পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৪০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

808 পাপ, আর পাপের অপরিহার্য পরিণাম যে নরকভোগ, তাহা হইতে অব্যাহতি লাভ कब्रां८कहे शूद्रैौबांtनब्रl ७२९ भूमणमाzनब्र সচরাচর মুক্তি বলিয়া গ্রহণ করেন। হিন্দুর মুক্তির আদর্শ ইহা অপেক্ষ একটু উদার। পাপ ও পুণ্য উভয়ের অতীত অবস্থাকেই হিন্দু মুক্তি কছেন। মুক্তাবস্থায় হিন্দুর যে কেবল পাপই থাকে না, তাহী নহে, পুণ্যও থাকে না । ছায়াতপের দ্যায় পাপ-পুণ্য যুগ্মবস্ত ; একের সঙ্গে অপরে অচ্ছেদ্য যোগে আবদ্ধ ; একের উপস্থিতিতে ফুটকারেই হউক বা বীজাকারেই হউক, অপরের উপস্থিতি অনিবাৰ্য্য। পাপ থাকিলেই পুণ্যও থাকিবে ; পুণ্য থাকিলেই পাপও থাকিবে । মুখ ও দুঃখ, শীত ও গ্রীষ্ম, মান ও অপমান, স্ততি ও নিন্দ, এ সকল যেমন নিত্যযুক্ত হইয়া আছে, পাপ এবং পুণ্যও সেইরূপ । এ সকলকে হিন্দু শাস্ত্রে দ্বন্দ্ব কহে। আর মুক্তির অবস্থ৷ এ সকল স্বন্দ্বের অতীষ্ঠ অবস্থা। দ্বন্দ্বাতীত জীবই হিন্দুর চক্ষে একমাত্র মুক্ত জীব । আর शिनि ७हे ६न्झांडोउ श्रदश लांउ कब्रिब्रtिछन, র্তীর পক্ষে কোনও বিধিও নাই নিষেধও, নাই। তার জাতি-বর্ণের, আচার-বিচারের, ব্ৰত-নিয়মের, যাগযজ্ঞের, কোনও কিছুরই অপেক্ষ আর নাই। তিনি এ সকলের অতীত, তিনি স্বাধীন, স্বারাজ্যে প্রতিষ্ঠিত। এই যে স্বাধীনতা—এই ষে স্বারাগ্যলাভ, ইহাই হিন্দুয় ধৰ্ম্মের ও হিন্দুর সাধনার চরম লক্ষ্য। গাছ স্থ্যজীবনের, সমাজ-জীবনের,ধৰ্ম্মের ক্রির কৰ্ম্মের অশেষবিধ বিধিনিষেধ ও ভেদবিচার এই চরম লক্ষ্য লাভেরই সাধন ও সোপান বঙ্গদর্শন [ ১২শ বৰ্ষ, আশ্বিন, ১৩১৯ রূপে হিন্দু সাধনায় श्हेब्रItछ्। এ সকল উপায় মাত্র, উদ্দেশু নহে। এ গুলি সাময়িক বিধান, নিত্যকালের নিয়ম নহে। আর এ সকল বিধিনিষেধ যে অবাস্তর, আকস্মিক, সাময়িক উপায় মাত্র, ধৰ্ম্মের সনাতন উদ্বেগু ও আদর্শ নয়, ইহা দেখাইবার জন্তই যেন এই পুরীতীর্থের প্রতিষ্ঠা হইয়াছে। এই তীর্থের দেবতাকে হিন্দু জগন্নাথ বলিয়া ডাকেন। র্তার এই নামকরণ যে একটা অর্থহীন আকস্মিক ব্যাপার এমনও মনে হয় না। শ্ৰীজগন্নাথের সঙ্গে তার শ্ৰীক্ষেত্রের রীতিনীতির ও আচার-বিচারের একটা নিগুঢ় অঙ্গাঙ্গী যোগ রহিয়াছে বলিয়া বোধ হয় । পুরীর দেবতা যেমন জগন্নাথ, কাশীর দেবতা সেইরূপ বিশ্বেখর ; বৃন্দাবনের দেবতা সেইরূপ শ্ৰীগোবিন্দজ । যিনি গোবিন্দ, তিনিই বিশ্বেশ্বর ; তিনিই আবার জগন্নাথ,—ইহ। সত্য । হিন্দু আপনার ইষ্টদেবতাকে বহু নামে ডাকেন, বলিয়, তিনি যে এক নন, কিন্তু বহু, এমন অদ্ভূত কথায় বিশ্বাস করে না । অতি প্রাচীন কালেই হিন্দু এ সকল অসংখ্য নামের অন্তরালে যে একই অখণ্ড অদ্বৈত বস্তু বিপ্লাজ করিতে ছেন, ইহা জানিয়াছিল। আপনার সাধনার অতি শৈশবেই তিনি এটা ধরিয়াছিলেন— “একং সন্ধিপ্রাঃ বহুধা বদল্লুি" এক সত্যকেই পণ্ডিতেরা বহু নামে ডাকিয়া থাকেন । যিনি ইন্দ্র, তিনিই অগ্নি, তিনিই বরুণ, তিনিই গরুৎ। যিনি তিনিই শ্ৰীগোবিন্দ্র বা শ্ৰীকৃষ্ণ, उिनिहे विt**ब्र, ७ क्षिरब श्लूिज़ कषन७३ কোনও দ্বিধা ছিল না ও নাই। কিন্তু স্বরূপতঃ