পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৫১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ম সংখ্যা ] أم जकtणब्र cकांनछेहे टेकटलांब्र-लक्रण नcरू । বিশেষতঃ বিদ্যাপতি পূৰ্ব্বরাগ বর্ণনার পূর্বেই ৰয়ঃসন্ধির বর্ণনা করিয়া, পূর্ণ ও প্রস্ফুট ধেীবনের পূৰ্ব্বে যে মাধুর্য্যের সঞ্চর অসন্তৰ ইহা স্পষ্টতঃই বাগয়া গিয়াছেন । অতএব বৈষ্ণবপদ কৰ্ত্ত:গণের কিশোর-কিশোরীকে আধুনিক বাঙ্গালী অভিধানের অর্থে অপ্রাপ্তবয়স্ক বা অফুটধোবন মনে করা কোনও তা গুfদের রাধা কৃষ্ণের লীলা-বর্ণনার সঙ্গে এক্ট প কারের সঙ্গতি চমু না । মতেই সঙ্গ ঙ্গু নহে । অর্থের কোন ও ফলতঃ পচলি ও বাঙ্গাল অভিধানে ষাঙ্গকে কৈশোর ব’ল, পিঠাপতি তাগ "ই বয়ঃসন্ধি বলিয়াছেন ; এই কৈশোরে বা বয়ঃসন্ধিকা: স্থতিরই জন্ম হয়, মাধুর্য্য জন্মে না । এই কৈশোরে মানুষ জানা ও অজানার, গত ও অজ্ঞাতের গোধূলী লগ্নে আসিয়া দাড়ায় । অজ্ঞাsের ছটা মাfসয়া তখন যাব তায় জ্ঞা ত: ক উদ্ভাসিত করতে আরম্ভ উন্মেষে মুখ ষেীবনের প্রথম মলয়-নিম্বনে তখন একটা অভিনব রূপ-লালসা ও অসঙ্গলিপস। শরীর-মনকে চঞ্চল করিতে আরম্ভ করে । তখনও কি স্তু জননেদিয়ের স্ফ, হয় নাই। প্রজনন-প্রয়োজনে প্রফুট ৰীবনে জীবের অঙ্গ প্রত্যঙ্গেয় যে পূর্ণতা প্রাপ্তি অত্যাবগুক, সে পুর্ণতা তথনও ফুটিয় উঠে নাই ; তার অঙ্কুর মাত্র সবে জাত হইতেছে , ভিতরে ভিতরে তখন সবে এই নবযৌবনের সাড়া পড়িয়াছে, কিন্তু এই সাড়ার মৰ্ম্ম সম্যক উদঘাটিত হয় নাই । এই বয়ঃকালকেই আমাদের দেশের রসতত্ত্ববিদের বয়ঃসন্ধি বলিয়াছেন । তখন মামৰ করে : পূর্বরাগ Woo नां शूक्रय न ब्लौ ? न ब्रग१, नां ब्रवगैो । ७ोहे ৰয়ঃসন্ধিকালই সখ্যৱতির উপৰোগী যুগ । এই বয়ঃসন্ধিকালেই ইংরেজিতে ষাহাকে love Ali friendship 4:ssä RTC-F, Sță sig ga i তখনও মাধুর্য্যের আশ্রয় যে শৃঙ্গাররতি তার প্রেরণা জাগে নাই, অথচ উষার প্রথমতম আভাসের মতন, এই অপুর, অজ্ঞাত রসের একটা ঈষৎ-অ{ ভt fশরায় শিরায় ধীরে ধীরে বিস্তু ত হইতে আরম্ভ করিয়াছে । তথন আমরা নিজেরাই iনজেদেরে চিনি নাই ও বুঝ না ; কেবল প্রতিদিন নূতন নুতন রূপরসের বিকাশ অসুভব করিয়া কেমন একটা অজানাভাবে বিভোর হইতে আরম্ভ করিয়া নিজেদের দেহেতে এই উন্মেধেমুখ যেীবনের নিত্য নবরূপের ফাৰ্ত্ত দেধি নজেরাই বিঘ্নিত হইয়া, চ; কত ইহম, মুগ্ধ হইয়া, বাসথার তাহারই ধান করতে থাকে । এই ধ্যান হহতে এই শ৪াঞ্জের প্রতি একট। আভনব মমত, এই দেহের ফাত্ত ও কাঞ্জিসাধনের জগু একট। অভিনব প্রসাধন-প্রত্নাদ প্রকাশিত হইতে থাকে। এই সময়ে দর্পণসম্মুখে দাড়াইয়া, আমরা নিজের নিজেদের রূপেরই সম্ভোগ করিতে থাকি । এই রূপে তখনও অপর কাহারও অধিকার হয় নাই । ইহাই বয়ঃসন্ধির অবস্থা । এই অবস্থাতেই আমাদের শরীর-মনেতে ক্রমে ক্রমে মাধুর্য্যের ভূমি প্রস্তুত হইতে আরম্ভ করে। ৰৈষ্ণৰ কীৰগণ শ্ৰীকৃষ্ণের এই বয়ঃসন্ধির কোনও বর্ণনা করিয়াছেন বলিয়া মনে পড়ে ন। অথচ রসের সকল রূপকে ভাল করিয়া ফুটাইভে হইলে, ৰেম্বন নায়িকার সেইরূপ school-boy f Fai school-girl