岱为穆 বঙ্গদর্শন । শ্রাবণ ।) . বাঙ্গালা সাহিত্য। वज्र शंख्न खुलांउन श्ईग्रा खेलि । ' ' বঙ্গদর্শনের ভূতপূৰ্ব্ব সম্পাদক বোধ হয় কিছু বুদ্ধি লইয়া ঘর করিতেন; রঙ্গদর্শনে বাঙ্গালী গ্রন্থের সমালোচনা বন্ধ করিয়া দিয়াছিলেন। যে দিন তিনি বলিলেন যে, আর গ্রন্থসমালোচনা করিব না— সেই দিন হইতে বঙ্গদর্শন কার্যালরে, তার সেই সকল হরিত কপিষ নীল পীত রক্ত আবরণে রঞ্জিত, বৃহৎ, ক্ষুদ্র, স্থল, হুঙ্ক,লঘু, গুরু অবয়বধারী পুস্তকসকলের আমদানি কমিল। ক্ষুদ্র গ্রন্থকারদিগের সঙ্গে বঙ্গদর্শনের আর বড় সম্বন্ধ রছিল না। ক্রিয়া বাড়ীতে লোকজনের ভোজনের পর স্থান পরিস্কার হইয়া গেলে পর, গৃহের যেরূপ অবস্থা হয়,বঙ্গদর্শনপুস্তকালয়েরও সেই দশা হইল ; ফলাহার সমাপ্ত হইয়াছে জানিয়া দুই একটি আহুত ভদ্রলোক ব্যতীত, অনাহুত, রবাহুত, ভদ্র অভদ্র প্রাঙ্গণে সম্মার্জনীর ঘর্ষণ শব শুনিয়া বিমুখ হইতে লাগিল—কেবল দুই একজন নাছোড় বান্দা ফকিয় দর ওয়াজ ছাড়ে না। সাহিত্যসংসারের কাকের দল আলিসার উপর জুটিয়া অকালে ফলায় বন্ধের পক্ষে ঘোরতর প্রটেষ্ট আরস্ত করিল-আর র্যাহার সাহিত্যসমাজের ক্ষুদ্রমুকুদ্র জীব তাহার झश्ड़े निशैंड कब्लिग्न उँ९र्हे कमीश्रएछन्न উপর ক্ষুদ্র রকম কুরুক্ষেত্র আরম্ভ কৰিলেন। শেষে শাস্তি উপস্থিত হইল । অদৃষ্টের বিপাকে পড়িয়া বঙ্গদর্শনের বর্তমান সম্পাদক আবার পত্রমধ্যে বাঙ্গালা গ্রন্থের সাধারণতঃ সমালোচনা আরম্ভ করিলেন। অমনি বঙ্গসাহিত্য সমাজে ঘোষিত হইল—যে সে বাড়ীতে আবার ফলার। আবার দেখিতেছি, ন্যায়lলঙ্কার, তর্কালঙ্কার, বিদ্যারত্ন,বিদ্যাবাগীশ বিদ্যনবিশ বিদ্যাকপীশ, টিকির ॐ श्रृंद्र कँीश्वा कूल यूनांझेब्र, नांमांतलैौद्र কোণে ভক্তিভাবে যাত্রিক বিশ্বপত্র দুৰ্ব্বt. দল র্বাধিয়া, সমালোচন ফলাহারে উপস্থিত। আবার দেখিতেছি সেই আহুত, অনাহুত, কাঙ্গালী ফকির, আত্মগরিমার জলে আশা কদলীপত্র থালি ধৌত করিয়া,যশোরূপ লুচিমণ্ডার আশায় পাত পাতিয়া বসিয়াছেন । তাই বলিতেছিলাম ষে বড় হাড় জ্বালাতন হইয়৷ উঠিল । ব্যঙ্গ ত্যাগ করিয়া বল। যাইতে পারে, যে সদগ্রন্থের সমালোচনার অপেক্ষা মুখ আর নাই। কিন্তু যে পাকার ছাই ভস্ম প্রতিদিনের ডাকে, আমী দ্বিগের আপিলে আসিয়া উপস্থিত হয়, তাহার সমালোচনা বড় দুঃখদায়কতাহার পঠন অপেক্ষ কষ্ট বুঝি আর নাই। আমাদিগকে যে জাল পোহাইতে হয়, তাহার দুই একটা উদাহরণ দিলেই পাঠকের কিছু করুণ জন্মিতে পারে। কি শুভক্ষণে লর্ড লিটন ভারতেশ্বরীর
