পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৬১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেদের কথা i g“ (२) दिrण*ीtग्नग्न ८ठां कथांझे नॉ३, फ्रांगांtप्रज्ञ মধ্যেও অনেকেই, বেদকে কেন যে च८ओक्रंशद् ७ निर्ड णि! , श्नitछ्, श्ाद्र প্রকৃত মৰ্ম্ম গ্রহণ করিতে পারেন না। প্রাকৃতজনে স্বধর্থে আস্থাবান হইয়৷ অনেক সময়ে ইহার একটা অতি প্রাকৃত অর্থ করিয়া বসেন। কোনও অলৌকিক উপায়ে পরমেশ্বর মনুষ্য-সমাজে তত্ত্বজ্ঞান ও ধৰ্ম্মানুশাসন প্রচার করিলার উদ্দেশ্যে ঋগ্বেদাদির প্রতিষ্ঠা করিয়াছেন, সাধারণ লোকে এমনও কল্পনা করিয়া থাকে। পণ্ডিতেরাও যে সৰ্ব্বথাই এরূপ কল্পনার । পোমকতা করেন না, এমনও বলা যায় ম। মানবীয় যুক্তিতে এই অর্থে বেদের প্রামাণ্য প্রতিষ্ঠিত করা অসম্ভব। আর বেদের প্রামাণ্য সম্বন্ধে প্রাকৃতজনের ७हे रुषर्थ शश्१ रुद्विग्नाँहै, श्रांछिकांशि অনেকে বেদের অধিকারকে অগ্রাহ করিয়া ধাকেন । প্রকৃতপক্ষে হিন্দুর মীমাংসা-শাস্ত্রে বেদপ্রামাণ্যের এরূপ কোন অতি প্রাকৃত অর্থ খুজিয়া পাওয়া যায় না। স্থষ্টির সঙ্গে সঙ্গেই বেদেরও উৎপত্তি হইয়াছে। স্বষ্টি একটা ঘটনা-বিশেষ অথবা আর এক দিক দিয়া দেখিলে ইহাকে একটা নিরবচ্ছিন্ন ঘটন্ম-প্রবাহ বলিতে পারা যায়। এই श्रृष्टि श्ब्र नापंक, मा दङ्ग मित्रर्थक । हेश्। शनेि मिब्रर्षक शब्ल, चरी१ ७३ वtद्म ¢कांम éकांरब्रङ्ग फॉरी-कांग्र१-जूषझ 'তাহা হইলে ইহা কিম্বা উপায়-উদ্দেঙ্গের সংযোগ না থাকে, কোন প্রকারেই জ্ঞানগম্য হইতে পারে না । সে অবস্থায় কোনও জ্ঞানের উপরে যে স্বষ্টি প্রতিষ্ঠিত, এরূপ অনুমান করাও অনাবগুক হয়। সুগরাং এরূপ স্বষ্টির সঙ্গে সৰ্ব্বজ্ঞান মূল যে বেদ তাহার প্রতিষ্ঠা করারও আর কোনই প্রয়োজন থাকে না । অন্য পক্ষে স্বাক্ট যদি একটা সার্থক ব্যাপার হয়, অর্থাৎ কৃষ্ট বলিতে অমিয়া যে ঘটনা বা ঘটনা-প্রবাহ বুঝি, তাহার যদি কোনও অর্থ থাকে, কাৰ্য্য-কারণসম্বন্ধে প্রতিষ্ঠা, কিম্বা উপায়-উদেখের সংযোগ যদি এই স্বষ্টিব্যাপারের একটা অপরিহার্য্য লক্ষণ হয়, তাহা হইলে এই স্বষ্টির সঙ্গে সঙ্গেই সৰ্ব্বজ্ঞানমূল বেদের প্রতিষ্ঠাও অবগুস্তাব হইয়া উঠে। এই অর্থেই বেদকে জগতের যাবতীয় জ্ঞানের আধার বলা হইয়া থাকে। এখন প্রশ্ন এই, এই স্বাক্ট-ব্যাপার নিত্য না অনিত্য। স্রষ্ট কোন বিশেষ কালে স্বষ্টিকার্য্য সম্পাদন করেন, এরূপ সিদ্ধান্ত বা কল্পনা করিলে এই স্থাষ্টকে কোন মতেই নিত্য বলা যাইতে পারে না। আর সে অবস্থায় স্রষ্টাও পরিবর্তন হেইয়া পড়েন, তার নিত্যত্বও আর রক্ষা করা যায় না। কর্থের পূৰ্ব্বে কৰ্ম্মীর’ যে অবস্থা থাকে, কৰ্ম্মকালে বা কৰ্ম্মের পয়ে সে अरुश् श्रांज़ शंiएक नl, थॉरु जञ्चत् नाश् । সুতরাং কালবিশেষে স্থষ্টি হইয়াছে, এরূপ