পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৩০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(7) ماه مه - আভ্যন্তরীণ শাসন এবং ভারত গভর্ণমেন্ট ও অন্তান্ত রাজ্যের সহিত রাজনৈতিক পত্র ব্যবহারের ভার স্তন্ত । দ্বিতীয়,– রাজস্ব। তৃতীয়,—দেওয়ানী আপিল এবং চতুর্থ,— ফৌজদারী আপিল বিভাগ। পূৰ্ব্বে নিয়ম ছিল যে সদস্তগণ প্রতিদিন প্রথমে নিজ নিজ বিভাগের কার্য্য শেষ করিয়া শেষে একত্র হইয়া “সমবেত মন্ত্রিসভার’ নির্দিষ্ট কার্য্য করিতেন। এই শেষোক্ত সভার নাম— “ইজ লাস্ জুমলা মেম্বারান”—ই তাদের কার্য্য wool stätofff; Full Bencho মত-ইহাতে বড় বড় মোকদ্দমার আপিল এবং রাজ্যের বিশেষ প্রয়োজনীর ব্যবস্থার আলোচনা शूलं निब्रटभ मझर्छ१° 2१८म मिछ निक्क “निो” द| বিভাগের কার্য্য করিয়—শেযে—“ইজ - লাসের’ গুরুতর কার্য্য আরম্ভ করিতেন । তাহার ফলে এই সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রয়োজনীয় কার্য্যে সৰ্ব্বদা নানা গোলযোগ, অব্যবস্থা এবং झग्न ! ক্রটি লক্ষিত হইত। ইহাতে রাজ্যের এবং প্রজার—উভয় পক্ষেয়ই বিবিধ অসুবিধা ঘটিত । সংসারচক্র এই ক্রটি সংশোধনের জন্ত সিগার’ এবং ইজ লাসের কার্য্যের জন্ত ভিন্ন ভিন্ন দিন নিৰ্দ্ধারিত করিয়া দেন । এই সামান্ত মাত্র পরিবর্তনে কার্য্যের যে শৃঙ্খলা ও সুবিধা হইয়াছে তাহ বলা दांश्ठT । পুৰ্ব্বে মন্ত্রিসভায় উকিলদিগের বিশেষ কোন সন্মানই ছিল না। আমলে তিনি ইজ লাসের কার্ধ্যে রাজ্যের এবং প্রজার পক্ষ সমর্থনের জন্ত আইনজ্ঞ শিক্ষিত ব্যক্তির সাহায্য পাওয়ার প্রধা প্রবর্তিত করিয়া বঙ্গদর্শন সংসারচজের [১৩শ বর্ষ, আশ্বিন, ১৩২০ बादशंब्रfछौवभिtश्रीब्र युशांtषांशा मर्यांनी प्रांन করিয়াছেন। পূৰ্ব্বে যেখানে অল্পশিক্ষিত মুন্সিগণ আদালতে নিজ নিজ মক্কেলের পক্ষ সমর্থন করিত—আজ সেখানে এল এল ৰি পাশ করা আইনজ্ঞ উকিল মন্ত্রিসভায় ওকালতি করিতেছেন । বৰ্ত্তমান কালে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং দেশের আর্থিক উন্নতি সাধনের প্রধান উপায় —রেলওয়ে । রাজপুতানার মত প্রায়শ দুর্ভিক্ষপীড়িত প্রদেশের পক্ষে রেলওয়ের মত ছভিক্ষ নিবারণের প্রকৃষ্ট উপায় আল্প নাই বলিলেও অভূক্তি হয় না। পূৰ্ব্বে যে সকল স্থানে আবগু ক ম ও শস্ত!দি প্রেরণের কোন উপায় ছিল না—রেললাইন সে সকল স্থান সৰ্ব্ব প্রকারে সুগম করিয়া দিয়াছে। ইহা রাজাপ্রজা সকলেরই লাভের কারণ। সংসার চন্দ্রের মন্ত্রিত্ব কালে “জয়পুর—সবাই মাধোপুর cછે ત્રમ sts” ૮શાના ફઃ વાર કાફાશરૂ পরামর্শে মহারাজ নবনিৰ্ম্মিত ‘নগদা— মথুর।” রেলওয়ের ধে ৮৫ মাইল জয়পুর ब्राrछाव्र अशा मिब्र! त्रिब्रां८छ्, उtशब्र निर्माण খরচ দেওয়ার অনুমতি প্রদান করেন । এই দুই রেলওয়ে লাইন রাজ্যের বাণিজ্য ও রাজস্ব বৃদ্ধির কারণ হষ্টয়াছে । সংসারচক্রই প্রস্তাবত “জয়পুর— শিথাবতী” রেল লাইনের সূত্রপাত করিয়া যান-কিন্তু নান কারণে তাহার জীবিত কালের মধ্যে কাজ আরম্ভ হইতে পারে নাই—কেবল সর্তে ও এষ্টিমেট কইনাছিল মাত্র। এই লাইন সম্পূর্ণ হইলে— জয়পুর রাজ্যের সর্বাপেক্ষ দুর্গম প্রদেশ সৰ্ব্ব বিষয়ে উন্নতি লাভ কৰিৰে। 1 * * * * * সংসারচন্দ্র জয়পুরের ডাকৰিৰাগের