পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৩৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

છે૦ ক্ষুধটি একান্তই একটা শারীর ক্রিয়া । অল্পময় কোষেই তাঁর উৎপত্তি, অন্নময় কোষেই তার বিলয় । ক্ষুধা আপনি জীবকে কোনও আনন্দ দান করে না । ক্ষুধার তৃপ্তিতে একটু আরাম ও আনন্দ লাভ হয় বটে ; কিন্তু অতৃপ্ত ক্ষুধায় কেবল যন্ত্রণাই আছে, কোনও আনন্দ নাই । এই বিষয়ে কামের প্রকৃতি স্বতন্ত্ৰ ! কামের সঞ্চারেই আনন্দ জাগিয়া উঠে। ক্ষুধার বৃদ্ধির সঙ্গে জীবের বেদনাই কেবল বাড়িয়া যায় ; সে যাভনার ভিতরে কোনও স্বথ, কোন ও উল্লাস, কোনও আনন্দ কখনও থাকে না । কিন্তু , কাম তfর পিপাস যত প্ৰ বল হয়, সে পিপাসার বা স্থান बड श्रडौद्र इट्टेटड श्राडौड टद्र * डेब्र' च्tॐ, डडटे যত বাড়ে, কু ক্লেশের সঙ্গে সঙ্গেই, আবার অক্লাস্থ উৎসাচ, অনুপম উল্লাস এবং পরমানন ও জাগিয়া উঠে। এ অস্তুত প্রবৃত্তিকে বিধাতা বিষযুতে একত্র করিয়া গড়িয়া দিয়াছেন । এই কামপ্রবৃত্ত্বির সঙ্গে মাধুর্য্য রসের সম্বন্ধ অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ । এইজন্তই “কামগায়ত্ৰী” মাধুর্ঘ্য সাধনের বীজমন্ত্র। কিন্তু পঙ্ক আর পঙ্কজ যেমন এক বস্তু নয়, সেইরূপ কাম আর মাধুৰ্য্যও ঠিক একই বস্তু নহে। দুয়েতে স্বৰ্গনরক প্রভেদ রহিয়াছে । তীন ও হেয় পঙ্কেই যেমন পঙ্কজের জন্ম হয় ; সেইরূপ লোকে সচরাচর যাচাকে হীন ও হেয় কম প্রবৃত্তি বলে, তাছা হইতে মাধুৰ্য্যেরও উৎপত্তি হয়। কয়লা হইতে হীরক জন্মে, তাই বলিয়া কয়লা আর হীরক এক হয় । না। সেইরূপ কাম হইতে জন্মে বলিয়া, কাম অীর প্রেমও এক , হয় না । ফলতঃ সচরাচর, বিশেষতঃ আজিকালিকার কাম বঙ্গদর্শন { ১৩শ বর্ষ, ভাদ্র, ১৩২০ প্রধান সভ্যতা ও সাধন কামকে যেরূপ হীন এবং হেয় মনে করে, তাহাও ঠিক সঙ্গত প্রজননই কামের কৰ্ম্ম । এইজন্ত কামের অভিমানী দেবতা কনপেও শ্ৰীভগবানেরই বিভূতিমধ্যে পরিগণিত হইয়াছেন । “প্রজনশ্চাস্মি কন্দপং”— প্রজননের জন্ত আমিই কন্যপ। সৃষ্টিলীলায় এই কন্দপ বা কামই শ্ৰীভগবানের শ্রেষ্ঠ সহায় । এই কাম্যদেবত বা কন্যপই বিশ্বের বিশাল প্রাণস্রোতকে পুষ্ট করিয়া, জীবস্থিতি করিতেছেন । ভগবদ্বিভূতি বলিয়া কন্দপও নমস্ত । কম ও ষ্টীন বা হেয় নহে । প্রজনন-ধৰ্ম্মের পুনরুদ্ধারের সঙ্গে সঙ্গে, ইউজিনিকের ( Eugenics ) প্রতিষ্ঠার কল্পে, আধুনিক жјъ] = } সাধনাতে ও ক’মের মর্যাদা পুনরায় ৫ তিষ্ঠি গু হইতেছে । եղՇ5 : 玄臀1 এবং প্ৰজননসম্পর্ক, বঙ্গীন হইয়া, কাম যখন কেবলমাত্র ভোগ পরম হইয়া উঠে, তখনই अ[४1 ८३म्न 8 शौन ३इंग्न। “1८छ । सोव[४! ठরক্ষার জষ্ঠ যে প্রবৃত্তির স্বষ্টি, স্বধৰ্ম্মভ্রষ্ট হইয়া, তখন সেই প্ৰ বুত্তিই জীবস্থিতিভঙ্গের সহায় হয় য় উঠে । আর ভোগ পরম লোকে পবিত্র কাম প্রবৃত্তিকে তার স্বধ’ ভ্ৰষ্ট করিয়া তার বৰ্ত্তমান অধোগতি ঘটাইয়াছে । কিন্তু প্রাচীনের প্রজননের জন্তই কামের সেবা করিতেন । তাছাদের কাম ভোগপরম ছিল নী ; ইজষ্ঠ ষ্ঠ সেকালে লোকে কামের নাম করিতে একটুও সঙ্কুচিত হইতেন না । তার “কমিয়ে কামপতয়ে”-- বলিয়া সৰ্ব্বলোকসমক্ষে, নিতান্ত নিঃসঙ্কোচে কস্তা সম্প্রদান করিতেন । মায় কামের মধ্যাদা তারা छानिएकन बणिब्रॉई, नकण ब्रtगब्र cगब्रl,