(राक्रमलन, भांः,•* २१> ।)
Y. विश्शुक्र ।
৫১১ !
কেহ বলিল ;–
-লালচাদ সিং নাচে তিড়িং মিড়িং ডালরুটির যম, কিন্তু কাজে ঘোড়ার ডিম ।
• বালকের দ্বারবানগণ কর্তৃক নানাবিধ অভিধান ছাড়া শব্দে অভিহিত হইয়া পলায়ন করিল।
হীরার আয়ি লাঠি ঠক্২ করিয়া, নগেন্দ্রের বাড়ীর ডাক্তার খানায় উপস্থিত হইল। ডাক্তারকে দেখিয়া চিনিয়া বুড়ী কহিল :
“হী বাবা—ডাক্তার বাবা কোথা গা ?” ডাক্তার কহিলেন, “আমিইত ডাক্তার।” বুড়ী কহিল, “আর বাবা, চোকে দেখতে পাইনে—বয়স হইল পীচ সাত গগুl, কি. এক পোনই হয়—আমার দুঃখের কথা বলিব কি-একটি বেটা ছিল তা যমকে দিলাম—এখন একটি নাতিনী ছিল, তারও—” বলিয়া বুড়ি—হাউ— মাউ—খাউ করিয়া উচ্চৈঃস্বরে কঁাদিতে
লাগিল । -
ডাক্তার জিজ্ঞাসা করিলেন, “কি হইয়াছে তোর ?”
বুড়ী সে কথার উত্তর না দিয়া আপনার জীবন চরিত আখ্যাত করিতে আরস্ত করিল, এবং অনেক কাদা কাটার পর তাহ সমাপ্ত করিলে, ডাক্তারকে আবার জিজ্ঞাসা করিতে হইল—“এখন তুইটালি কি ? ভোর কি ইয়াছে ?”
বুড়া তখন পুনর্বার আপন জীবন চরিতের অপূর্ব কাহিনী আরস্ত করিতেছিল, কিন্তু ডাক্তার বড় বিরক্ত হওয়ায় তাহা পরিত্যাগ করিয়া হীরার | ও হীরার মাতার, ও হীরার পিতার ও । হীরার স্বামীর জীবন চরিত আখ্যান | আরস্ত করিল। ডাক্তার বহু কষ্টে । তাহার মৰ্ম্মার্থ বুঝিলেন—কেননা । তাহাতে আত্ম পরিচয় ও রোদনের | বিশেষ বাহুল্য। •
মৰ্ম্মার্থ এই যে, বুড়ী হীরার জন্য একটু | ঔষধ চাহে । রোগ বাতিক। হীর গর্ভে থাকা কালে, তাঁহার মাতা উন্মাদগ্ৰস্ত হইয়াছিল। সে সেই অবস্থায় কিছু কাল থাকিয়া সেই অবস্থাতেই মরে । হীরা বাল্যকাল হইতে অত্যন্ত বুদ্ধিমতী— তাহাতে কখন মাতৃব্যাধির কোন লক্ষণ ৷ দৃষ্ট হয় নাই, কিন্তু আজিকালি বুড়ীর | কিছু সন্দেহ হইয়াছে। হীরা এখন কখন | কখন একা হাসে—এক কাদে, কখন বা | ঘরে দ্বার দিয়া নাচে। কখন চীৎকার | করে। কখন মুচ্ছা যায়। বুড়ী ডাক্তারের | কাছে ইহার ঔষধি চাহিল।
ডাক্তার চিন্তা করিয়া বলিলেন, । “তোমার নাতিনীর হিষ্টিরিয়া হইয়াছে।”
বুড়ী জিজ্ঞাসা করিল, “তা বাবা । देट्टेिब्रट्नग्न खेषथ नाझे ?”
ডাক্তার বলিলেন, “ঔষধ আছে বৈকি।d উহাকে খুব গরমে রাসি, আর এই |
পাতা:বঙ্গদর্শন-প্রথম খন্ড.djvu/৫১২
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
