পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৩১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

WSX8 रुडङ्ग* शांन @ांब्रहे हरेंउ ।। ७झे ५झनैौद्र কথকতা ক্রমাগত তিন মাস চলিয়ছে। এ সকলের আর কত পরিচয় দিব ? বঙ্কিম বাবুর গ্রন্থসমূহ-মধ্যে কীৰ্ত্তনের ও সহজ গানের সামান্ত পরিচয় পাওয়া যায়, কিন্তু ঠাহীর ংগ্ৰন্থ ছিল বিস্তর, তিনি আমাদিগকে দিয়া গিয়াছেন, তাহার ক্ষুদ্র অংশ মাত্র। বঙ্কিমচন্দ্রের শিক্ষার আর একরূপ উপকরণ, তাহারি ভবনে প্রতিষ্ঠিত রাধারী ও তাছার নিত্য সেবা। এই বিগ্রহের প্রতিষ্ঠা সম্বন্ধে একটি গল্প আছে। বঙ্কিম জীবনী ৬ इहेउ cमहे अब्रः ॐकृङ कब्रिग्रा निरउछि । “১৭৪৮ খৃষ্টাব্দে একদা অপরাহ্লে জনৈক জটাজুটধাৰী সন্ন্যাসী সশিষ্য কাটালপাড়ার আসিয়া উপনীত হইলেন । অতিথিশালা नहे, अब्रानोि बाँक्षा श्हेब्र 'श्रङ्गीन'च्न उप्ले বটচ্ছায়াতলে বিশ্রামার্থ উপবেশন করিলেন। র্তাহার কাধে একটি দীর্ঘ বিলম্বিত ঝুলি। ঝুলির ভিতর “রাধাবল্লভজীউ” ছিলেন। সন্ন্যাসী বুলিটি নামাইয়া তরুছায়ায় উপবেশন করিলেন। বিশ্রামস্তে যখন সন্ন্যাসী বুলিটি তুলিতে গেলেন, তখন তাহা আর তুলিতে পারিলেন ন। ক্ষুদ্র বিগ্রন্থ তুলিতে সন্ন্যাসীর সামর্থো কুলাইল না। সন্ন্যাসী বুঝিলেন, ঠাকুরের cण हांtन थांकिtठ हेछह श्झेब्रांtछ् । डिनि তখন (সেই গ্রামের সঙ্গতিপন্ন ব্যক্তি ) রঘু দেব খোযfলকে ঠাকুর-সেবার ভার গ্রহণ করিতে অনুরোধ করিলেন। রঘুদেব তন্মুহূর্বে স্বীকার পাইলেন। সন্ন্যাসী অর্জুনার বঙ্গদর্শন

  • वर्णैश्च दकिप्रकल 5¢ां★itषjitग्नब्र औदन-कब्रिङaখীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সঙ্কলিত ।

[ ১২শ বর্ষ, ভাদ্র, ১৩১৯ সন্নিকটে একস্থানে একখানি ক্ষুদ্র চাল তুলিয়া ঠাকুরকে প্রতিষ্ঠিত করিয়া স্থানান্তরে চলির গেলেন। কয়েক মাস পরে সন্ন্যাসী ফিরিয়া আসিয়া এক দানপত্র রঘুদেবকে প্রদান করিলেন । দানপত্র মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র কর্তৃক রাধাবল্লভজীউ বরাবর লিখিত । দানের সম্পত্তি সামান্ত কয়েক বিঘ ভূমি মাত্র। বর্তমান চট্টোপাধ্যার-বাটী, রাধা, বল্লভ-মন্দির প্রভৃতি এই দানপ্রাপ্ত ভূমির উপর দণ্ডায়মান ।” • • • তাহার কয়েক বৎসর পরে ১৬৭৫ শকে রঘুদেব কর্তৃক মন্দির নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। মন্দিরগাত্রে লিখিত ছিল – বাণ সপ্ত কলা নাকে রঘুদেবেন মন্দির। রঘুদেবের দৌহিত্র রামহরি চট্টোপাধ্যায় মাতামহের বিষয় পাষ্টয়া কঁটি{লপাড়ায় বাস করেন । রামহরি বঙ্কিমচন্দ্রের প্রপিতামহ । বঙ্কিমচন্দ্রের বাল্যাবস্থায় এই বিগ্রহের এবং অতিথি-অত্যাগত-সেবার মুন্দর বন্দোবস্ত ছিল, এখনও অনেকটা আছে। সেই মুন্দর বিগ্রহ ও তাহার ঐকান্তিক সেবা সনদর্শনে অভ্যস্ত বঙ্কিমচন্দ্র বয়সকালে কৃষ্ণভক্তি পরায়ণ হইয়াছিলেন । কেবল কৃষ্ণভক্তি নহে। শ্ৰীকৃষ্ণের ঈশ্বরত্বে বিশ্বাস তিনি আপনার গ্রন্থমখে লিথিয়া গিয়াছেন, সে ত সকলেই জানেন - আমি বণিতেছি—এই প্রতিষ্ঠিত বিগ্রহের অলৌকিকত্বে তিনি সম্পূর্ণ বিশ্বাসী ছিলেন। এই সম্বন্ধে আমি তাছাকে ধীরে ধীরে একটু জেরার ভাবে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম—তিনি প্রথমে প্রফুল্ল অন্তঃকরণে সহাস্তবদনে,