(शृध्रवर्णम्, જાં, ১২৭৯ i)
সাংখ্যদর্শন ।
હ ૧૦
আপন পক্ষ সমর্থন
করেন
• এ স্থলে তাহার পরিচয় দিবার কোন
মূঢ় বুঝায় না। তাহারা বিচারের দ্বার করিতে চেষ্টা সেই বিচার অত্যন্ত দুরূহ, এবং
&थtग्नांछन मांझे ।
তবে একটি কথা মনে রাখিতে হইবে, যে ঈশ্বরের অস্তিত্ব একটি পৃথক তত্ত্ব, স্থষ্টি প্রক্রিয়া আর একটি পৃথক তত্ত্ব । ঈশ্বরবাদীও বলিতে পারেন যে, “আমি ঈশ্বর মানি, কিন্তু স্মৃষ্টি ক্রিয়া মানি না। ঈশ্বর জগতের নিয়ন্ত, তাহার কৃত নিয়ম দেখিতেছি, নিয়মাতিরিক্ত স্মৃষ্টির কথা আমি বলিতে পারি না ।”
এক্ষণকার কোন২ খ্ৰীষ্টীয়ান এই ৷
মতাবলম্বী। ইহার মধ্যে কোন মত অযথার্থ, কোন মত যথার্থ, তাহ আমরা কিছুই বলিতেছি না। র্যাহার যাহা বিশ্বাস, তদ্বিরুদ্ধ আমাদের কিছুই বক্তব্য নাই ! আমাদের বলিবার কেবল এই উদ্দেশ্য যে, সাংখ্যকারকে প্রায় এই মতাবলম্বী বলিয়া বোধ হয়। সাংখ্যকার
ঈশ্বরের অস্তিত্ব মানেন না, তাহী পশ্চাৎ
বলিব। - কিন্তু তিনি “সর্ববিৎ সর্ব কৰ্ত্তী” পুরুষ মানুন, এরূপ পুরুষ মানিয়াও র্তাহাকে স্থষ্টিকৰ্ত্ত বলেন না ; স্ব৪িই মানেন না। এই জগৎ প্রাকৃত্তিক ক্রিয় মাত্র বলিয়া স্বীকার করেন । ,
(ক)র কারঃ (খ) ; (খ)র কারণ (গ);
(গ) কারণ (খ); এই রূপ কারণ
পরম্পরা অনুসন্ধান করিতেই অবশ্য এক ' স্থানে অস্ত পাওয়া যাইবে ; কেননা কারণ শ্রেণী কখন অনন্ত হইতে পারে নী । আমি যে ফলটিভোজন রিতেছি, ইহা অমুক বৃক্ষে জন্মিয়াছে ; সেই বৃক্ষ একটি বীজে জন্মিয়াছে ; সেই বীজ অন্য বৃক্ষের ফলে জন্মিয়াছিল ; দে বৃক্ষও আর একটি বীজে জন্মিয়াছিল, এইরূপে অনন্তানুসন্ধান করিলেও অবশ্য একটি আদিম বীজ মানিতে হইবে । এইরূপ জগতে যাহা আদিম বীজ, যেখানে কারণানুসন্ধান বন্ধ হইবে, সাংখ্যকার সেই আদিম কারণকে মূল প্রকৃতি বলেন ।
যে মূল কারণ যাহাই হউক, সেই কারণ | হইতে এই বিশ্ব সংসার কি প্রকারে এই ‘
রূপাবয়বাদি প্রাপ্ত হইল ? সংখ্যকারের
উত্তর এই ;— *
(5,48) জগদ্যুৎপত্তি সম্বন্ধে দ্বিতীয় প্রশ্ন এই,
এই জাগতিক পদার্থ পঞ্চবিংশতি প্রকার,— .
১ । পুরুষ ।
২ । প্রকৃতি ।
৩ । মহৎ ।
৪ । অহঙ্কার , gيو
৫, ৬, ৭, ৮, ৯ পঞ্চতন্মাত্র।
১৪, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০ একাদশেন্দ্ৰিয় । ."
२०, २-५२७, २8,-२९ कूशङ्कज्र" "..
পাতা:বঙ্গদর্শন-প্রথম খন্ড.djvu/৫৭৪
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
