পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ゆむ。 ( জীবাত্মাই বল, পরমাত্মাই বল ) ইনি বলহীলের দ্বারা লভ্য নহেন ।* সমগ্র শক্তিকে সম্পূর্ণভাৰে প্রয়োগ করিবার যত উপলক্ষ্য ঘটে, ততই আত্মাকে প্রকৃতভাবে লাভ করিবার উপায় হয় । এইজন্যই পুষ্পের পক্ষে পুষ্পত্ৰ যত সহজ, মামুষের পক্ষে মনুষ্যত্ব তত সহজ নহে । মনুষ্যত্বের মধ্য দিয়া মানুষকে যাহা পাইতে হইবে, তাহ নিদ্রিত অবস্থায় পাইবার নহে । এইজন্তই সংসারের সমস্ত কঠিন আঘাত আমাদিগকে এই কথা বলিতেছে—“উত্তিষ্ঠত ! জাগ্রত ! প্রাপ্য বরানূ নিবোধত ! ক্ষুরস্য ধারা নিশিতা দুরত্যয়া, দুর্গং পথপ্তং কবন্ধে৷ বদস্তি ?”—“উঠ, জাগ | যথার্থ গুরুকে প্রাপ্ত হইয়া বোধলাভ কর । সেই পথ শাণিত ক্ষুরধারের ন্যায় ছৰ্গম, কবির এইরূপ বলেন ।” অতএব প্রভাতে যখন বনে-উপবনে পুপপল্লবের মধ্যে তাহাদের ক্ষুদ্র সম্পূর্ণতা, জাহাদের সহজ শোভা পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হইয়া উঠিয়াছে, তখন মানুষ আপন দুর্গম পথ, আপন দুঃসহ দুঃখ, আপন বৃহৎ অসমাপ্তির গৌরবে মহত্তর, বিচিত্ৰতর আনন্দের গীত কি গাহিৰে না ? ষে প্রভাতে তরুলতার মধ্যে কেবল পুষ্পের বিকাশ এবং পল্লবের . ছিল্লোল, পার্থীর গান এবং ছায়ালোকের স্পন্দন, সেই শিশিরধৌত জ্যোতিৰ্ম্ময় প্রভাতে মাজুষের সম্মুখে সংসার—তাহার সংগ্রামক্ষেত্র -cनहे ब्रममैोब्र अडांप्ङ मांश्रवरकहे यकপন্ত্রিকর হইয় তাহার প্রতিদিনের দুরূহ জয়চেষ্টার পথে ধাবিত হইতে হইৰে, ক্লেশকে ৰয়ণ করিয়া লইতে হইৰে, স্থখদুঃখের शक्कङ्गखर्चम ! [ ৩য় বর্ষ, কান্ধন । উত্তাল তরঙ্গের উপর দিয়া তাঙ্কাকে তরণী বাহিতে হইবে—কারণ, মানুষ মহৎ, কারণ, মনুষ্যত্ব সুকঠিন, এবং মানুষের যে পথ, “তুর্গং পথগুৎ কবয়ে বদস্তি ॥* কিন্তু সংসারের মধ্যেই যদি সংসারের শেষ দেখি, তবে ছঃখকষ্টের পরিমাণ অত্যন্ত উৎকট হইয়া উঠে—তাহার সামঞ্জস্য থাকে না । তবে এই বিষম ভার কে বহন করিবে ? কেনই বা বহন করিবে ? কিন্তু যেমন নদীর এক প্রাস্তে পরমধিরাম সমুদ্র, অন্তদিকে স্বদীর্ঘ-তট-নিরুদ্ধ অবিরাম-যুধ্যমান জলধারা, তেমনি আমাদেরও যদি একই সময়ে একদিকে ব্রহ্মের মধ্যে বিশ্রাম ও অদ্যদিকে -সংসারেয় মধ্যে অবিশ্রাম গতিৰেগ না থাকে, তবে এই গতির কোনই তাৎপৰ্য্য থাকে না, আমাদের প্রাণপণ চেষ্টা অদ্ভুত উন্মত্তত হইয়া দাড়ায় । ত্ৰক্ষের মধ্যেই আমাদের ংসারের পরিণাম, আমাদের কৰ্ম্মের গতি । শাস্ত্র বলিয়াছেন— ব্রহ্মনিষ্ঠ গৃহস্থ “যদযৎ কৰ্ম্ম প্রকুৰ্ব্বত তব্ৰেক্ষণি সমৰ্পয়েৎ, যে-যে কৰ্ম্ম করিবেন, তাহা ত্ৰক্ষে সমর্পণ করিৰেন”--ইহাতে একই কালে কৰ্ম্ম এবং বিরাম, চেষ্টা এবং শাস্তি, খ এবং আনন্দ"। ইহাতে একদিকে আমাদের আত্মার কর্তৃত্ব থাকে ও অন্তদিকে যেখানে সেই কর্তৃত্বের নিঃশেয়ে বিলয়, সেইখানে সেই কর্তৃত্বকে প্রতিক্ষণে বিসর্জন দিয়া আমরা প্রেমের আনন্দ লাভ কৰি । ceयम छ किङ्के ना निबो বচিত্ত্বে পারে न] । जांमाप्मब्र कन्छ, थांबारनब्र कऍच बनेि একেৰাৱেই আমাদের মা হইত, তবে গ্রহ্মের भरथा विनर्थन क्रिकांन कि ? फरव ভক্তি