পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/১৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১শ সংখ্যা । ] ১৬। প্রাতে উঠিয়াই সামাগু কিছু খাওয়া চাই ; গরম তরল পদার্থই এই সময়ের পক্ষে উপকারী। পূৰ্ব্বত্যুের আহার সেন তত বেশী গুরুতর না হয় । অপরাহ্লের আহারে কিছু ফল খাকিলে ভাল হয়, গুমার সে আহারটি ও সামান্ত হওয়া চাই । সন্ধ্যর আইরি সর্বাপেক্ষ গুরুতর হক্টলে ক্ষতি নই। কারণ তখন অবসর ও বিশ্রামের সময় বলিয়। সকল শক্তি হজমকার্য্যেই ব্যয়িত হয় । তবে বেশী রা ত করিয়া গুরু আহার ভাল নয় । শুইবার অব্যবহিত পূৰ্ব্বে অল্প তরল পদার্থ পান কর ভাল । ১৭ । গুরু অfহারের সময় বেশী জল বা অন্ত তরল পদার্থ পান করি ও না । খালি পেটে ব। আহারের অনেক ক্ষণ পূৰ্ব্বে ও পরে জলপান করা ভাল । তাগাতে হজমের সাহ:ঘা করে ও পেট ধোবার মত কাজ হয় ও দাস্ত পরিস্কার থাকে। ১৮ । আহাৰ্য্য সামগ্রী ও ভোজনের প্রথা মাঝে মাঝে বদলান চাই । অ}হারে পূহ অক্ষুণ্ণ থাকিবে। ১৯ । সপ্তাহে এক দিন কতকটা উপ তাতে সমাজ-বন্ধন । (*\o বিশ্রাম পায় । বাড়ীর মেয়ের একটু বিশ্রাম পান ; কি চাকরের ও একটু অবসর পায়। সেদিন পূৰ্ব্ব দিনের রক্ষিত সামান্ত আহার করিবে । কেমন করে খাদ্য কিছুদিন রক্ষা করিতে পারা যায়, সে শিক্ষাও হয়। সেটি বড় দরকারী শিক্ষা । সকল কৃতবিদ্য জাঞ্জিই সেই শাস্ত্রে পারগ । তাই তাহারা এত কাজ করিতে অবসর পান ও এত দেশবিদেশে যাইতে ও থাকিতে পারেন । ২• । আবার মাঝে মাঝে পাঁচ জনে একত্র মিলিয়া আমোদ করিয়া বাড়ীতে বা বনভোজনে নিজের রাধিয়া আহার করিবে, তাতে স্থান পরিবর্তন ও আহার ও চিন্তার পরিবর্তন এবং রান্ন। শিক্ষাও হয়। অনেক দিন এক ভাবে এক অবস্থায় থাকিলে মানুষের অধোগতি অনিবার্ষ্য । ২১। প্রতি আনন্দের কাৰ্য্যে বাড়ীর ছেলে মেয়েদের সর্বদ। সঙ্গে নিও। এ কথায় cषन कथन७ च्छथ। न! दछ । क*न তাহাজের সঙ্গে একত্রে আনন্দ উপভোগ করিলে তোমার শরীর মনে যেরূপ উন্নতি হইবে ও তুমি যেরূপ বিমল আনন্দ পাইবে, বাসের মত কম খাওয়া ভাল । তাতে বিশ্বসংসারে তেমন আর কোথাও পাবণ" चरमक शिङ नषन शग्र । यथा च्यागttनद्र ना । শরীরের হজমের মন্ত্র ও অন্যান্য যন্ত্রগুলি ঐইন্দুমাধব মল্লিক। সমাজ-বন্ধন । ছোট জিনিস—যাহা আমাদের কল্পনাকে উদ্দীপ্ত করে না এবং চক্ষুকে ঝলসিক্ত করিয়া দেয় ন!—তাহাকে শ্রদ্ধা করিতে আমাদের প্রবৃত্তি হয় না। সেই জন্য কোণ ছোট কাজ করিতে আমাদের উৎসাহ জন্মে না। বড় কাজ করিতে না পারি সেও ভাল, বড় কাজ করিবার - আয়োজন মাত্রেই আমাদের সমস্ত শক্তি নিঃশেষিত হইয়া যায়