বে সহস্ৰেশতলুনে মন্ত্র বাজসনেয়কে। তাবন্যান্যেন সংখ্যাতং বালখিল্যং সগুক্রিয়ং । ব্রাহ্মণস্য সমাখ্যাতং প্রোক্ত মানচ্চিতুগুণম্ । (চরণ ব্যুহ) এক শতের নূ্যন ২ সহস্র মন্ত্র বাজসনেমী অর্থাৎ শুক্ল যজু বেদের আছে। বালখিল্য শাখাও এই পরিমাণ । এই উভরের ৪ গুণ অধিক ইহার ব্রাহ্মণ । সামবেদ—পৌরাণিক মতে পূৰ্ব্বে সামবেদের সহস্র শাখা ছিল। ইন্দ্র বজ্রাঘাতে তত্তাবত ধ্বংস করেন। যাহ অবশিষ্ট আছে—তাহা এই—রাণায়নীয়, শাট্যমুগ্র্য, কাপোল, মহাকাপোল, লাঙ্গলিক, শাৰ্দ্দলীয় কৌধুম, (বঙ্গদেশে কুসুম শাখা ভিন্ন অন্য শাখার ব্রাহ্মণ নাই) এই কুখুম শাখার ছয় উপশাখা । যথা—আমরায়ণ, বাতায়ন, প্রাঞ্জলীয়, বৈনবৃত, প্রাচীনযোগ্য, নৈগেয়, ইহার পরিমাণ— “ অষ্টেী সাম সহস্রাণি সামানিচ চতু
