পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৪৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88Վ কিশোরী বলিল—“ম-জি, তুমি কাল टैिरू ७३ गयाग्न ७थांtन 4ग-श्रांछ यनि তোমার ছেলের বিচার মা হইয়া যায় ,তবে কাল আমরা এর ব্যবস্থা করব!" -- (o) কিশোরী বাড়ী ফিরিয়াই বন্ধুবর প্রফেসর য—কে ধরিয়া বসিল, এখানে র্তার কোন পরিচিত উকিল আছে কি না, থাকিলে এখনি তার কাছে যাইহে হইবে। বন্ধুবৰ্ণ একটু স্থাবর’ গোছের লোক, কিন্তু কিশোরী ঠাহাকে কিছুতেই স্থির হইতে দিল না, তখনই গাড়ী ডাকাইয়া য—বাবুর বন্ধু একটি নব্য উকীলের বাড়ী গেল। সমব্যবসায়ী কাজেই কিশোরী অতি সত্বরেই উকীল সাহেবের সঙ্গে বেশ জমাইয়া লইল এবং শিউরতনের মোকৰ্দমার সমস্ত বিবরণ বলিয়া, ঠাহাকে মোকৰ্দমা চালাইবার ভার দিল এবং তৎসঙ্গে ফিস দিতেও ভূলিল ন উকীল সাহেব ফিস্ লইতে আপত্তি করিলে—fকশোরী অমানবদনে বলিল—“এ টাকা সেই বুড়ীর ” সন্ধ্যার সময় সংবাদ পাওয়া গেল— পর দিন শিউরতনের বিচার। উকীল সাহেব অভিযোগের বৃত্তান্ত ও অস্থান্ত কাগজাতের নকল লইয়াছেন। রাত্রে কিশোরী আলীর উকীলের বাড়ী গেল এবং কাগজাদি দেখিয়া তার সহিত পরামর্শ করিয়া अभिज्ञ छैiरण१ ७छाङ्गश शङ हडेश– যমুনাকে সাক্ষী মানিয়া আসল ঘটন। প্রমাণ করা। কিন্তু বৃদ্ধ কিছুতেই রাজী হইল না, বলিল—“বাবুজি, বথুন কেমন बन्नशश्वन [ ১২শ বধ, কাৰ্ত্তিক, ১৩১৯ করিয়া অত লোকের যাবে গিয়া এ সব কথা বলিবে ! এ ছাড়া আর যদি কোন উপায় থাকে ত দেখ। আমার ত ই মত—তবে আমি বুড়ে সুড়ো মানুষ, একবার শিউরতনকেও জিজ্ঞাসা করে দেখ—সে কি বলে ।” উকীল সাহেব জেলে শিউরতনের সঙ্গে দেখা করিলেন —তারও ঐ কথা, "জান কবুল সেও ভাল, কিন্তু আবরু খোয়াইতে পারিব না।” পরদিন শিউরতনের মোকৰ্দ্দন উঠিল, তাহার দোষ প্রমাণ করিবার সাক্ষীর অভাব হইল না, গ্রামের তিন চার জন সাক্ষী উপস্থিত হইল, পুলিশের তদ্বিরে একজন বেশিয়া আসিয়া সাক্ষ্য দিল যে এই ব্যক্তিই তার কাছে ক’খান৷ থালা ও লোট ইত্যাদি বেচিতে আসিয়াছিল— সে বেশ দক্ষ তার সহিত শিউরতন ও চোরাই মাল সনাক্ত করিল, জেরায় তাহাকে কিছুতেই টলষ্টতে পারা গেল না। ম্যাজিষ্ট্রেটের বিচারে শিউরতন দোষী প্রমাণিত হইল—তার তিন মাস সশ্রম কারাবাসের আজ্ঞ গুইল । 鬱 鬱 滌 豪 鬱 কাছারী হইতে ফিরিয়া কিশোরী মনিমুখে একটা আরাম কুর্টিতে শুইয় পড়িল, আজি আর তার কোন উৎসাহ নাই, তার রকম দে খয়া আমি. একটু চিন্তিত হইলাম । পাচটার সময় আমি বলিগাম—“দেখ, এমন করে, ওয়ে থাকলে ত হবে না, বুঢ়ী ও शाने মোকৰ্দমার খবরের জন্তে কত উৎসুক হয়ে রয়েছে, তাদের ত একটা সংবাদ দেওয়া চাই, চল, উঠ।”