পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৯ম সংখ্যা । ] কালে থাকে না, তfহ বর্তমান কালেও অসৎ, মিথ্যা । কিন্তু তাহ মৃগতৃষ্ণিক। প্রভৃতির মত মিথ্যা হইলেও মূঢ় ব্যক্তিগণের নিকট অজ্ঞানবশতঃ সত্যস্বরূপে প্রকাশিত ख ठे ब्र थlरक । छेक शूकि ©ङ्कडि चाद्र! জড়জগন্তের মিথ্যাত্ৰ সাধিত হইলে, বেলাত্মবাকা জ স্থ্য জ্ঞানের স্বতঃসিদ্ধ যথার্থ তার প্রতি বিশ্বাস জন্মিয় থাকে, এই রূপে উক্ত বিশ্বাস ও একাগ্ৰত প্রভাবে অদ্বৈত ব্ৰহ্মাক্স বের প্র ষ্ঠ্যক্ষ হয়. এই প্র ত্যক্ষই মুক্তির কারণ। এই সকল লিচার স্বর। অদ্বৈতবাদ-সন্ম ত এই সিদ্ধাস্ত স্থিরীকৃত হইতেছে যে, জ্ঞানের প্রমাত্ত্বি এবং জ্ঞ{লকারণের পম{ণ"ৰ অবধারণের জন্য, প্রমাণান্তর প্রদর্শনের অবিশ্ব স্থত। নই ; কারণ, প্ৰমত এলং প্রমাণ ত্ব স্বতঃসিদ্ধ, যেমন জ্ঞান স্ব প্ৰকাশ, সে জন্য তারার অস্তিত্ব-সাধনের জন্তু করে না, সেইরূপ জ:নের স্বীয় প্রম ত্ব অব ধারণের জন্ত ও স হ (ব্য অপেক্ষ করে না । জ্য{ল নিজকে এবং নিজের প্রমাহকে অবধারণ করিতে সমর্থ হইয়। থাকে । জ্ঞান-কারণের অস্তিত্ব বে প্রমাণ দ্বারা অবগ ত হওয়া যায়, সেচ প্রমাণ ই সেই জ্ঞান-কারণের প্রমাণত্ব অপবাণে করিয়া থাকে । যদি জ্ঞানের প্রধfহ স্বতঃসিদ্ধ হয়, তবে তাহার কারণের প্রমাণত্ব অলপ্তই স্বতঃসিদ্ধ হইবে। কারণ, ষে জ্ঞান দ্বার। তাহার কারণ অতুfমত হয়, সেই জ্যান স্বতঃসিদ্ধ প্রম, সুতরাং তfহার কারণ ৪ স্বতঃসিদ্ধ প্রমাণ, এইরূপ সিদ্ধান্ত যুক্তিসঙ্গত জ্ঞান স্তরের অপেক্ষ। অদ্য জ:লের श्व भ१छ् এলং লেদfস্ত । 8\»ዓ . বলিয়াই গৃহীত হওয়ার উপযুক্ত। বেদের প্রামাণ্য সম্বন্ধে অনেক কথা বলিবার থাকিলেও এস্থলে প্র কত বিষয়ের অনুরোধে তাহা পরিত্যাগ করিলাম। এইক্ষণ বোলন্তবাক্য জন্য জ্ঞানের ফল মুক্তি, এই বিবরে কয়েকটি কথা বলিতেছি । যুক্তি শব্দের অর্থ, বন্ধন-নিবৃত্তি । বন্ধন দুঃখের কারণ, ইহা সৰ্ব্ববাদি-সিদ্ধ। এই অবস্থায় বন্ধনের কারণ কি ? তাহ। জানিতে পারিলে, তাহার নিবৃত্তির কারণ বুঝ। সহজ হইবে বুলিয়া মনে হয় । অতএব অগ্ৰে বন্ধনের কারণ সম্বন্ধে একটু বিশদভাবে বলা কৰ্ত্তব্য। আমরা সংসারে দ্বিবিধ বন্ধন অনুভব করিয়া থাকি । শারীরিক ও মানসিক । শারীরিক বন্ধনের જાન્નન મૂશ્વ ન હોકિ ની ઝાફા જ્ઞામા সহজেই বুঝিতে পারি। মানসিক বন্ধনের কারণ অজ্ঞান । তাই। আমির। সাধুfরণ জ্ঞানে বুঝিতে পারি না, এবং তাহাকে বন্ধন বলিয়াই মনে করি না, বরং বিশেষ প্রীতির চক্ষে ষ্ট দেখিয়া থাকি । অজ্ঞান প্রযুক্ত আমরা সাংসারিক বিষয়ে আসক্ত হইতেছি । এবং ঐ সকল বিষয়কে আমাদের মুথের উপক গুণ মনে করিতেছি, কিন্তু তাহা প্রকৃতপক্ষে আমাদের সুপের কারণ নহৈ, বরং দুঃখেরই কারণ, ইহা পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে । ঐ সকল বিষয়ের সংসর্গে আমরা ভাগদের অধীন হইয়া পড়িতেছি । যেমন রুজু দ্বারা বদ্ধ পশু প্রভৃতি প্রাণিগণ স্বাধীন ভাবে বিচরণ করিতে পারে না, সেরূপ আমরাও অজ্ঞানরূপ রজজু দ্বারা সংসার-বৃক্ষে আবদ্ধ হইয়া স্বাধীনভাবে বিচরণ করিতে