ֆ ց՝ o যে ভ্রমর এক মাসের মধ্যে তোমাকে উহ! লিখিয়া দিবে। কিন্তু আপাততঃ তোমাকে একটু কুপথগামী দেখিয়া স্তোমার চরিত্ৰশোধন জন্য তোমাকে ভ্রমরের अँध्टल पैषिब्रा निम्ना cश्रज्ञ । झुगि अङग्ने। না বুঝিয়া ভ্রমরের উপর রাগিয়া উঠি, ब्रांछ् । কুমতি। তা সত্যই । আমি কি স্ত্রীর মাসহরা খাইব না কি ? সুমতি । তোমার বিষয় তুমি কেন ভ্রমরের কাছে লিখিয়া লও না ? কুমতি । স্ত্রীর দানে দিনপাত করিব ? স্বমতি । অরে বাপ রে ! কি পুরুষসিংহ ! তবে ভ্রময়েয় সঙ্গে মোকদমা করিয়া ডিক্ৰী করিয়া লও ন!—তোমার পৈতৃক বিষয় বটে। থাকিবে ত-স্ত্রীর সঙ্গে মোকদ্দম করিব? স্বষ্টি হইবে, তবে আর র্কি করিবে ? সেই চেষ্টায় আছি । রোহিণী—সঙ্গে যাবে কি ? :ন কুমতিতে স্বমতিতে ভারি চুলো gé ঘুষানুষি আরম্ভ হইল । আমি ত্রিংশ পরিচ্ছেদ । আমার এমন বিশ্বাস মাছে যে গোবিন্দলালের মাতা যদি পাকা গৃহিণী হই তেন, তবে ফুৎকার মাত্রে এ কাল মেঘ खेड़िग्ना बाईङ । डिनि दूशि८ङ भाब्रिग्रंছিলেন যে বন্ধুর সঙ্গে তাহার পূল্লের বঙ্গদর্শন l ( জাখিল । আন্তরিক বিচ্ছেদ হইয়াছে। স্ত্রীলোকে ইহ সহজেই বুঝিতে পারে। যদি তিনি এই সময়ে, সন্ধ্রপদেশে, স্নেহবাক্যে, এবং শ্ৰীবুদ্ধিস্থলভ অন্যান্য সদুপায়ে তাহার প্রতীকার করিতে যত্ন করিতেন, তাহ হইলে বুঝি সুফল ফলাইতে পারিতেন। কিন্তু গোবিন্দলালের মাতা বড় পাক৷ গৃহিণী নহেন, বিশেষ পুত্রবধূ বিষয়ের অধিকারিণী হুইয়াছে বলিয়া ভ্রমরের উপরে একটু বিদ্বেষাপন্না হইয়াছিলেন। যে স্নেহের বলে তিনি ভ্রমরের ইষ্টকামনা করিবেন, ভ্রমরের উপর তাহার সে স্নেহ ছিল না । পুত্র থাকিতে, পুত্রবধুর বিষয় श्हेन, हेश उँाशब्र अगश् श्हेन। डिनि একবারও অনুভব করিতে পারিলেন না, যে ভ্রমর গোবিন্দলাল অভিন্নসম্পত্তি জানিয়া, গোবিন্দলালের চরিত্রদোষসম্ভাবনা দেখিয়া,কৃষ্ণকান্ত রায় গোবিন্দলালের শাসন জন্য ভ্রমরকে বিষয় দিয়া গিয়াছিলেন । একবার ও তিনি মনে ভাবিলেন না,যে কৃষ্ণকান্ত মুমূযু অবস্থায় কতকটা লুপ্তবুদ্ধি হইয়া, কতকটা ভ্রান্ত চিত্ত হইয়াই এ অবিধেয় কাৰ্য্য করিয়াছিলেন। তিনি ভাবিলেন যে পুত্রবধু সংসারে তাহাকে কেবল গ্রাসাচ্ছাদনের অধিকারিণী, এবং অন্নদাস পৌরবর্গেব মধ্যে গণ্য হইয়া ইহজীবন নিৰ্ব্বাই করিতে হুইবে । অতএব এ সংসার ত্যাগ করাই ভাল, স্থির করিলেন । একে পতিহীনা, কিছু আত্মপরায়ণ, তিনি স্বামী বিয়োগকাল হইতেই কাশীধাৰী
