পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম সংখ্যা :ি} . - ভারতবর্ষের ইতিহাস। ३६१ দি সাংঘাত্তিক বা লাগে, তবে সমস্ত পা আগাগোঁড়া পচিয়া উঠিতে পারে – ক্ষতের, সংসর্গে সঙ্গীৰ অংশ দূষিত হইয়া নিজের कांछ फ्रांणाहेष्ठ अक्रम इग्न । cऊर्मनि बांश কারণে দেশের যখন দুৰ্গতি ঘটে, তখন তাহার ভিতরের যন্ত্রতন্ত্রগুলি কেবল যে বিকল হয়, তাহ নয়, দূষিতও হইতে পারে। সে দোষ তাহীর অস্তিরিক নহে, তাহ। আগস্তুক । অতএব, দুৰ্গতিপ্রাপ্ত ভারতবর্ষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, ক্রিয়াকলাপ দেখিয়া প্রাচীন ভারতবর্ষের আদর্শকে লঘুভাবে বিচার করা চলে না। তাহা ছাড়া, য়ুরোপের আদর্শকেই একমাত্র শ্রেষ্ঠ আদর্শ কল্পনা করিয়া তাহারই निटक मैंiङ्गाहेब्रा विभईीख मूबरौञ१ मिग्ना ভারতবর্ষকে অতি ক্ষুদ্র করিয়া দেখিলেও ভারতবর্ষকে দেখা হইবে না। ভারতবর্ষীয় সমাজ প্রকৃতিসম্বন্ধে আর একটা বিভীষিকা আমাদিগকে চঞ্চল করিয়া তোলে। আমরা বলি—“ব্যক্তিগত স্বাতন্ত্র্যকে ভারতবর্ষ, সমাজের মাপে ছাটিয়া ফেলিতে চায়, সেটা উচ্চ অঙ্গের সভ্যতার লক্ষণ নহে। কেবল সমাজের দিক দেখিলে হইবে না মানুষের নিজের একটা দিক্‌ আছে। সমাজ ७मन इ७ब्रां 5ाहे, षांशोरङ भांछ्ष उांशंङ्ग নিজত্বকে যথাসম্ভব সার্থকতা দিতে পারে।” उांब्रऊवर्षेौंब्र नृङाडांरक ७हे निकू रुहेरङ আক্রমণ করা যায়, এইরূপ" আমাদের অনেকের বিশ্বাস । e মানুষ নিজেকে লাভ করিবে, নিজেকে পরিণতিদান করিবে, এ সব কথা ভাল। ভারতবর্ষেরও সেই অতিপ্রায় ছিল এবং যুরোপেরওঁ সেই অভিপ্রায়। কিন্তু এই প্রকৃত নিজত্বটা যে কি, সে সম্বন্ধে মতভেদ থাকিলে তাহার লাভের উপায়সম্বন্ধেও পঞ্চ ভেদ ঘটে। অতিরিক্ত সার দিলে গাছের অতি-বাড় হইয়। তাছার ডালপালাপাতার প্রাচুর্য্য হয়, তাহাতে ফসল হয় না। যে ব্যক্তি ডালপালার অতিবৃদ্ধিকেই প্রাধান্ত দেয়, সে যে-ভাবে চাষ করে, যে ব্যক্তি ফসল চার, সে সে-ভাবে করে না, সে সার প্রভৃতিকে পরিমিত করিয়া আনে । ভারতবর্ষ বলে, প্রবৃত্তিকে অতিরিক্ত সার জোগাইলে তাহাতে আমাদের ডালপালা বাড়ে, কিন্তু ফসল নষ্ট হয়। ভারতবর্ষ ডালপালার অতিবৃদ্ধি চায় নাই বলিয়৷ বাল্যকাল হইতে প্রবৃত্তিকে নিয়মিত করিझोUछ् । .हेश বিশেষরূপৈ ব্যক্তিগত সার্থকতারই জন্ত, সমাজের জন্ত নহে। স্পার্টানসমাজ মামুষকে বিশেষ একটা সমাজের উপযোগী করিবার জন্তই চেষ্টা করিত, কিন্তু ভারতবর্ষ তাহার সস্তানদিগকে ব্যক্তিগত চরমপরিণতির দিকে লক্ষ্য রাখিয়াই গড়িত। তাহার ব্রহ্মচর্য্যের অর্থই এই, প্রবৃত্তির চাঞ্চ ল্যকে খৰ্ব্ব করিয়া যথার্থ মানুষটিকে বাহির করিয়া আনা । সংযমের সার্থকতাই তাই। সাহিত্যে যে সংযম, তাহার অর্থ এই, ভিতরের ভাবটিকে উজ্জ্বল করিয়া বাহির করিবার জন্ত বাহিরের আড়ম্বরকে নিয়মিত্ত করা। যে লোক বকিতে ভাঙ্গৰাসে, তাহাকে বকিতে দিলে তাহার যথেষ্ট মুখ হয়, বকুনিও পদবিত হইয় উঠে, কিন্তু বক্তৃতার যথার্থ बिशब्रāिकुर्विण रुहेब्रा नरफ़ । ভারতবর্ষের চতুরাশ্রমের প্রতি ভাল