পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/২৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সংখ্যা ] , .م ६षङ निकांरख शाहेग्री cश्रोझिरउ झग्न । चांद्र আপনার সম্প্রদায়ের এই নিরাকীরতত্ত্বের অপুর্ণত ও অসঙ্গতি উপলব্ধি করিয়া, ভক্তিপন্থীয় অমুসরণ করিলে, তাহাকে পরিণামে বৈষ্ণষবেদীস্তের অচিন্ত্য ভেদাভেদ সিদ্ধান্তে যাইয়াসকল জিজ্ঞাসার নিবৃত্তি করিতেই গুইবে। ইহা ছাড়া ব্রাহ্ম সাধকের সম্মুখে আর তৃতীয় গভি নাই। ব্রাহ্মসমাজের মূল সিদ্ধাস্থ ও সাধনার সঙ্গে একদিকে শঙ্করসিদ্ধাস্তের অঙ্গ দিকে গৌড়ীয় বৈষ্ণবসিদ্ধান্থের উভয়েরই কোন ও ঐকাস্তিক বিরোধ বা প্রকৃত অসঙ্গতি নাই। জ্ঞানপ্রধান ব্রাহ্ম সাধককে শঙ্কর-বেদান্তের আশ্রয় গ্রহণ করিতেই হইবে । ভাবপ্রধান ও ভক্তিপ্রবণ ব্রাহ্ম সাধককে সেইরূপ বৈষ্ণব বেদান্তের শরণাপন্ন হইতেই হইবে । জীযেীবন যে ব্রাহ্মসিদ্ধান্তের ৭ ব্রাহ্মসাধনের অন্তসরণ করিয়াছি, তাঙ্কার সঙ্গে প্রকৃত বৈষ্ণব সিদ্ধান্ত ও সাধনীর কোনও ঐ কাস্তিক বিরোধ আছে বলিয়া বুঝি না । বরং ভাবের ঘরে চুরি না করিয়া, লোকমতের মুখাপেক্ষী না হইয়া, যে ব্রাহ্মষ্ট আপনার সিদ্ধাস্তুকে আশ্রয় করিয়া ব্ৰহ্মসাধন করিবেন, তাহাকেই ষ্টত জনম না হউক আর জনমে, কৃষ্ণতত্ত্বের সাক্ষাৎকার পাইয়া, কৃষ্ণভজনা করিতেই হইবে, এই বিশ্বাসই দৃঢ় হইতেছে। ব্রাহ্মধৰ্ম্মের মধ্যে বতটুক থাটি সত্য আছে, তার সঙ্গে শ্ৰীশ্ৰীকৃষ্ণতত্বের কোনও বিরোধ বা অসঙ্গতি নাই ও থাকিতেই পারে না । ফলতঃ এ জগতে সত্যে সত্যে কোথাও কোম ও বিরোধ নাই । কখনও কোনও বিরোধ সস্তুবে না। যাহা অাছে তাঁহাই সত্য, এ সত্যের দুইপথ, এক ইঞ্জিয়প্রত্যক্ষ, আর এক অতী పా শ্ৰীশ্ৰীকৃষ্ণতত্ত্ব cम१ि, जलंनाङ्के 6 ey ক্রিয় অপরোক্ষানুভূতি । এ ছাড়া সত্যলাভের श्राब्र छूठौग्न १छ् नाझे । दादशंब्रिक गड1 ইন্দ্রির প্রত্যক্ষের, আর পারমর্থিক সভা আত্মসাক্ষাৎকারের উপরে প্রতিষ্ঠা লাভ করে । এষ্ট দুই জাতীয় স ত্যই অপরোক্ষ অভিজ্ঞতাকে অবলম্বন করিয়া প্রকাশিত হয় । আমাদের এই অপরোক্ষ অভিজ্ঞতা ভিন্ন ভিন্ন অবস্থাধীনে বিভিন্ন হইতে পারে, কিন্তু কদাপি অসত্য হঠতে পারে মা ! অসত্যটা সৰ্ব্বত্রই কল্পনার সৃষ্টি ; যেখানে যে বস্তু বা যে ভাব নাই, কেবল কল্পনাই সেখানে তাহার আরোপ করিয়া অপত্যের স্বষ্টি করিয় থাকে । এই কল্পনা আমাদেব মনোবৃত্তিকে নিয়তই আচ্ছন্ন করিয়া থাকে। এই জঙ্গই আমরা, যাহা তার চাইতে চের বেশী ७रुिग्न अङ्गे । श७ुकू जडा द! यस्त्र আমাদের ইঞ্জিয় প্রত্যক্ষের বা আত্মসাক্ষাৎকারের বিষয়ীভূত হয় ; আমরা সৰ্ব্বদাই আমাদের এই কল্পনাবলৈ তাহাকে ছাড়াইয়া গিয়া আপন আ ন মনগড় সিদ্ধান্তের প্রতিষ্ঠা করিয়া থাকি । আর আমাদের এইরূপ মনগড় সিদ্ধান্ত সকলই দুনিয়ায় যত গোল বাধাইয়া ভোলে । - আমাদের প্রাচীন শ্রান্ত্রের "অন্ধের হস্তি দশন ম্ভার’—এই কথাটাকেই অতি সুন্দর করিয়া ফুটাইয়া তুলিয়াছে । হাতী জঙ্কট কেমন, এই কথাটা জানিবার জন্ত অন্ধের হাতীর নিকট যাইয়া প্রত্যেকে তার একটা একটা অঙ্গ পরীক্ষা করিয়া আসিল । একজন ছাতীর কান ধরিয়া আসিল, আর একজন তার গুড়ে ছাত ৰুশষ্টস্থা আসিল, জার একজন তার, পায়ে ধরিয়া আসিল । হাতীর