পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 1 וואסף יצצ মরিতে পারি, কিন্তু তাং।.ত সূৰ্য্যমুখী বাচিৰে ?” 锋 o 锋 锋 দণ্ডেক পরে স্বৰ্য্যমুখী উঠিয়া বসিলেন, আবার স্বামীর পায় ধরিয়া ৰলিলেন, “এক fઇજા ” ন। কি ? স্থ । আর এক মাস মাত্র গৃহে থাক । ইতিমধ্যে যদি কুন্দনন্দিনীকে না পাওয়া ধায়, তৰে তুমি দেশত্যাগ করিও । আমি মানা করিব না । নগেন্দ্র মৌনতাবে বাহির হইয়া গেলেন। মনে মনে আর এক মাস থাকিতে স্বীকার করিলেন। স্বৰ্য্যমুখীও তােহ বুঝিলেন । তিনি গমনশীল নগেন্দ্রের মূৰ্ত্তি প্রতি চাহিরাছিলেন। স্বৰ্য্যমুখী মনে মনে বলিতেছিলেন, “আমার সর্বস্ব ধন ! তোমার পায়ের কাটটি তুলিবার জন্ত প্রাণ দিতে পারি। তুমি পাপ স্বৰ্য্যমুখীর জন্য দেশ ত্যাগী হইবে ? তুমি বড় না আমি বড় ?”— এরূপ আত্মবিলোপকারী পতিভক্তি প্রকৃত জীবনে কমই দেখিতে পাওয়া যায় । সাহিত্যজগতে ও পত্নীত্বের এরূপ আদর্শকল্পনা অধিক আছে বলিয়। আমাদের মনে হয় না। অতঃপর স্বর্যমুখী কুন্দনন্দিনীকে অন্তঃপুরোপ্তানে দেখিতে পাইয়া, “কুন ! এসো-দিদি এসো। অীর আমি তোমায় लिहू वणिक् न।" ७हे वणिद्र, ठाइब्र হস্তধারণ পূৰ্ব্বক, অন্তঃপুর মধ্যে লইয়া গেলেন ; লইয়া গিয়া, স্বয়ং উদ্যোগী হক্টর, বিধবাবিবাহের বৈধত্ব হৃদয়ঙ্গম করিতে অসমর্থ হইলেও, স্বামীর ইচ্ছানুসরণ করিয়া, সূৰ্য্যমুখী । 6 q} - স্বামীর পীভ্যর্থে, তাছার লছি ত দেনন্দিনীর বিৰাহকাৰ্য্য সম্পন্ন করিয়া, ত স্থাবলিদানের পরিসমাপ্তি সম্পাদন করিলেন স্বৰ্য্যমুখী, তাছার পত্তিতক্তির এই আত্ম: ? লাপকারী প্রকৃতিবশতই, বিধবাবিবাহের বৈধত্ব হৃদয়ঙ্গম করিতে পারেন নাই। পতির প্রীতিবিধান পত্নীজীবনের একমাত্র কৰ্ত্তব্য বলিয়া যিনি জানিতেন, র্যাহার পতিপ্রেমের অর্থ পতির প্রতি প্রাণপণ ভালবাসা, পতির সুখসন্তোযের জন্য আত্মবিসর্জন, তিনি যে বিধবাবিৰাহ-বিধানকৰ্ত্তfর পাণ্ডিত্যে সন্দিহান হইবেন, ইহাতে আর আশ্চর্য্যের বিষয় কি ? তাহার এ সন্দেহ সাধারণ হিন্দুপত্নীর বিধবাবিবাহসম্বন্ধে মত প্রকাশ; নহে, ইহা তাহার পতিপ্লেমের প্রকৃতি ও গভীরত্বব্যঞ্জক। কবি এই সাধারণ কথাটি স্বৰ্য্যমুখীর মুখে তুলিয়, তাহার পতিপ্রেমের ও পতিভক্তির সেই অনিৰ্ব্বচনীয় নিত্যন্ধ । ও অবিচলিত ভাব করিয়া, অল্প বা সাধারণ কথায় - গুঢ়াৰ্থ স্বচনার ক্ষমতা প্রদর্শন করিয়াছেন। এ নুতন বিবাহের সংবাদ স্বৰ্য্যমুখী কমলমণিকে লিখিয়াছিলেন । কমল অতি ব্যস্ত হইয়৷ শ্ৰীশচন্দ্রকে লইয়৷ গোবিন্দপুরে যাত্রা করিলেন—ত্ৰাত নগেন্দ্রনাথ ঘুে কুন্দনন্দিনীকে বিবাহ করিয়। স্বৰ্য্যমুখীর প্রাণহস্ত হইতে বসিয়াছেন, এ কথ। তাহাকে ठूकाईब्रा, বদি ७थन७ विषाश् ग्रन्थ्रोग्न न1 श्हेब्र! थारक, এরূপ কাৰ্য্য হইতে তাহাকে নিবৃত্ত করিবার আশয়ে । কমল জানিতেন স্বামীই স্বৰ্য্যমুখীর সর্বস্ব, স্বামীই স্বৰ্য্যমুখীর জীবন, স্বৰ্য্যমুখীর পক্ষে সে স্বামীকে অন্তে অপর্ণ