পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

≤ ዋጭ ও পৌরুষ ৰল বীৰ্য্য বিহীন হইয়া কাপু রুষ হইয়া যাইতেছে ? ইংরেজশাসনকালে বাঙ্গালি সাহস ও বীর্য্যবিহীন হইয়া যাইতেছে এ কথায় চিস্তাশীল মুবিজ্ঞ ব্যক্তি মাত্রেই হাস্য কfরবেন । বাস্তবিক ইংরেজদিগের সময়ে বাঙ্গালির যে অনেক বিষয়ে সাহসাদি গুণের উন্নতি হুইয়াছে, তদ্বিষরে সংশয় নাট । কিন্তু শারীরিক স্বাস্ত্য ও বল সম্বন্ধে যে, বঙ্গবাসী দিন দিন হীনতর অবস্থা প্রাপ্ত হইতেছে, তাহা চক্ষু কৰ্ণ বিশিষ্ট ব্যক্তি মাত্রকেই স্বীকার করিতে হইবে । এক সময় ছিল যখন বঙ্গদেশের প্রায় প্রতিপল্লীতেই ব্যায়াম চর্চা দৃষ্ট হইত। এক সময় ছিল যখন লাঠি, সড়কি, তীর প্রভৃতি আত্মরক্ষা ও আক্রমণোপযোগী অস্ত্রাদির সঞ্চালন ও শিক্ষা প্রায় সৰ্ব্বত্রই প্রচলিত ছিল । এখন আর সে দিন নাই। কাম্বেল সাহেবের যত্নে আজি কাল কলিকাতা ও তৎসন্নিহিত স্থান সকলের বিদ্যালয়ে ব্যায়ামচর্চা প্রচলিত হইয়াছে মাত্র। কিন্তু আমরা বাঙ্গালিজাতিকে লক্ষ্য করিয়; বীৰ্য্যহানির কথাবলিতেছি না। পঞ্জাবী गशब्राड्डीब्र अङ्कडि'घाडि गकणप्क भएन করিয়াই বলা হইতেছে। এস্থলে কেহ জিজ্ঞাসা করিতে পারেন যে, বুটস শাসন কেমন করিয়া ভারতবাসিগণের বীর্যহানির কারণ হইল ? বৃটিম গবর্ণমেণ্ট ভারতবাসিগণকে নিরস্ত্র করিয়াছেন, এবং সৈনিক বিভাগের লা दश्न अॅन ! ( আশ্বিন। মান্য সিপাহির কৰ্ম্ম ভিন্ন অন্যান্য উচ্চ পদ সকলে চিরদিনের জন্য বঞ্চিত স্না. शिग्नांtछ्न, झे झारडझे ठाभां८मग्न छाउँौइ বীৰ্য্যের মূৰ্ত্তি ও বিকাশের আশা এককালীন বিদূরিত করিয়া দেওয়া হইয়াছে। বৃটিস গধর্ণমেণ্টের এ গ্রকার করিবার উদ্দেশ্য কি ? এ প্রশ্নেয় এক সহজ উত্তর এই যে, গবৰ্ণমেণ্ট আমাদিগকে বিশ্বাস করেন না, আমাদিগকে সম্পূর্ণ রাজভক্ত প্রজা বলিয়া মনে করেন না । কিন্তু এই উত্তরের সহিত গবৰ্ণমেণ্টের নিজের কথার সঙ্গতি হইতেছে না। বৃটিশ গবর্ণমেণ্ট বহুকাল হইতে স্বসভ্য জগতের সম্মুখে বলিয়া আসিতেছেন যে, ভারতবর্ষীয়গণ র্তাহাদের স্বশাসনগুণে র্তাহাদিগের প্রতি একান্ত অঙ্গুরক্ত । অনেক দিন হইতে এ কথা আমাদের রাজপুরুষগণ পুনঃ পুনঃ ব্যক্ত করিয়া আদিতেছেন । এই সে দিন দিল্লির রাজস্বয় যজ্ঞোপলক্ষে ভারতেশ্বরী মহারাজী ও তাহার প্রতিনিধি স্পষ্টাক্ষরে মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করিলেন ষে, ভারতবর্ষবাসিগণ মহারাণীর একান্ত অনুগত ও রাজভক্ত «थछ । उाशझे गर्मि झईल ऊरब श्रादाब তাহাদিগকে এত অবিশ্বাস কেন ? তাহাই যদি হইল তবে আবার তাহf দিগকে উচ্চতর সৈনিক পদে নিযুক্ত করিতে আপত্তি কেন ? তাহাই যদি হইল তবে যুদ্ধ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করিয় তাহাদিগকে সামরিক কৌশল শিক্ষা দিন্তে আশঙ্কা কেন ? মুসলমান সম্রাট