পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৪৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭ম সংখ্যা দিল্লীর মোহর, সকল গুলিই ওজনে गभग श्३छ बप्प्ले, किङ लाभ श्द्रि श्णि ना। কখনো বা একটা মোহর ১২ টাকায় বিক্ৰী হইত, কোণ দিন বা উহার দাম হই ত ১৫ টাকা, কখনো বা ১৩১৪ টাকাতেও মোহর পাওয়া যাইত। পয়সাও সেই ৰূপে বিক্রীত হইতেছিল। উহারও মূল্য নিৰ্দ্ধারিত ছিল না। প্রয়োজন অক্সপারে এবং স্থানভেদে রৌপ্য ও তাম্রমুদ্রার মূল্য নিরূপিত হইত। অনেক সময়েই রৌপ্য বা তাম্র মুদ্র উহার আসল মূল্য অপেক্ষ। কমে চলিত ! মুসলমান বাদশাহগণ তাই রৌপ্যমুদ্রার মূল্য চিরস্থির করিবার জন্য প্রয়াস পাইতেছিলেন । কাগজে পত্রে স্থির ছিল যে একটা রৌপ্য মুদ্রা ওজনে এক লিঙ্ক হইবে এবং তাহার শতগুগে ৯৮ ভাগ রূপ! থাকিবে। ইহাই সেকালে আদর্শ রৌপ্যমুদ্রার রূপ ছিল। টঙ্কশালা সংস্থাপন সেকালে রাজশক্তিপ্রতিষ্ঠার অতি আবশুক চিহ্ন বলিয়৷ বিবেচিত হইত। যে সকল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সামন্তরাজগণ সর্ববিষয়ে দিল্লীfসংহাসনের শাসন অবস্থি ৬ চিত্তে মানিয়া লইতেন, তাহারাও रङ्गाखा मtषा मूझ थञ्च ठ कब्रिtठभ ।। ८ष রাজবংশের গৌরব-স্বৰ্য্য প্রায় অস্তমিত হইয়াছিল, সে বশও যেমন মুদ্র প্রস্বত করিবার স্বাধীনতা রক্ষায় যত্নবান হইতেন, নবরাজ্য লাভ করিয়া যাহার কেবল প্রতিষ্ঠা ও শক্তির প্রথম পাদপীঠ স্পর্শ করিয়াছিলেন, ওঁাহারাও তেমনি সৰ্ব্বাগ্নে মুদ্রা প্রস্তুত করিতে চাহিতেন। মহারাষ্ট্রীয়গণ যখন মাত্র দুই একটা গিরিদুর্গ অধিকার মুদ্রা-মন্বস্তর 886: করিয়াছিলেন, তখনই তাহারা টঙ্কশাল সংস্থাপন করিয়াছিলেন। কোম্পানী বাহাদুর এ দেশে আসিয়া যখন বাঙ্গালীর কেবল . झ३ फ्राब्रि पनि सेनान ७ श्हे ७रुप्रै शृश् অধিকার করিয়াছিলেন, তখনই নিজের মুদ্রা প্রস্তুত করিবেন বলিয়, পরামর্শ কয়িতেছিলেন । ے-- ভারতবর্ষে তখন অনেক টঙ্কশাল ছিল। কিন্তু কোনো স্থানেই একটী নির্দিষ্ট আদর্শ সম্মুখে রাখিয়া মুদ্র। প্রস্তু ত হইত না। তখন কোনো দুই টঙ্কশালের মুদ্রা ওজনে এবং রূপার পরিমাণে এক ছিল না ; এমন কি কোনো কোনো স্থানে একই টাকশালে দুই তিন প্রকারের টাকা প্রস্তুত হইভ । এইরূপে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের অসংখ্য মুদ্র। ভারতবর্ষে বিস্তৃতি লাভ করিয়াছিল। সুতরাং কোনো একটী বিগুস্থ মুদ্রাকে অশুদ্ধ করিতে কাহাকেও অধিক ৰেগ পাইতে হইত না । কোম্পানী বাহাঙ্কুর এ দেশে আসিয়৷ যে ঋণ গ্রহণ করিতে অগ্রস্ত করিয়াছিলেন তাহার জন্য মুদ কিছু অধিক দিতেন । নগদ টাকা গ্রহণ করিয়া তাহার তৎপরিবর্তে এক খণ্ড করিয়া কাগঞ্জ দিতে লাগিলেন। উহাই কোম্পানীর “নোট”নামে সুপরিচিত। সেই “নোট” যাহাতে খুব প্রচলিত হয় তদ্বিষয়ে তাহাদিগের যত্বের অভাব ছিল না। ইহার ফলে ভারতবর্ষের নানাস্থানে “নোট” চঙ্গিতে লাগিল। কিন্তু নোট বাজারে ভাঙ্গাইতে গেলেই অনেক সময় শতকরা ১৪ টাকা করিয়া বাট দিতে হইত। •

  • Calcutta Gazette—6th sept. 1787,