পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম সংখ্যা । ] ज्रोब्रङबुङ्ग:३ङिझोज । - శిశ్వినీ যে সকল দেশ ভাগ্যবান, তাহারা চিরন্তন স্বদেশকে দেশের ইতিহাসের মধ্যেই খুম্বিয় পায়-বাঙ্গককালে ইতিহাসই দেশের সহিত তাছাদের পরিচয়সাধন করাইয়া দেয়। আমাদের ঠিক তাহার উন্ট। দেশের ইতিহাসই আমাদের স্বদেশকে আচ্ছন্ন করিয়া ब्रां१िब्रां८झ् । भांभूष्म व्र श्रांझम* श्रउ श७ কার্জনের সাম্রাজ্যগৰ্ব্বোদগারকাল পর্য্যস্ত ষে কিছু ইতিহাসকথা, তাহা ভারতবর্ষের পক্ষে বিচিত্র কুহেলিকা—তাহা স্বদেশসম্বন্ধে আমাদের দৃষ্টির সহায়তা করে না, দৃষ্টি আবৃত করে মাত্র। তাহ এমন স্থানে কৃত্রিম আলোক ফেলে, যাহাতে আমাদের দেশের দিক্‌টাই আমাদের চোখে অন্ধকার হইয়া যায়। সেই অন্ধকারের মধ্যে নবাবের বিলাসশালার দীপালোকে নৰ্ত্তকীর মণিভূষণজলিয়৷ উঠে ; বাদশাহের মুরাপাত্রের রক্তিম ফেনোচ্ছ,সি উন্মত্ততার জাগর-রক্ত দীপ্ত-নেত্রের দ্যায় দেখা দেয়—সেই অন্ধকারে আমাদের প্রাচীন দেবমন্দিরসকল মস্তক আবৃত করে এবং মুলতান-প্রেয়সীদের শ্বেতমশ্মর রচিত কারুখচিত কবরচুড়া নক্ষত্ৰলোক চুম্বন w কৱিতে উদ্যত হয় । সেই অন্ধকারের মধ্যে অশ্বের খুরধ্বনি, হস্তীর বৃংহিত, অস্ত্রের ঝঞ্চনা, সুদুরব্যাপী শিবিরের তরঙ্গিত পাণ্ডুরতা, কিংখাব-আস্তরণের স্বর্ণচ্ছটা, মসজিদের ফেলবুদবুদাকার . পায়াশমণ্ডপ, খোজাপ্রহরিরক্ষিত প্রাশাদ-অস্তঃপুরে রহস্তনিকেতনের নিস্তব্ধ মেীন-এ সমস্তই বিচিত্র শব্দে ও বর্ণে ও ভাৰে যে প্রকাণ্ড ইন্দ্রজাল রচনা করে, তাছাকে ভারতরর্ষের ইতিহাস বলিয়া লাভ কি ?’তাহ ভারতবর্ষের পুণ্যমন্ত্রের পুথি টিকে একটি অপরূপ আরব্য উপন্যাস দিয়া মুড়িয়া রাখিয়াছে—সেই পুথিখানি কেছ খোলে না, সেই আরব্য উপন্যাসেরই প্রত্যেক इज cझ्णब्रा ठूषश् कब्रिब्र गब्र। कांशंब्र পরে প্রলয়রাত্রে এই মোগলসাম্রাজ্য যখন মুম্ষু, তখন শ্মশানস্থলে দুরাগত গৃধ্ৰগণের পরস্পরের মধ্যে যে সকল চাতুরী-প্রবঞ্চনাহানাহানি পড়িয়া গেল, তাহীও কি ভারতৃবর্ষের ইতিবৃত্ত ? এবং তাহার পর হইতে পাচ পাঁচ বৎসরে বিভক্ত ছক-কাট সতরঞ্চের মত ইংরাজশাসন, ইহার মধ্যে ভারতবর্ষ আরো ক্ষুদ্র ;-বস্তুত সতরঞ্চের সহিত ইহার প্রভেদ এই যে, ইহার ঘরগুলি কালোয়শাদায় সমান বিভক্ত নহে, ইহার পনেরোআনাই শাদ। আমরা পেটের অল্পের বিনিময়ে মুশাসন, স্কবিচার, মুশিক্ষা, সমস্তই একটি বৃহৎ হোয়াইট্যাওয়ে-লেডল-র দোকান হইতে কিনিয়া লইতেছি—আর সমস্ত দোকানপাট বন্ধ। এই কারখানাটির বিচার হইতে বাণিজ্য পৰ্য্যস্ত সমস্তই মু হইতে পারে, কিন্তু ইহার মধ্যে কেরাণীশালার এককোণে আমাদের ভারতবর্ষের স্থান অতি ঘৎসামান্ত । কিন্তু তবুও ভারতবর্ষ আছে। তাছা আমাদের রাষ্ট্রশালা ও পাঠ্যগ্রন্থসভার নেপথ্যে রহিয়াছে। . আমাদের সুশিক্ষাস্বশাসনের রঙ্গভূমির আলোকে তাহাকে দেখিতে পাই না--রঙ্গমঞ্চের উপর নানালাজে नांना न नांछिब्रां बांझ्वां ७ ८वङन लझेब} চলিয়া যাইতেছে-লে বাহিরের বিস্তীর্ণনিস্তন্ধ ক্ষেত্রে ধ্রুবতারার আলোকে মৌন হইয়া বলিয়া আছে। প্রতিনি তাহার