পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৪০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধন সংখ্যা}; इ३ब्रांप्इम ” [ इङ्गबांशंन-डूमिक ] यकूब्र এই উপদেশ দ্বিজেন্দ্রলাল পালন করিয়াছিলেন । মেৰার-পতনের ভূমিকায় তিনি शैकॉब्र कब्रिब्रां८इन cय “ठांञ्चाँदांहे ७ कूद्रজাহান ইত্যাদিতে আমি বাস্তব মনুষ্যচরিত্র চিন্ত্ৰিত করিতে প্রাণী হইয়াছিলাম।” মেবার-পতন নাটকে দ্বিজেন্দ্রলাল একটি উদেশ্য লইয়া বলিয়াছিলেন । একটি মন্থনীতি নাটকখানির মধ্যে প্রচার করা হইয়াছে। °সে নীতি বিশ্বপ্রেম । কল্যাণী, সত্যবতী ও মানসী এই তিনটি চরিত্র যথাক্রমে দাম্পত্য প্রেম, জাতীয় প্রেম এবং বিশ্বপ্রেমের মূৰ্ত্তিরূপে कझिछ इहेब्रटिझ् ।। ७हे नांछेरक हेहाँझे कौखिऊ হইয়াছে যে বিশ্বপ্রীতিই সৰ্ব্বাপেক্ষা গরীয়সী।” { মেধারপতন ভূমিকা ? দ্বিজেন্দ্রলাল ‘চন্দ্রগুপ্ত নামক নাটকে সংস্কৃত মুদ্রারাক্ষস নাটক হইতে বহু ভাব সংগ্ৰহ করিয়াছেন। তিনি সামাজিক নাটক লিখিতেও চেষ্টা করিয়াছিলেন। “পরপারে” নামক সামাজিক নাটকে বৰ্ত্তমান সমাজের নীতির ৰিষয় আলোচনা করিয়াছেন। ‘डोब्र' नांभरु ५कथांनि cश्रोब्रांभिक नाप्ने क७ *निश्ङ्ठश्छिब्र' नांमक ५ीकथांनि नाम्नेरु विशिञ्चां डिनि छिंबबिलांब्र &श्° कब्रिब्रां८छ्न । এই সকল নাটকের রচনা ও অভিনয়ে বাজলা নাটকের প্রকৃতি বিভিন্ন প্রকারের হইয়া পড়িয়াছে। দ্বিজেন্দ্রলালের নিজের কখাতে প্রকাশ যে, তিনি বাঙ্গলীয় রঙ্গমঞ্চসমূহে প্রহসনের স্বাভাষিকতা ও সৌন্দর্ষ্যে মোত্তি হইয়াছিলেন, নাটকের স্বাভাবিকতা ও আখ্যাক্ষৰৰ গঠনে নৈপুণ্য দেখিয়াছিলেন। किरू थश्नरन कूक्रछि ७ मा एक काँ**खिाई - o - - " , భీషిన अछांथ लिमि विtभश्छरव अश्डयं केबिंझছিলেন। নাটকে কাৰগেন্দর্ঘ্য ৰিষ্কাশ कब्रिटएठ ठाँहे ठिमि ८णदमी शांज़े-ाँ सं#fब्रङ्गैছিলেন। এই কাৰ্যসৌন্দর্ঘ্যের হুই একটি डेमांझ्ब्र° थशाख हड्रेटछrह । छांशंजौद्रं शृंग्नজাহানকে স্মরণ করিয়া বলিতেছেন "সেলিম গবাক্ষপথে দেখলাম—কি সে মূৰ্ত্তি! যেম তুষারের উপর উষার উদয় ; যেন স্তন্ধ নিশীথে ইমনের প্রথম ঝঙ্কার ; যেন মঙ্গুষ্যের প্রথম যৌবনে প্রেমের প্রভাত ! সে একটা নিঃসঙ্গ মুখের মত নয়, একটা মধুর রাগিণীর মত ময়, একটা প্রস্ফুটিত পুষ্পের মত ময়। সে ধেন একটা জানদের উদ্যান, একটা সৌদর্ঘ্যের তরঙ্গকল্লেীল, একটা মহিমার সমায়োহ। সে cषन ङtब्रटङब्र नब, ङेंद्व८ि१ब्र मध्रं, बीब्रह्बङ्ग नश्च ; ভূত, ভবিষ্যৎ কি বর্তমানের নয়, স্বর্গের নয়, মর্ত্যের নয়! লে যেন সব দেশের, সব কালের ; স্বর্গের ও মর্ত্যের উভয়েরই দেখৰীয় জন্ত উভয়ের মধ্যে সংরক্ষিত একটা পৃথকৃ স্থষ্টি । ষেন দেবতার প্রেরণা, কবির সকল স্বপ্ন, ব্ৰহ্মাণ্ডের বিস্ময় ! কি সে মূৰ্ত্তি!” [ মুরজাহান, ১ম অঙ্ক, ৫ম দৃপ্ত ] অামাদের মনে পড়ে সাজাহানের জাহাঙ্গারার প্রতি অমুরোধ “কি জাহানার । তবু নিস্তব্ধ! চেয়ে দেখ এই সন্ধ্যাকালে ঐ যমুনার দিকে, দেখ, সে কি স্বচ্ছ ! চেয়ে দেখ ঐ জাকাশের দিকে, দেখ, সে কি গাঢ়! চেয়ে দেখ, ঐ कूअर्वप्मब्र निष्क-cनथ cन कि श्मग्न ! भाँग्रं চেয়ে দেখ–ঐ প্রস্তরীভূত প্রেমাঞ্জ,ঞ্জাজনও জাক্ষেপে জাপ্পত বিরোগের অমরকাহিনী भै श्ञि cषोन मिझणक सब भनिज, भै उॉजমইলের দিকে চেয়ে দেখ সে কি কর্ণ