পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাদশ সংখ্যা । ] AiSHHHHSAS A SAS S S S S S S S S - নৌকাডুবি । Qや*

  • ছ|” বলিয়া এ প্রশ্নের উত্তর দিতে রামেশের মুহূৰ্ত্তকালের জন্ত খটুকী বাধিল । তাহাকে নীরব দেখিয়া চক্রবর্তী কহিলেন-- “ আমাকে মাপ করিবেন—পরিবার সঙ্গে আছেন, সে খবরটা আমি বিশ্ব স্তস্বত্রে পূৰ্ব্বেই জানিয়াছি । বৌমা ঐ ঘরটাতে রণধিতেছেন, আমি ও পেটের দায়ে রান্নাঘরের সন্ধানে সেইখানে গিয়া উপস্থিত । বোমাকে বলিলাম, ‘মী, অণমাকে দেখিয়া সঙ্কোচ করিশে। ন!—আমি পশ্চিমমুল্লকের একমাত্র চক্রবর্কিখুড়ে । " আখ, মা যেন সাক্ষাৎ অন্নপূর্ণ। ’ অামি আবtয় কহিলাম, মা, রান্নাঘরটি যখন

দ পল করিয়াছ, তখন অল্প শুইতে বঞ্চি す。 করিলে চলিবে না, আমি নি রুপায়।’ মা এক টুপানি মধুর গলিলেন, বুঝিলাম প্রসন্ন হষ্টয়াছেল, আজ আর আমিdর ভাবনা পজি তে শুভক্ষণ দেখিয়া প্ৰতিবারই ত বহির BBSBBS gggBg gBS BBB BB BH H মাপ নি কাজে আপনাকে আ র বিরক্ত করিব না। যদি অহুমতি 零リー でラ বোমাকে একটু সাহায্য করি । আমরা উপস্তি চ থাকিতে তিনি পঞ্চস্তস্তে বেড়ি ধরিঅপনি লিখুন— অপমাকে উঠিতে হইবে না। আমি বুড়োমুfমুম্ব, আমি পরিচয় করিয়া লইতে জানি ।” এই বলিয়া চক্রবত্তি খুড়া বিদায় হইয়। রান্নাঘরের দিকে গেলেন । গিয়াই কহিলেন, "চমৎকার গন্ধ বাহির হইয়াছে—ঘন্টটা যা হুইবে, তা মুখে তুলিবার পুৰ্ব্বেষ্ট বুঝা যাঙ্গহস্তছে। কিন্তু অশ্বলট। আমি রাধিব মা —পশ্চিমের গরমে যাহার বাস না করে, অম্বলট। তাহারা ঠিক দরদ দিয়া রণধিতে নাই । হা ভুল , বেল কে ? না মা: . পারে না ! তুমি ভাবিতেছ—বুড়াটা বলে কি --তেঁতুল নাই, অঙ্গল রাধিব কি দিয়া ? কিন্তু আমি উপস্থিত থাকিতে তেঁতুলের ভাবনা তোমাকে ভাবিতে হইবে না । একটু সবুর কর, আমি সমস্ত জোগাড় করিয়া আনিতেছি ।” বলিয়া চক্ৰবৰ্ত্তী কাগজে-মোড় একটা ভাড়ে কামুন্দি আনিয়া উপস্থিত করিলেন । কহিলেন, “আমি অম্বল যা রাধিব, তা আজকের মত খাইয়া বাকিটা তুলিয়া রাখিতে হুইৰে, মজিতে ঠিক চারদিন লাগিবে । তার পরে একটুখানি মুখে তুলিয়া দিলেই বুঝিতে পারবে, চক্রবত্তি খুড়ে দেমাকও করে বটে, কিন্তু অঙ্গল ও রাধে । যা ও মা, এবার যাও, মুখহাত ধুইয়। লওগে । বেলা অনেক হইয়াছে । রান্ন। বাকি যা আছে, আমি শেষ করিয়া দিতেছি । আগুনের তা’তে মা’র মুথ যে একেবারে লাল হইয়া উঠিয়াছে। কিছু সঙ্কোচ করিয়ে না—আমার এ সমস্ত অ ভ্যাস অাছে ম{—আমার পরিবারের শরীর বরাবর কাহিল-—তাহারই অরুচি সারাইবার জন্ত অস্বল রাধিয়া আমার . হাত পাকিয়া গেছে । বুড়ার কথা শুনিয়া হাসিতেছ —কিন্তু ঠাট্ট নয় মা, এ সত্য কথা !” কমলা হাসিমুখে কহিল, “আমি আপনার কাছ থেকে অস্বল-রাধা শিখিব ।” so চক্ৰবৰ্ত্তী। ওরে বাসরে ! ৰিষ্ঠ কি এত সহজে দেওয়া যায় ! একদিনেই শিখাইয়া বিস্তার গুমর বদি নষ্ট করি, তবে বীণাপাণি অপ্রসল্প হইবেন । ছচারদিন এ বৃদ্ধকে খোসামোদ করিতে হইবে । আমাকে কি করিয়া খুসি করিতে হয়, সে তোমাকে