8२● অনেক ভাবনা চিন্তার পর আমরা একবার আমাদিগকে বৈদিক জগতে কল্পনাবলে লইয়া যাইতে পারি, আমরা বেদ অনেক ভাল বুঝিব : তৎকালীন লোকের কার্য্যকলাপ রীতিনীতি প্রভৃতির মধ্যে অনেক প্রবেশ করিতে পারিব, তাহীদের কথা অনেক বুঝিতে পারিব । কিন্তু সেই জগতে প্রবেশ বড় সহজ কথা নহে। প্রাচীন জগতের অনেক কথা জানিতে হক্টলে: প্রাচীন লোকের মন কেমন ছিল,সেইটি বিশেষ জfন চাহি— শুদ্ধ ভারতবর্ষ নতে যেখানে যেখানে আর্যজাতি সেই সেইখনেই প্রাচীন জগতের ইতিহাস জানা চাহি । রমানাথ সরস্বতী বেদ অনেক পড়িয়াছেন, বেদের ব্যাকরণ র্তাহার সুন্দররূপ জানা আছে, ইংরেজি বেশ জানা আছে। আপনাকে সাধ্যমত বৈদিক আর্য্যসমাজে স্থাপিত করিতে চেষ্টা করিরাছেন । বেদব্যাখ্যা বিষয়ে তাহার মত এই, যে, ব্যাকরণ অভিধান কোনরূপে বজার রাখিয়া সহজ অথচ মহান, সরল অথচ উচ্চ প্রকৃতিব মনোগত ভাব বা প্রকৃতি চিত্র দেখাষ্টতে পারিলেই বেদের ব্যাখ্যা করা হইবে । রমানাথ সরস্বতী পেদের ব্যাকরণখানি র্তাহায় বেদ প্রক:শিকায় ক্রমশঃ অমুবাদ কবিয়া দিতেছেন । র্ত স্থার ভাষা অতি কটমট অথচ কথার কথfয় তর্জমা নহে । উহার অনুক্ৰমণিকা পাঠ করিয়া আমা. দের কিছুষ্ট তৃপ্তি হইল না। তামুক্রম: दङ्ग झर्श्वन ! ( পৌষ । ণিকায় তিনি পুরাণশাস্ত্র হইতে অনেক ब5न छूटिब्रां८छ्न । किड cनझे दछन গুলি পরিপাক করিয়া সুন্দররাপে আপনার মনোভিপ্রায় ব্যক্ত করিয়া উঠিতে পারেন নাই। অনেক স্থলে কেন রাশি ब्रा'* दफ़न छेक्रांब्र इझेब्रारझ मझ्दछ अन्नমান করা যায় না। তিনি প্রথমবারেই আপনার কুরুচির পরিচয় দিরাছেন। তিনি র্তাহার গ্রস্তে ষষ্ঠ স্বত্ত ব্যাখ্যাস্থলে ম্যাক্সমুলরের সঙ্গে তাহাব মতভেদ ক ওরায় “ ম্যাক্সমুলার তামাদের দেশের কথা কিছু বুঝেন না” বলিয়৷ গালি দিয়াছেন । ম্যাক্সমুলায় মধ্যে মধ্যে গুরুতর ভ্রমে পতিত হন বলির, ঋগ্বেদের প্রথম প্রকাশক, বেঙ্গব্যাখ্যা বেদপাঠ ক্ষরিতজীষন মহাপুরুষকে সরস্বতী মহাশয়ের “ কিছু বুঝেন না” বলিয়৷ গালি দেওয়া বড় अनIाच्न झ्हेब्रएछ । उँाझान्न पैंज्रि छिन्न ভূমিকায় ম্যাক্সমুলারের নিকট আপনার কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা। যদি ম্যাক্সমুলারের ঋগ্বেদ না বাহিব হইত তবে সরস্বতী মহাশয়ের বেদ প্রকাশক। কোথায় থাকিত ? যখন মহাভারত অনুবাদ তিন চারিবায় মুদ্রিত হইয়া গেল, তখন বেদ যে এ পর্য্যন্ত হয় নাই সে কেবল বাঙ্গালায় কলঙ্ক । সরস্বতীমহাশয় সে কলঙ্ক আপনয়ন করিতে উদ্যোগী ষ্টহুয়াছেন । বঙ্গীর প্রতিকুটীরে বেদ প্রকাশিকা থাকা কর্তব্য । ব্রাহ্মণগণের একান্ত উচিত ইহার উৎসাহ দেওয়া । তাহদেয়
