পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৪৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ባb” বুধিয়া অঞ্চলপ্রাস্ত দিয়া তাহার মুনীর মুখখানি ভাল করিয়া মুছিয়া প্রদীপের আলোট वॉफ़ॉहेब्रां मिठ । বৃদ্ধ তখন ক্রমে ক্রমে বাৰু সাহেবের ধন, রূপ ও ঐশ্বৰ্য্যের.কথা পাড়িল এবং একবার ठtरुींद्र नछtद्र श्रृंफ़िtण "cष, डांशंद्र श्ठां*|পীড়িত জীবনের কোন সাধই অপূর্ণ থাকিবে না, এ কথাও ভাহাকে বিশেষরূপে বুঝাইয় দিতে ক্ৰটি করিল না । বুধিয়া কম্পিতবক্ষে কথাটা ভাল করিয়া বুঝিবার চেষ্টা করিতে লাগিল। বুধিয়ার নিকটে কথাটা তীক্ষধার অসির উপর নিক্ষিপ্ত মধুর মত মনে হইতেছিল। মিষ্টতার লোভ সম্বরণ করাও কঠিন, আবার লেহন করিতে গেলেও জিহবা কাটির याद्देवांग्न स्रां★क ! অনেকক্ষণ ভাবিয়া বুধিয়া সলজ্জ ইঙ্গিতে জানাইল যে গৃহস্থ-বধুর পক্ষে ইং কিরূপে সম্ভব হইতে পারে ? শুনিয়া বৃদ্ধ মৃদুহাস্য করিয়া বুধিয়ার কাণে কাণে বলিল “এ ঘটনা কি গ্রামে নুতন । রছিমপুরের যুবতীদের মধ্যে এমন কোন মুনার আছে, যে একদিন ন। একদিন বাবুসাহেবের অনুগ্রহ লাভ করে নাই ? কিন্তু এ কথা কি প্রকাশ হইয়াছে ? সেজন্ত কিছুমাত্র চিন্তা নাই ।” কিন্তু বুধিয়ার কিছুতেই ইহাতে সাহস হইল না। বৃদ্ধ। পরদিন আযার আসিল এবং पाहेबांब्र गमtब्र cशांभtन वृश्ब्रिांब शरठ नलणै छैक निद्रl cनण। दूषिब्रां प्रमठि ७ কুমতির দারুণ যুদ্ধে নিতান্ত বিব্রত হইয়া फेीिण। তিন দিনের আলোচনার পর বৃদ্ধ স্থির বুৰিল ষে, ভিখারীকে কোথাও সরাইয়া দিতে বঙ্গদর্শন [ ১২শ বর্ষ, অগ্রহায়ণ, ১৩১৯ ন পরিলে, বুধিয় ੇ সম্মত হইবে না। बांदू गांtश्व यथांनमरब्र ५ ग१वांम*ाहेब्रा से°ग्नि চিস্তা করিতে লাগিলেন । সপ্তাহ পরে একদিন প্রভাতে উঠিয়া গ্রামের লোক সভয়ে দেখিল যে, পুলিশ আলিয়। ভিখারীর গৃহের চারিদিক ঘেরিয়া ফেলিয়াছে। দেখিয়, সকলেই ভয়ে ভয়ে আপন আপন গৃহে পুনঃ প্রবেশ করিল। একটু বেলা হইলে, ঘোড়ায় চড়িয়া দারোগ৷ সাহেব ঘটনাস্থলে উপস্থিত হইলেন ; সঙ্গে বাৰু সাহেব স্বয়ং। দারোগ আগিয়াং গ্রামের সমস্ত ‘মাতববর’ ব্যক্তিগিকে ডাকিয়া পাঠাইলেন। সকলে উপস্থিত হইলে, কনষ্টেবলদের ছকুম দিলেন “খানাতলিপি স্বরু করে।” দুইজন কনষ্ট্রেবল গৃহমধ্যে প্রবেশ করির ভিখারীকে গ্রেপ্তার করিল। অন্যান্ত সকলে চারিদিক্ অন্বেষণ করিতে লাগিল। খুজিতে খুঁজতে অবশেষে এক চাউলের হাড়ি হইতে একখানি সাড়া এবং কিছু স্বর্ণ ও রৌপ্যের অলঙ্কার বাহির হইল! বাবু সাহেব সাগ্রহে অগ্রসর হইয়া বলিলেন, “এই বটে। এই আমার স্ত্রীর সাড়ী ও অলঙ্কার ” দারোগ সাড়ী ও অলঙ্কার ভিখারীর সম্মুখে আনিয়া বলিলেন “কেয়া রে ইয়ে সাড়া আউর জেবর বাহ। মিল ? " ভিখারী বিস্ময়ে অভিভূত হইয়া পড়িয়াছিল; সে দরোগ৷ সাহেবের প্রশ্নের কোনই উত্তর দিতে পারিল না। দারোগ আবিষ্কৃত দ্রব্যের তালিকার সাক্ষীদের নাম স্বাক্ষর করাই। লইয়৷ ভিখারীকে চালান দিলেন। বিশ্বরে দুঃখে অপমানে ভিখারী কাধিয়া ফেলিল । दूषिब्र जलब्रांtण नैफ़ाइब्र गषण*