পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৩৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6:3 e ভঙ্গে স্বীয় অপচার হৃদয়ঙ্গম করিয়া আচাৰ্য্য সশিষ্যে গেীরের শরণ গ্রহণ করিলেন এবং তাহার নিকট কৃষ্ণনাম লইয়া কৃতার্থ হইলেন । ত্রিপদী ত্রিমঙ্গে যাইয়া গেীর চতুভুজ বিষ্ণুমূৰ্ত্তি দর্শন করিলেন এবং বেঙ্কটগিরি হইয়া ত্রিপদীনগরে যাইয়া রামসীতাকে নমস্কার করিলেন । অতঃপর পানী নরসিংহ দর্শন পুৰ্ব্বক শিবকাঞ্চী, ত্রিমল্ল, ত্রিকাশহস্তী, পঞ্চতীর্থ, বুদ্ধকেরল, পীতাম্বর, শিয়ারী ভৈরবী, প্রভৃতি ভ্ৰমণ করিয়া কীবেরী গমনপূৰ্ব্বক বহুসংখ্যক শৈবকে কৃষ্ণমন্ত্রে দীক্ষিত করিলেন । দেবস্থান, কুম্ভকৰ্ণ শিবক্ষেত্র, পাপনাশন ভ্রমণ করিয়া শ্রীরঙ্গক্ষেত্রে গমন করতঃ গৌর রঙ্গনাথের সন্মুখে বহুক্ষণ নৃত্যগীত করিলেন । শ্রীরঙ্গক্ষেত্রে গৌর বেঙ্কট ভট্টনামক এক ঐসম্প্রদায়ভুক্ত ব্ৰাহ্মণের গৃহে চারিমাস অবস্থিতি ব{রলেন । বহুসংখ্যক লোক তথায় তাহার নিকট কৃষ্ণনাম গ্রহণ করিল । তথায় এক ব্রাহ্মণ দেবালরে বসিয়া প্রত্যহ গীতা পাঠ করিতেন । র্তাহার অগুদ্ধ উচ্চারিত গীতাপাঠ শুনিয়া সকলেই তাছাকে উপছ{স করিত । কিন্তু ব্ৰাহ্মণের তাহাতে ভ্ৰক্ষেপ ছিল না । গেীর দেখিলেন গীতাপীঠের সময় ব্রাহ্মণ সম্পূর্ণ আবিষ্ট হইয়া থাকিতেন, তাহার শরীরে অশ্রু, স্বেদ, কম্প প্রভৃতি সাত্বিক সমস্ত লক্ষণ অবিভূত হইত, এক দিন গেীর ব্রাহ্মণকে জিজ্ঞাসা করিলেন—“গীতার কি অর্থ হৃদয়ঙ্গম করিয়া আপনি এত আনন্দলাভ করেন ?” ব্রাহ্মণ উত্তর করিলেন “আমি মুর্থ; শব্দার্থ : বঙ্গদর্শন ১৩শ বর্ষ, কাৰ্ত্তিক, ১৩২৪ शि ना । किरु षडंकन शैउ गार्ट कब्रि, cमिथिएछ “हे आक्ण श्कब्र क्लक जुनब्र রথে সারথিবেশে উপবিষ্ট হইয়া তাহাকে ७°एनश्व लिएउtझ्न । ठाहे च्यांमाग्न ७ङ আনন্দ ” “তোমারই গীতাপাঠ সার্থক ৷” বলিয়া গৌর ব্রাহ্মণকে গাঢ় আলিঙ্গন করিলেন। গেীর যতদিন রঙ্গক্ষেত্রে ছিলেন ব্রাহ্মণ তদবধি তাছার সঙ্গ ত্যাগ কয়েন নাই । বেঙ্কট ভট্ট লক্ষ্মীনারায়ণের উপাসক fছলেন । গেীর একদিন হাসিতে হাসিতে কহিলেন—“ভট্ট, তোমার লক্ষ্মী ঠাকুরাণী ত পতিব্ৰতার শিরোমণি ; কিন্তু তিনি গোপবালক কৃষ্ণের সঙ্গম লাভের জন্ত ব্যাকুল হইয়াছিলেন কেন বলিতে পার ?’ ভট্ট কহিলেন—“কৃষ্ণ ও ন:রায়ণ ত একই, সুতরাং লক্ষ্মীয় কৃষ্ণসঙ্গমকামনায় কোন ও দেtধ হইতে পায়ে না।” গেীর বfললেন—“শাস্ত্রে আছে, লক্ষ্মী. . কৃষ্ণের সeি ত রসিকেলি করিতে অধিকার পান নাই । কিন্তু শ্রুতিগণ তপস্ত করিয়া সে অধিকার প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, ইহার কারণ कि ?” ভট্ট কহিলেন--"এ সমস্ত আমার বুদ্ধির অগম্য। তুমি দয়া করিয়া বুঝাইয়া দাও।” গেীর কহিলেন—“শ্ৰীকৃষ্ণ স্বীয় মাধুৰ্য্যে সকলের চিত্ত আকর্ষণ করেন। ব্রজবাসিগণ র্তাংকে ঈশ্বর বলির জানিত না । কেহু র্তাহাকে পুত্ৰজ্ঞানে উডুখলে বাধিস্থাছে ; কেহ সখজ্ঞানে তাহার স্কন্ধে আরোহণ दब्रिब्रltछ् , अणबांनौ ॐांशं८क वtछठानमन বলিয়া জানিত, তাহার ঐশ্বৰ্য্যজ্ঞান তাছা- . দিগের ছিল না। এই ব্ৰজবাসীর ভাবে যে আমি কিছুই জানি না। শুদ্ধ অশুদ্ধ কিছুই3 শ্ৰীকৃষ্ণকে ভজনা করে, সেই জেজনদন